এক্সক্লুসিভ
মিডিয়া ব্যক্তিত্ব ফরিদুর রেজা সাগর-এর জন্মদিন আজ
স্টাফ রিপোর্টার
২২ ফেব্রুয়ারি ২০২০, শনিবার, ৭:২৫ পূর্বাহ্ন
শিশুসাহিত্যিক, চলচ্চিত্র প্রযোজক ও মিডিয়া ব্যক্তিত্ব ফরিদুর রেজা সাগরের জন্মদিন আজ। ১৯৫৫ সালের ২২শে ফেব্রুয়ারি তিনি জন্মগ্রহণ করেন। প্রায় তিন দশক-এরও বেশি সময় একজন সংগঠক ও সৃষ্টিশীল মানুষ হিসেবে সাফল্যের সঙ্গে তিনি মিডিয়া অঙ্গনের নেতৃত্ব দিচ্ছেন। বাংলাদেশ টেলিভিশনের জন্মলগ্ন থেকেই তিনি বিভিন্ন অনুষ্ঠানের সঙ্গে জড়িত ছিলেন। টিভি অনুষ্ঠান উপস্থাপনার পাশাপাশি তার লেখা বেশকিছু নাটকও টেলিভিশনে প্রচারিত হয়েছে। প্রায় সারা জীবনই তিনি চলচ্চিত্র ও টেলিভিশনের সঙ্গে জড়িত রয়েছেন। বর্তমানে তিনি ইমপ্রেস টেলিফিল্ম লিমিটেড, চ্যানেল আই-এর ব্যবস্থাপনা পরিচালকের দায়িত্ব পালনের পাশাপাশি নিজেকে লেখালেখিতে সম্পৃক্ত রেখেছেন।
ফরিদুর রেজা সাগর মিডিয়া ব্যক্তিত্ব হিসেবে একুশে পদক পেয়েছেন ২০১৬ সালে। শিশুসাহিত্যে বাংলা একাডেমি পুরস্কার পেয়েছেন ২০০৪ সালে। এ প্রযোজকের প্রযোজিত চলচ্চিত্রগুলো শ্রেষ্ঠ চলচ্চিত্র প্রযোজনার জন্য ৮ বার পেয়েছেন জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার এবং বিভিন্ন ক্যাটাগরিতে এ যাবত ২০০টি জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার অর্জন করেছে। মেরিল-প্রথম আলো পুরস্কারে এ পর্যন্ত সাতবার শ্রেষ্ঠ প্রযোজক হিসেবে পুরস্কৃত হয়েছেন। শ্রেষ্ঠ চলচ্চিত্র প্রযোজক ও টেলিভিশন অনুষ্ঠান প্রযোজনার জন্য বাচসাস-সহ বিভিন্ন সংগঠন তাঁকে পুরস্কারে ভূষিত করেছে। শিশুসাহিত্যে অবদানের জন্য তিনি আরও পেয়েছেন অগ্রণী ব্যাংক শিশুসাহিত্য পুরস্কার, রোমেনা আফাজ স্মৃতি স্বর্ণপদক, টেনাশিনাস পদক, ইউরো শিশুসাহিত্য পুরস্কার ও দাদাভাই শিশুসাহিত্য পুরস্কার-২০১৯। শ্রেষ্ঠ চলচ্চিত্র প্রযোজনার জন্য ফরিদুর রেজা সাগর বিদেশেও বহুবার নানা পুরস্কার ও সম্মাননায় ভূষিত হয়েছেন।
প্রায় শতাধিক গ্রন্থের লেখক ফরিদুর রেজা সাগরের লেখা ‘ছোট কাকু সিরিজ’ ছোট বড় সকলের কাছে সমান জনপ্রিয়তা পেয়েছেন। এ পর্যন্ত ৩০টিরও বেশি ছোটকাকু সিরিজের বই প্রকাশিত হয়েছে। বড়দের জন্যও লিখেছেন নানা ধরণের বই। ভ্রমণ বিষয়ক গ্রন্থ ’ভ্রমণ ভ্রমিয়া শেষে’ ছাড়াও বাংলাদেশের টেলিভিশন ব্যবস্থা নিয়ে স্মৃতিকথামূলক গ্রন্থ ‘একজীবনে টেলিভিশন’, ‘টেলিভিশন জীবনের সঙ্গী’ ও ‘আরেক জীবনে টেলিভিশন’ বইগুলো ব্যাপকভাবে আলোচিত হয়েছে। তাঁর লেখা ‘এক জীবনে টেলিভিশন’ বইটি চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের যোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগে পাঠ্যসূচিতে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। এ লেখকের লেখা গল্প ‘অমি ও আইসক্রিমঅলা’ ৬ষ্ঠ শ্রেণির পাঠ্যপুস্তকে অন্তর্ভুক্ত হয়েছে। কিশোরসমগ্র গ্রন্থ প্রকাশিত হয়েছে তেরটি। এ লেখকের প্রায় দেড় শতাধিক গ্রন্থ প্রকাশিত হয়েছে খ্যাতনামা প্রকাশনা থেকে।
