খেলা
বিজয়ের মাইলফলক ব্যর্থ মাহমুদুল্লাহ
স্পোর্টস রিপোর্টার
২৩ ফেব্রুয়ারি ২০২০, রবিবার, ৮:৫৮ পূর্বাহ্ন
জিম্বাবুয়ে টেস্ট থেকে বাদ পড়া মাহমুদুল্লাহ রিয়াদ গতকাল দক্ষিণাঞ্চলের হয়ে খেলতে নামেন বাংলাদেশ ক্রিকেট লীগের (বিএসএল) ফাইনালে। পূর্বাঞ্চলের বিপক্ষে ব্যাট হাতে সুবিধা করতে পারেননি এই অলরাউন্ডার। উইকেটে টিকেন মাত্র ৪ বল। ১ রান করে আবু হায়দার রনির বলে উইকেটের পেছনে ক্যাচ দিয়ে ফেরেন সাজঘরে। তবে হাফসেঞ্চুরি তুলে নেয়া এনামুল হক বিজয় এদিন প্রথম শ্রেণির ক্রিকেটে ৭ হাজার রানের মাইলফলক স্পর্শ করেন। প্রথম দিন শেষে পূর্বাঞ্চলের বিপক্ষে উত্তরাঞ্চলের সংগ্রহ দাঁড়ায় ৩০৫/৬। শামসুর রহমান ৩৭ ও ফরহাদ রেজা ৮ রানে অপরাজিত থাকেন।
টসে হেরে ব্যাটিংয়ে নামা দক্ষিণাঞ্চলকে দারুণ শুরু এনে দেন ওপেনার এনামুল হক বিজয়-ফজলে রাব্বী। ওপেনিং জুটিতে আসে ১৩৬ রান। ৪৩তম ওভারে এনামুল বিজয়ের রানআউটে ভাঙে এ জুটি। এর আগে বাংলাদেশের প্রথম শ্রেণির ক্রিকেটে ৭ হাজার রান পূর্ণ করেন বিজয়। মাইলফলকটা ছুঁতে অবশ্য মাত্র ৩ রান প্রয়োজন ছিল তার। ইনিংসের তৃতীয় ওভারে রুয়েল মিয়ার বলে দৌড়িয়ে ৩ রান নিয়ে ৭ হাজারি ক্লাবে প্রবেশ করেন তিনি।
দুর্ভাগ্য রাব্বীর। ব্যক্তিগত ৮৬ রানে সাকলাইন সজীবের বলে আউট হয়ে যান তিনি। ১৫৫ বলের ইনিংসটি তিনি সাজান ৯ বাউন্ডারি ও ২ ছক্কায়। ১৮৯/২ নিয়ে চা বিরতিতে যায় দক্ষিণাঞ্চল।
তৃতীয় সেশনের শুরুতেই জোড়া উইকেট খোয়ায় তারা। দলীয় ২০৩ রানে রুয়েল মিয়ার বলে আউট হন আল আমিন। তিনে নামা আল আমিন ৬১ বলে পাঁচ চারে সংগ্রহ করেন ৩৭ রান। ১ রানের ব্যবধানে মাহমুদুল্লাহ রিয়াদকেও (১) হারায় দক্ষিণাঞ্চল। দলীয় ২৩১ রানে উইকেটরক্ষক-ব্যাটসম্যান নুরুল হাসান সোহানকে ফিরিয়ে নিজের দ্বিতীয় সাফল্য দেখেন পেসার রুয়েল। আর আগ্রাসী মেজাজে এগোতে থাকা স্পিন অলরাউন্ডার মেহেদী হাসানকে থামান আফিফ হোসেন। ৩৫ বলে ৪ বাউন্ডারি ও এক ছক্কায় ৩৬ রান করেন মেহেদী। ২৮৩ রানে ৬ উইকেট হারানোর পর সপ্তম উইকেটে নিরবিচ্ছন্ন ২২ রানের জুটিতে দিনের বাকিটা সময় পার করেন শামসুর-রেজা।
টসে হেরে ব্যাটিংয়ে নামা দক্ষিণাঞ্চলকে দারুণ শুরু এনে দেন ওপেনার এনামুল হক বিজয়-ফজলে রাব্বী। ওপেনিং জুটিতে আসে ১৩৬ রান। ৪৩তম ওভারে এনামুল বিজয়ের রানআউটে ভাঙে এ জুটি। এর আগে বাংলাদেশের প্রথম শ্রেণির ক্রিকেটে ৭ হাজার রান পূর্ণ করেন বিজয়। মাইলফলকটা ছুঁতে অবশ্য মাত্র ৩ রান প্রয়োজন ছিল তার। ইনিংসের তৃতীয় ওভারে রুয়েল মিয়ার বলে দৌড়িয়ে ৩ রান নিয়ে ৭ হাজারি ক্লাবে প্রবেশ করেন তিনি।
দুর্ভাগ্য রাব্বীর। ব্যক্তিগত ৮৬ রানে সাকলাইন সজীবের বলে আউট হয়ে যান তিনি। ১৫৫ বলের ইনিংসটি তিনি সাজান ৯ বাউন্ডারি ও ২ ছক্কায়। ১৮৯/২ নিয়ে চা বিরতিতে যায় দক্ষিণাঞ্চল।
তৃতীয় সেশনের শুরুতেই জোড়া উইকেট খোয়ায় তারা। দলীয় ২০৩ রানে রুয়েল মিয়ার বলে আউট হন আল আমিন। তিনে নামা আল আমিন ৬১ বলে পাঁচ চারে সংগ্রহ করেন ৩৭ রান। ১ রানের ব্যবধানে মাহমুদুল্লাহ রিয়াদকেও (১) হারায় দক্ষিণাঞ্চল। দলীয় ২৩১ রানে উইকেটরক্ষক-ব্যাটসম্যান নুরুল হাসান সোহানকে ফিরিয়ে নিজের দ্বিতীয় সাফল্য দেখেন পেসার রুয়েল। আর আগ্রাসী মেজাজে এগোতে থাকা স্পিন অলরাউন্ডার মেহেদী হাসানকে থামান আফিফ হোসেন। ৩৫ বলে ৪ বাউন্ডারি ও এক ছক্কায় ৩৬ রান করেন মেহেদী। ২৮৩ রানে ৬ উইকেট হারানোর পর সপ্তম উইকেটে নিরবিচ্ছন্ন ২২ রানের জুটিতে দিনের বাকিটা সময় পার করেন শামসুর-রেজা।