খেলা
এই রেকর্ডের মালিক শুধুই টেইলর
স্পোর্টস ডেস্ক
২১ ফেব্রুয়ারি ২০২০, শুক্রবার, ১২:৪১ অপরাহ্ন
ক্রিকেট ইতিহাসের প্রথম খেলোয়াড় হিসেবে তিন সংস্করণেই ১০০ ম্যাচ খেলার অনন্য কীর্তি গড়েছেন নিউজিল্যান্ডের অভিজ্ঞ তারকা ব্যাটসম্যান রস টেইলর।
ক্যারিয়ারে অন্তত ১০০ টেস্ট খেলেছেন, এমন ক্রিকেটারের সংখ্যা ৬৭ জন। ১০০ ওয়ানডে খেলা ক্রিকেটারের সংখ্যা ২৬৩ জন। আর ক্রিকেটের সবচেয়ে নতুন সংস্করণ টি-টোয়েন্টিতে ১০০ ম্যাচে মাঠে নামার অভিজ্ঞতা আছে মাত্র তিন জনের। তাদের মধ্যে ৩৫ বছর বয়সী টেইলরের নাম আলাদা করে স্বর্ণাক্ষরে লেখা থাকবে রেকর্ডের পাতায়। কারণ নারী-পুরুষ সব মিলিয়ে প্রথম খেলোয়াড় হিসেবে তিন সংস্করণের আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে ম্যাচ খেলার সেঞ্চুরি করেছেন তিনি।
শুক্রবার ওয়েলিংটনের বেসিন রিজার্ভে শুরু হওয়া স্বাগতিক নিউজিল্যান্ড ও ভারতের মধ্যকার প্রথম টেস্ট। আর এ ম্যাচ দিয়েই ত্রিশতক পূরণ করেছেন টেইলর। এর আগে তিন সংস্করণ মিলিয়ে কোনো মাইলফলকে পৌঁছানো প্রথম ক্রিকেটার নিউজিল্যান্ডেরই হবেন! এর আগে ২০১২ সালের ২৩ সেপ্টেম্বর টেস্ট-ওয়ানডে ও টি-টোয়েন্টি তিন সংস্করণেই ৫০টি করে আন্তর্জাতিক ম্যাচ খেলা প্রথম ক্রিকেটারও যে ছিলেন নিউজিল্যান্ডের ব্রেন্ডন ম্যাককালাম!
নেপিয়ারে ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে ওয়ানডে দিয়ে ২০০৬ সালে আন্তর্জাতিক মঞ্চে অভিষেক টেলরের। এরপর ওয়ানডে খেলেছেন আরও ২৩০টি। টি-টোয়েন্টিতে তাঁর ‘ সেঞ্চুরি’ও পূরণ হয়েছে এই কদিন আগে, গত ২ ফের্রুয়ারি ভারতের বিপক্ষে সিরিজের শেষ ম্যাচে। টেস্টে সেঞ্চুিির হলো আজ। শুধু ম্যাচ খেলা তো নয়, পারফরম্যান্স দিয়েই নিউজিল্যান্ডের ক্রিকেটে অনন্য হয়ে আছেন টেলর। কিউইদের হয়ে ওয়ানডে (৮৫৭০ রান) ও টেস্টে (৭১৭৪ রান) সবচেয়ে বেশি রান তাঁর। টি-টোয়েন্টিতে অবশ্য তাঁর ১৯০৯ রানের বেশি আছে আরও দুজনের মার্টিন গাপটিল (২৫৩৬ রান) ও ব্রেন্ডন ম্যাককালাম (২১৪০ রান)।
ভারতের বিপক্ষে পাঁচ ম্যাচের টি-টোয়েন্টি সিরিজটা ৫-০ ব্যবধানে হারলেও তিন ম্যাচের ওয়ানডে সিরিজ ৩-০ ব্যবধানে জিতেছে নিউজিল্যান্ড, সেটি ব্যাট হাতে টেলরের দারুণ নৈপুণ্যের কারণেই। এই ৩৫ বছর বয়সেও দলের প্রাণভোমরা হয়ে থাকার রহস্য কী? এই টেস্ট শুরুর আগেই টেলর জানাচ্ছিলেন সেটি, ‘আমার মনে হয় আমি এখনো এই দলে খেলার যোগ্য, কারণ আমি ফিল্ডিংটা মোটামুটি ভালোই করি, রানের ক্ষুধাও এখনো আছে।’