ফরিদুর রেজা সাগরের পিতা মরহুম ফজলুল হক এদেশের চলচ্চিত্র নির্মাণ ও সাংবাদিকতার পথিকৃৎ ছিলেন। মা রাবেয়া খাতুন দেশের প্রথিতযশা কথাসাহিত্যিক। ফরিদুর রেজা সাগর বাংলা একাডেমির একজন ফেলো, মুক্তিযুদ্ধ যাদুঘরের স্থাপনা সদস্য। ছোটবেলা থেকে কেন্দ্রীয় কচিকাঁচার মেলা, চাঁদের হাট এবং বর্তমানে বিভিন্ন শিশু সংগঠন ও সামাজিক সংগঠনের সঙ্গে জড়িত, এসব সংগঠনের তিনি চ্যারিটি মেম্বার। তাঁর স্ত্রী কনা রেজা। দুই কন্যা মেঘনা ও মোহনা। একজন চিকিৎসক। অন্যজন স্থপতি।
ফরিদুর রেজা সাগর মিডিয়া ব্যক্তিত্ব হিসেবে একুশে পদক পেয়েছেন ২০১৬ সালে। শিশুসাহিত্যে বাংলা একাডেমি পুরস্কার পেয়েছেন ২০০৪ সালে। এ প্রযোজকের প্রযোজিত চলচ্চিত্রগুলো শ্রেষ্ঠ চলচ্চিত্র প্রযোজনার জন্য ৮ বার পেয়েছেন জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার এবং বিভিন্ন ক্যাটাগরিতে এ যাবত ২০০টি জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার অর্জন করেছে। মেরিল-প্রথম আলো পুরস্কারে এ পর্যন্ত সাতবার শ্রেষ্ঠ প্রযোজক হিসেবে পুরস্কৃত হয়েছেন। শ্রেষ্ঠ চলচ্চিত্র প্রযোজক ও টেলিভিশন অনুষ্ঠান প্রযোজনার জন্য বাচসাস-সহ বিভিন্ন সংগঠন তাঁকে পুরস্কারে ভূষিত করেছে। শিশুসাহিত্যে অবদানের জন্য তিনি আরও পেয়েছেন অগ্রণী ব্যাংক শিশুসাহিত্য পুরস্কার, রোমেনা আফাজ স্মৃতি স্বর্ণপদক, টেনাশিনাস পদক, ইউরো শিশুসাহিত্য পুরস্কার ও দাদাভাই শিশুসাহিত্য পুরস্কার-২০১৯। শ্রেষ্ঠ চলচ্চিত্র প্রযোজনার জন্য ফরিদুর রেজা সাগর বিদেশেও বহুবার নানা পুরস্কার ও সম্মাননায় ভূষিত হয়েছেন।
প্রায় শতাধিক গ্রন্থের লেখক ফরিদুর রেজা সাগরের লেখা ‘ছোট কাকু সিরিজ’ ছোট বড় সকলের কাছে সমান জনপ্রিয়তা পেয়েছেন। এ পর্যন্ত ৩০টিরও বেশি ছোটকাকু সিরিজের বই প্রকাশিত হয়েছে। বড়দের জন্যও লিখেছেন নানা ধরণের বই। ভ্রমণ বিষয়ক গ্রন্থ ’ভ্রমণ ভ্রমিয়া শেষে’ ছাড়াও বাংলাদেশের টেলিভিশন ব্যবস্থা নিয়ে স্মৃতিকথামূলক গ্রন্থ ‘একজীবনে টেলিভিশন’, ‘টেলিভিশন জীবনের সঙ্গী’ ও ‘আরেক জীবনে টেলিভিশন’ বইগুলো ব্যাপকভাবে আলোচিত হয়েছে। তাঁর লেখা ‘এক জীবনে টেলিভিশন’ বইটি চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের যোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগে পাঠ্যসূচিতে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। এ লেখকের লেখা গল্প ‘অমি ও আইসক্রিমঅলা’ ৬ষ্ঠ শ্রেণির পাঠ্যপুস্তকে অন্তর্ভুক্ত হয়েছে। কিশোরসমগ্র গ্রন্থ প্রকাশিত হয়েছে তেরটি। এ লেখকের প্রায় দেড় শতাধিক গ্রন্থ প্রকাশিত হয়েছে খ্যাতনামা প্রকাশনা থেকে।
ফরিদুর রেজা সাগরের পিতা মরহুম ফজলুল হক এদেশের চলচ্চিত্র নির্মাণ ও সাংবাদিকতার পথিকৃৎ ছিলেন। মা রাবেয়া খাতুন দেশের প্রথিতযশা কথাসাহিত্যিক। ফরিদুর রেজা সাগর বাংলা একাডেমির একজন ফেলো, মুক্তিযুদ্ধ যাদুঘরের স্থাপনা সদস্য। ছোটবেলা থেকে কেন্দ্রীয় কচিকাঁচার মেলা, চাঁদের হাট এবং বর্তমানে বিভিন্ন শিশু সংগঠন ও সামাজিক সংগঠনের সঙ্গে জড়িত, এসব সংগঠনের তিনি চ্যারিটি মেম্বার। তাঁর স্ত্রী কনা রেজা। দুই কন্যা মেঘনা ও মোহনা। একজন চিকিৎসক। অন্যজন স্থপতি।