বিশ্বজমিন
নির্যাতনকারীর সঙ্গে বাল্যবিয়ের বৈধতা দিলো পাকিস্তান
মানবজমিন ডেস্ক
২২ ফেব্রুয়ারি ২০২০, শনিবার, ৮:৪৭ পূর্বাহ্ন
নাবালিকা মেয়েদের বিয়ে করার অনুমোদন দিয়ে একটি রুল জারি করেছে পাকিস্তানের এক আদালত। এক খ্রিষ্টান ধর্মাবলম্বী কিশোরীকে নির্যাতনের পর বিয়েতে বাধ্য করা হলে সে বিয়েকে বৈধ বলে ঘোষণা করে ওই আদালত। বিয়ের পূর্বে ওই কিশোরীকে জোরপূর্বক ধর্মান্তরিতও করা হয়। এর বিরুদ্ধে আদালতে অভিযোগ দায়ের করে ভিক্টিমের পরিবার। রায়ে ওই আদালত বলে, প্রথম ঋতুচক্রের পরই নাবালিকা মেয়েদের বিয়ে করতে পারবেন পুরুষরা। এমন অদ্ভুত রায়ের জন্য বিচারক শরিয়া আইনের বরাত দেন।
নির্যাতিত ওই কিশোরীর নাম হুমা ইউনুস। ১৪ বছর বয়সী এই কিশোরীকে প্রথমে নির্যাতন ও পরে জোরপূর্বক ধর্মান্তরিত করা হয়। এরপর তাকে বাল্যবিয়েতে বাধ্য করে নির্যাতনকারী। আদালতে কিশোরীর ধর্মীয় সার্টিফিকেট ও বিদ্যালয়ের প্রমাণপত্রও উত্থাপন করে তার পরিবার। সিন্ধু প্রদেশের শিশু বিবাহ আইনের আওতায় তারা মামলা দায়ের করে। তবে তাদের দাবি নাকচ করে দিয়ে এই বিয়েকে বৈধ হিসেবে রায় দেয় আদালত।
ভিক্টিমের পরিবার এই রায় প্রত্যাখ্যান করেছে। জানিয়েছে, শরিয়া আইনের বরাত দিয়ে নির্যাতনকারীর সঙ্গে সেই বিয়ের বৈধতা দিয়েছে আদালত। ওই কিশোরীর যেহেতু ইতোমধ্যে ঋতুচক্র হয়েছে তাই তার বিয়ে বৈধ, এমন অদ্ভুত যুক্তি দেয় বিচারক। তাই রায় মানতে নারাজ ভিক্টিমের বাবা-মা ও আইনজীবী। এর বিরুদ্ধে পাকিস্তানের সুপ্রিম কোর্টে আবেদন করা হবে বলে জানিয়েছেন তারা।
নির্যাতিত ওই কিশোরীর নাম হুমা ইউনুস। ১৪ বছর বয়সী এই কিশোরীকে প্রথমে নির্যাতন ও পরে জোরপূর্বক ধর্মান্তরিত করা হয়। এরপর তাকে বাল্যবিয়েতে বাধ্য করে নির্যাতনকারী। আদালতে কিশোরীর ধর্মীয় সার্টিফিকেট ও বিদ্যালয়ের প্রমাণপত্রও উত্থাপন করে তার পরিবার। সিন্ধু প্রদেশের শিশু বিবাহ আইনের আওতায় তারা মামলা দায়ের করে। তবে তাদের দাবি নাকচ করে দিয়ে এই বিয়েকে বৈধ হিসেবে রায় দেয় আদালত।
ভিক্টিমের পরিবার এই রায় প্রত্যাখ্যান করেছে। জানিয়েছে, শরিয়া আইনের বরাত দিয়ে নির্যাতনকারীর সঙ্গে সেই বিয়ের বৈধতা দিয়েছে আদালত। ওই কিশোরীর যেহেতু ইতোমধ্যে ঋতুচক্র হয়েছে তাই তার বিয়ে বৈধ, এমন অদ্ভুত যুক্তি দেয় বিচারক। তাই রায় মানতে নারাজ ভিক্টিমের বাবা-মা ও আইনজীবী। এর বিরুদ্ধে পাকিস্তানের সুপ্রিম কোর্টে আবেদন করা হবে বলে জানিয়েছেন তারা।