অনলাইন
তাহিরপুরে প্রতিপক্ষের ভয়ে গ্রাম ছাড়া ৩০ পরিবার
তাহিরপুর (সুনামগঞ্জ) প্রতিনিধি
২৭ ফেব্রুয়ারি ২০২০, বৃহস্পতিবার, ১:৪২ পূর্বাহ্ন
সুনামগঞ্জের তাহিরপুরে দু’পক্ষের সংঘর্ষের ঘটনায় আদালত থেকে মামলার জামিনে এসে আলী আজগর-হাফিজ উদ্দিন পক্ষের ৩০টি পরিবার গ্রাম ছাড়া রয়েছে প্রায় ১২দিন ধরে। সেই সঙ্গে বসতবাড়ির মালামাল, গরু বাছুর আসবাপত্রসহ অন্যত্র সরিয়ে নিয়েছেন তারা।
সূত্রে জানা যায়, উপজেলার শ্রীপুর দক্ষিণ ইউনিয়নের নোয়ানগর গ্রামের আলী আজগর - হাফিজ উদ্দিন ও জয়নাল - আব্দুল কাদির লোকজনের মধ্যে দুই যুগ ধরে একেরপর এক হামলা মামলা মোকদ্দমা চলে আসছে। চলতি বছরের ১৫ ফেব্রুয়ারি ফের দু’পক্ষের সংঘর্ষের ঘটনায় উভয় পক্ষের প্রায় ২০জন আহত হয়। সংঘর্ষের ঘটনায় এক অপরে বিরোদ্ধে ৩৫ জনকে আসামী করে থানায় মামলা দায়েরও হয়। এক পক্ষের মামলা বাদি হন আলী আজগর, অপর পক্ষের মামলার বাদী হন আব্দুল কাদির। মামলার একপর্যায়ে আদালত থেকে উভয় পক্ষই রবিবার জামিনে এলাকায় এসেছেন।
স্থানীয় গ্রামবাসী জানান, মঙ্গলবার সকাল থেকেই আজগর-হাফিজ উদ্দিন পক্ষের পরিবারগুলো তাদের পরিবারের আসবাবপত্র, রান্না বান্নার বাসনপত্র ও কৃষি কাজের গরু বাছুর অন্যত্র সরিয়ে নিতে দেখেছেন। তাদের দুইপক্ষের আদিপাত্য বিস্তার ও দেশীয় অস্ত্রের ঝনঝনানিতে এ গ্রামের ছোট ছোট শিশু ও শিক্ষার্থীরা সব সময়েই আতংকে থাকেন। অনেক শিক্ষার্থীই তাদের লোকজনের ভয়ে স্থানীয় স্কুলে যেতে চান না, যারা লেখা পড়া করছে তাদের অভিবাবকরা অনত্র সরিয়ে নিয়ে লেখাপড়া করাচ্ছেন বাধ্য হয়ে।
শ্রীপুর দক্ষিণ ইউনিয়নের ৮ নং ওয়ার্ডের ইউপি সদস্য মিয়া হোসেন বলেন, মঙ্গলবার সকাল থেকেই আজগর-হাফিজ উদ্দিন পক্ষের লোকজনের বসতবাড়ির মালামাল অন্যত্র সরিয়ে নিয়ে আশপাশের গ্রামগুলোতে চলে যাচ্ছেন।
সরেজমিন গিয়ে জানা যায়, দুলাল মিয়া, আলখাস মিয়া, মান্না, সাহাজ উদ্দিন আলী আজগর, খুশিদ আলী, ফজলুল হক, বিমল মিয়া, ডালিম মিয়া, কপিল উদ্দিন, মিরাজ উদ্দিন, আলী মর্তূজা, হাফিজ উদ্দিন, জুলহাস মিয়া ও জালাল উদ্দিন সহ প্রায় ৩০টি পরিবার ভিটে বাড়ি রেখে অনত্র চলে গেছেন।
