অনলাইন
সেনবাগে ছাত্র হত্যায় তিন আসামীর যাবজ্জীবন কারাদণ্ড
সেনবাগ (নোয়াখালী) প্রতিনিধি
২৭ ফেব্রুয়ারি ২০২০, বৃহস্পতিবার, ১:০৩ পূর্বাহ্ন
নোয়াখালীর সেনবাগে স্কুল ছাত্র মো. আবু শাকের শাহীন হত্যা মামলায় তিন আসামীর যাবজ্জীবন কারাদণ্ডের আদেশ দিয়েছে জেলা ও দায়রা জজ আদালত। এ সময় এক নারী আসামীকে মামলা থেকে অব্যাহতি দেয়া হয়। বুধবার জেলা ও দায়রা জজ সালেহ উদ্দিন আহমদ দীর্ঘ শুনানী শেষে এ আদেশ দেন।
সাজাপ্রাপ্তরা হলেন, সেনবাগ উপজেলার পশ্চিম আহাম্মদপুর গ্রামের আবদুল মোতালেব দুলাল, আবদুল কুদ্দুছ মাখন ও মহসিন আলী ফারুক। নিহত শাহীন স্হানীয় হাজী মোকছেদুর রহমান মুসলিম উচ্চ বিদ্যালয়ের ৯ম শ্রেণির ছাত্র ছিলেন।
আদালত সূত্রে জানা যায়, ২০১৮ সালের ৮ ফেব্রুয়ারি রাতে আসামীরা মোবাইল ফোনে ডেকে এনে ধারালো অস্ত্র দিয়ে শাহীনকে হত্যা করে । পুত্র হত্যায় জড়িত ৭জনকে আসামী করে তার পিতা আ'লীগ নেতা মোরশেদ আলম বাদী হয়ে সেনবাগ থানায় হত্যা মামলা দায়ের করেন। পরে মামলাটি ডিবি পুলিশ তদন্ত শেষে এজাহারভুক্ত চারজনকে অভিযুক্ত করে আদালতে অভিযোগপত্র দাখিল করেন। দীর্ঘ দুই বছর আদালত মোট ১৭জন সাক্ষীর দীর্ঘ শুনানী শেষে বুধবার তিন আসামীকে যাবজ্জীবন কারাদন্ডের আদেশ দেন। বিজ্ঞ বিচারিক
আদালতের দেয়া সাজায় সন্তুষ্টি প্রকাশ করেন নিহত শাহিনের পিতা মোরশেদ আলমসহ পরিবার পরিজন।
পাবলিক প্রসিকিউটর গুলজার আহমেদ জুয়েল জানান, আদেশকালে সাজাপ্রাপ্তদের মধ্যে আবদুল কুদ্দুছ মাখন ও অব্যাহতি প্রাপ্ত আসামী সেলিনা আক্তার মুক্তা আদালতের ডকে উপস্থিত ছিলেন। অপর আসামীরা এখনও পলাতক রয়েছেন ।
সাজাপ্রাপ্তরা হলেন, সেনবাগ উপজেলার পশ্চিম আহাম্মদপুর গ্রামের আবদুল মোতালেব দুলাল, আবদুল কুদ্দুছ মাখন ও মহসিন আলী ফারুক। নিহত শাহীন স্হানীয় হাজী মোকছেদুর রহমান মুসলিম উচ্চ বিদ্যালয়ের ৯ম শ্রেণির ছাত্র ছিলেন।
আদালত সূত্রে জানা যায়, ২০১৮ সালের ৮ ফেব্রুয়ারি রাতে আসামীরা মোবাইল ফোনে ডেকে এনে ধারালো অস্ত্র দিয়ে শাহীনকে হত্যা করে । পুত্র হত্যায় জড়িত ৭জনকে আসামী করে তার পিতা আ'লীগ নেতা মোরশেদ আলম বাদী হয়ে সেনবাগ থানায় হত্যা মামলা দায়ের করেন। পরে মামলাটি ডিবি পুলিশ তদন্ত শেষে এজাহারভুক্ত চারজনকে অভিযুক্ত করে আদালতে অভিযোগপত্র দাখিল করেন। দীর্ঘ দুই বছর আদালত মোট ১৭জন সাক্ষীর দীর্ঘ শুনানী শেষে বুধবার তিন আসামীকে যাবজ্জীবন কারাদন্ডের আদেশ দেন। বিজ্ঞ বিচারিক
আদালতের দেয়া সাজায় সন্তুষ্টি প্রকাশ করেন নিহত শাহিনের পিতা মোরশেদ আলমসহ পরিবার পরিজন।
পাবলিক প্রসিকিউটর গুলজার আহমেদ জুয়েল জানান, আদেশকালে সাজাপ্রাপ্তদের মধ্যে আবদুল কুদ্দুছ মাখন ও অব্যাহতি প্রাপ্ত আসামী সেলিনা আক্তার মুক্তা আদালতের ডকে উপস্থিত ছিলেন। অপর আসামীরা এখনও পলাতক রয়েছেন ।