ক্যারিয়ারে অন্তত ১০০ টেস্ট খেলেছেন, এমন ক্রিকেটারের সংখ্যা ৬৭ জন। ১০০ ওয়ানডে খেলা ক্রিকেটারের সংখ্যা ২৬৩ জন। আর ক্রিকেটের সবচেয়ে নতুন সংস্করণ টি-টোয়েন্টিতে ১০০ ম্যাচে মাঠে নামার অভিজ্ঞতা আছে মাত্র তিন জনের। তাদের মধ্যে ৩৫ বছর বয়সী টেইলরের নাম আলাদা করে স্বর্ণাক্ষরে লেখা থাকবে রেকর্ডের পাতায়। কারণ নারী-পুরুষ সব মিলিয়ে প্রথম খেলোয়াড় হিসেবে তিন সংস্করণের আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে ম্যাচ খেলার সেঞ্চুরি করেছেন তিনি।
শুক্রবার ওয়েলিংটনের বেসিন রিজার্ভে শুরু হওয়া স্বাগতিক নিউজিল্যান্ড ও ভারতের মধ্যকার প্রথম টেস্ট। আর এ ম্যাচ দিয়েই ত্রিশতক পূরণ করেছেন টেইলর। এর আগে তিন সংস্করণ মিলিয়ে কোনো মাইলফলকে পৌঁছানো প্রথম ক্রিকেটার নিউজিল্যান্ডেরই হবেন! এর আগে ২০১২ সালের ২৩ সেপ্টেম্বর টেস্ট-ওয়ানডে ও টি-টোয়েন্টি তিন সংস্করণেই ৫০টি করে আন্তর্জাতিক ম্যাচ খেলা প্রথম ক্রিকেটারও যে ছিলেন নিউজিল্যান্ডের ব্রেন্ডন ম্যাককালাম!
নেপিয়ারে ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে ওয়ানডে দিয়ে ২০০৬ সালে আন্তর্জাতিক মঞ্চে অভিষেক টেলরের। এরপর ওয়ানডে খেলেছেন আরও ২৩০টি। টি-টোয়েন্টিতে তাঁর ‘ সেঞ্চুরি’ও পূরণ হয়েছে এই কদিন আগে, গত ২ ফের্রুয়ারি ভারতের বিপক্ষে সিরিজের শেষ ম্যাচে। টেস্টে সেঞ্চুিির হলো আজ। শুধু ম্যাচ খেলা তো নয়, পারফরম্যান্স দিয়েই নিউজিল্যান্ডের ক্রিকেটে অনন্য হয়ে আছেন টেলর। কিউইদের হয়ে ওয়ানডে (৮৫৭০ রান) ও টেস্টে (৭১৭৪ রান) সবচেয়ে বেশি রান তাঁর। টি-টোয়েন্টিতে অবশ্য তাঁর ১৯০৯ রানের বেশি আছে আরও দুজনের মার্টিন গাপটিল (২৫৩৬ রান) ও ব্রেন্ডন ম্যাককালাম (২১৪০ রান)।
ভারতের বিপক্ষে পাঁচ ম্যাচের টি-টোয়েন্টি সিরিজটা ৫-০ ব্যবধানে হারলেও তিন ম্যাচের ওয়ানডে সিরিজ ৩-০ ব্যবধানে জিতেছে নিউজিল্যান্ড, সেটি ব্যাট হাতে টেলরের দারুণ নৈপুণ্যের কারণেই। এই ৩৫ বছর বয়সেও দলের প্রাণভোমরা হয়ে থাকার রহস্য কী? এই টেস্ট শুরুর আগেই টেলর জানাচ্ছিলেন সেটি, ‘আমার মনে হয় আমি এখনো এই দলে খেলার যোগ্য, কারণ আমি ফিল্ডিংটা মোটামুটি ভালোই করি, রানের ক্ষুধাও এখনো আছে।’