নোয়ানগর গ্রামের আব্দুল কাদির বলেন, আলী আগজর- হাফিজ উদ্দিন সহ অন্যান্য পরিবারগুলো পার্শবর্তী জামালগঞ্জ উপজেলার হরিনাকান্দি গ্রাম থেকে ছেড়ে ২০/২৫ বছর আগে নোয়ানগর গ্রামে এসেছিল। আসার পর থেকেই নোয়ানগর গ্রামে ঝগড়া বিবাদ মারামারি লেগেই আছে। তাদের অত্যাচার নির্যাতন সহ্য করতে না পেরে তারা এখন অনত্র চলে গেছেন।
সূত্রে জানা যায়, উপজেলার শ্রীপুর দক্ষিণ ইউনিয়নের নোয়ানগর গ্রামের আলী আজগর - হাফিজ উদ্দিন ও জয়নাল - আব্দুল কাদির লোকজনের মধ্যে দুই যুগ ধরে একেরপর এক হামলা মামলা মোকদ্দমা চলে আসছে। চলতি বছরের ১৫ ফেব্রুয়ারি ফের দু’পক্ষের সংঘর্ষের ঘটনায় উভয় পক্ষের প্রায় ২০জন আহত হয়। সংঘর্ষের ঘটনায় এক অপরে বিরোদ্ধে ৩৫ জনকে আসামী করে থানায় মামলা দায়েরও হয়। এক পক্ষের মামলা বাদি হন আলী আজগর, অপর পক্ষের মামলার বাদী হন আব্দুল কাদির। মামলার একপর্যায়ে আদালত থেকে উভয় পক্ষই রবিবার জামিনে এলাকায় এসেছেন।
স্থানীয় গ্রামবাসী জানান, মঙ্গলবার সকাল থেকেই আজগর-হাফিজ উদ্দিন পক্ষের পরিবারগুলো তাদের পরিবারের আসবাবপত্র, রান্না বান্নার বাসনপত্র ও কৃষি কাজের গরু বাছুর অন্যত্র সরিয়ে নিতে দেখেছেন। তাদের দুইপক্ষের আদিপাত্য বিস্তার ও দেশীয় অস্ত্রের ঝনঝনানিতে এ গ্রামের ছোট ছোট শিশু ও শিক্ষার্থীরা সব সময়েই আতংকে থাকেন। অনেক শিক্ষার্থীই তাদের লোকজনের ভয়ে স্থানীয় স্কুলে যেতে চান না, যারা লেখা পড়া করছে তাদের অভিবাবকরা অনত্র সরিয়ে নিয়ে লেখাপড়া করাচ্ছেন বাধ্য হয়ে।
শ্রীপুর দক্ষিণ ইউনিয়নের ৮ নং ওয়ার্ডের ইউপি সদস্য মিয়া হোসেন বলেন, মঙ্গলবার সকাল থেকেই আজগর-হাফিজ উদ্দিন পক্ষের লোকজনের বসতবাড়ির মালামাল অন্যত্র সরিয়ে নিয়ে আশপাশের গ্রামগুলোতে চলে যাচ্ছেন।
সরেজমিন গিয়ে জানা যায়, দুলাল মিয়া, আলখাস মিয়া, মান্না, সাহাজ উদ্দিন আলী আজগর, খুশিদ আলী, ফজলুল হক, বিমল মিয়া, ডালিম মিয়া, কপিল উদ্দিন, মিরাজ উদ্দিন, আলী মর্তূজা, হাফিজ উদ্দিন, জুলহাস মিয়া ও জালাল উদ্দিন সহ প্রায় ৩০টি পরিবার ভিটে বাড়ি রেখে অনত্র চলে গেছেন।
নোয়ানগর গ্রামের আব্দুল কাদির বলেন, আলী আগজর- হাফিজ উদ্দিন সহ অন্যান্য পরিবারগুলো পার্শবর্তী জামালগঞ্জ উপজেলার হরিনাকান্দি গ্রাম থেকে ছেড়ে ২০/২৫ বছর আগে নোয়ানগর গ্রামে এসেছিল। আসার পর থেকেই নোয়ানগর গ্রামে ঝগড়া বিবাদ মারামারি লেগেই আছে। তাদের অত্যাচার নির্যাতন সহ্য করতে না পেরে তারা এখন অনত্র চলে গেছেন।