খেলা
নারী টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে বিস্ফোরক সেঞ্চুরি নাইটের
স্পোর্টস ডেস্ক
২৬ ফেব্রুয়ারি ২০২০, বুধবার, ৩:৩৪ পূর্বাহ্ন
২০২০ নারী টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের প্রথম সেঞ্চুরিটা এলো হেদার নাইটের ব্যাট থেকে। বুধবার ক্যানবেরার মানুকা ওভালে থাইল্যান্ডের বিপক্ষে মাত্র ৬৩ বলে সেঞ্চুরি পূর্ণ করেন ইংল্যান্ড নারী দলের এই অধিনায়ক। নাইটের সেঞ্চুরিতে ২০ ওভারে ইংলিশদের সংগ্রহ দাঁড়ায় ১৭৬/২। জবাবে ৭৮/৭-এ থামে থাইল্যান্ড। ৯৮ রানে বিশ্বকাপে নিজেদের প্রথম জয় কুড়ায় ইংল্যান্ড। প্রথম ম্যাচে দক্ষিণ আফ্রিকার কাছে ২ উইকেটে পরাজিত হয় হেদারের দল।
টসে হেরে ব্যাটিংয়ে নেমে শুরুতেই ৭ রানে ২ উইকেট খুইয়ে বসে ইংল্যান্ড। তবে তৃতীয় উইকেটে নাটালি সিভার-হেদার নাইটের অবিচ্ছিন্ন ১৬৯ রানের জুটিতে বড় সংগ্রহ পায় তারা। নারীদের টি-টোয়েন্টিতে যেকোনো উইকেটে এটি সর্বোচ্চ জুটি। চারে নামা নাইট ৬৬ বলে ১০৮ রানে অপরাজিত থাকেন। ১৩ বাউন্ডারি ও ৪ ছক্কায় সাজান ক্যারিয়ারের প্রথম টি-টোয়েন্টি শতকটি। সিভার ৫২ বলে খেলেন ৫৯* রানের চমৎকার ইনিংস। যাতে ছিল ৮টি চারের মার। থাইল্যান্ডের হয়ে নাট্টায়া বোচাথাম ও সোরায়া লাতেহ একটি করে উইকেট নেন।
রানা তাড়া করতে নেমে অ্যানা শ্রাবসোল, নাটালি সিভারের নিয়ন্ত্রিত বোলিংয়ে ৫৬ রানেই ৬ উইকেট হারিয়ে ফেলে থাইল্যান্ড। এর মধ্যে ওপেনার নাট্টাকাম চানতামেরই ৩২ রান। শেষ পর্যন্ত নারিমল চাইওয়াইয়ের অপরাজিত ১৯ রানের সুবাদে হারের ব্যবধান কমায় এশিয়ার দলটি। শ্রাবসোল ২১ রানে ৩টি ও সিভার ৫ রানে নেন ২ উইকেট। ম্যাচসেরা হন নাইট।
টানা দুই হারে সেমিফাইনালের পথ কঠিন হয়ে গেল থাইল্যান্ডের জন্য। প্রথম ম্যাচে ওয়েস্ট ইন্ডিজের কাছে ৭ উইকেটে পরাজিত হয় তারা। ‘বি’ গ্রুপে ৫ দলের মধ্যে সবচেয়ে দুর্বল থাইল্যান্ড। এই গ্রুপে এশিয়ার দ্বিতীয় প্রতিনিধি পাকিস্তান।
টসে হেরে ব্যাটিংয়ে নেমে শুরুতেই ৭ রানে ২ উইকেট খুইয়ে বসে ইংল্যান্ড। তবে তৃতীয় উইকেটে নাটালি সিভার-হেদার নাইটের অবিচ্ছিন্ন ১৬৯ রানের জুটিতে বড় সংগ্রহ পায় তারা। নারীদের টি-টোয়েন্টিতে যেকোনো উইকেটে এটি সর্বোচ্চ জুটি। চারে নামা নাইট ৬৬ বলে ১০৮ রানে অপরাজিত থাকেন। ১৩ বাউন্ডারি ও ৪ ছক্কায় সাজান ক্যারিয়ারের প্রথম টি-টোয়েন্টি শতকটি। সিভার ৫২ বলে খেলেন ৫৯* রানের চমৎকার ইনিংস। যাতে ছিল ৮টি চারের মার। থাইল্যান্ডের হয়ে নাট্টায়া বোচাথাম ও সোরায়া লাতেহ একটি করে উইকেট নেন।
রানা তাড়া করতে নেমে অ্যানা শ্রাবসোল, নাটালি সিভারের নিয়ন্ত্রিত বোলিংয়ে ৫৬ রানেই ৬ উইকেট হারিয়ে ফেলে থাইল্যান্ড। এর মধ্যে ওপেনার নাট্টাকাম চানতামেরই ৩২ রান। শেষ পর্যন্ত নারিমল চাইওয়াইয়ের অপরাজিত ১৯ রানের সুবাদে হারের ব্যবধান কমায় এশিয়ার দলটি। শ্রাবসোল ২১ রানে ৩টি ও সিভার ৫ রানে নেন ২ উইকেট। ম্যাচসেরা হন নাইট।
টানা দুই হারে সেমিফাইনালের পথ কঠিন হয়ে গেল থাইল্যান্ডের জন্য। প্রথম ম্যাচে ওয়েস্ট ইন্ডিজের কাছে ৭ উইকেটে পরাজিত হয় তারা। ‘বি’ গ্রুপে ৫ দলের মধ্যে সবচেয়ে দুর্বল থাইল্যান্ড। এই গ্রুপে এশিয়ার দ্বিতীয় প্রতিনিধি পাকিস্তান।