বিশ্বজমিন
করোনা ভাইরাস: দ. কোরিয়ায় আক্রান্ত বেড়ে ১৫৬, মোকাবিলা জোরদার
মানবজমিন ডেস্ক
২১ ফেব্রুয়ারি ২০২০, শুক্রবার, ১২:০৭ অপরাহ্ন
দক্ষিণ কোরিয়ায় উদ্বেগজনক হারে বেড়ে চলেছে করোনা ভাইরাস (কভিড-১৯) আক্রান্তের সংখ্যা। বৃহস্পতিবার ৫৩ জন নতুন আক্রান্ত সনাক্তের পর শুক্রবার আরো ৫২ জনকে আক্রান্ত হিসেবে চিহ্নিত করা হয়েছে। সবমিলিয়ে দেশটিতে মোট আক্রান্তের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ১৫৬ জনে। সাম্প্রতিক এই বৃদ্ধিকে ‘জরুরি’ পরিস্থিতি বলে বর্ণনা করেছেন দেশটির প্রধানমন্ত্রী চুং সাই-কিয়ুন। দেশটির দুই দক্ষিণাঞ্চলীয় শহর দায়েগু ও চেয়ংদোকে ‘¯েপশাল কেয়ার জোন’ হিসেবে ঘোষণা করা হয়েছে। কভিড-১৯ মোকাবিলায় পদক্ষেপ জোরদার করা হয়েছে। এ খবর দিয়েছে বিবিসি।
খবরে বলা হয়, চীন ও জাপানে আটকা থাকা প্রমোদতরীর পর সবচেয়ে বেশি কভিড-১৯ আক্রান্তের দেশে পরিণত হয়েছে দক্ষিণ কোরিয়া। শুক্রবার নতুন ধরা পড়া ৫২ জন আক্রান্তের মধ্যে ৪১ জনই দায়েগুর বাসিন্দা। এদের মধ্যে ৩৯ জনই একটি ধর্মীয় সম্প্রদায়ের সদস্য। বৃহস্পতিবার দেশটিতে করোনায় আক্রান্ত হয়ে প্রথম মৃত্যুর ঘটনা ঘটেছে।
দেশটির প্রধানমন্ত্রী চুং বলেন, আক্রান্ত ব্যক্তিদের সং¯পর্শে এসেছেন এমন মানুষদের তাৎক্ষণিকভাবে খুঁজে বের করতে হবে ও রোগীদের চিকিৎসা দিতে হবে। তিনি বলেন, সরকার অসুস্থদের জন্য শয্যা, চিকিৎসা সরঞ্জাম ও স্বাস্থ্যকর্মীদের প্রস্তুত করছে। তিনি সতর্ক করেন যে, ভাইরাসটি এখন স্থানীয়ভাবে ছড়াচ্ছে।
দক্ষিণ কোরিয়ার প্রধানমন্ত্রী বলেন, সরকার এতদিন বহিরাগতদের মাধ্যমে সংক্রমণ রোধে কাজ করছিল। এখন থেকে সরকার ভাইরাসটি স্থানীয়ভাবে সংক্রমণ রোধের দিকে অগ্রাধিকার দেবে।
খবরে বলা হয়, চীন ও জাপানে আটকা থাকা প্রমোদতরীর পর সবচেয়ে বেশি কভিড-১৯ আক্রান্তের দেশে পরিণত হয়েছে দক্ষিণ কোরিয়া। শুক্রবার নতুন ধরা পড়া ৫২ জন আক্রান্তের মধ্যে ৪১ জনই দায়েগুর বাসিন্দা। এদের মধ্যে ৩৯ জনই একটি ধর্মীয় সম্প্রদায়ের সদস্য। বৃহস্পতিবার দেশটিতে করোনায় আক্রান্ত হয়ে প্রথম মৃত্যুর ঘটনা ঘটেছে।
দেশটির প্রধানমন্ত্রী চুং বলেন, আক্রান্ত ব্যক্তিদের সং¯পর্শে এসেছেন এমন মানুষদের তাৎক্ষণিকভাবে খুঁজে বের করতে হবে ও রোগীদের চিকিৎসা দিতে হবে। তিনি বলেন, সরকার অসুস্থদের জন্য শয্যা, চিকিৎসা সরঞ্জাম ও স্বাস্থ্যকর্মীদের প্রস্তুত করছে। তিনি সতর্ক করেন যে, ভাইরাসটি এখন স্থানীয়ভাবে ছড়াচ্ছে।
দক্ষিণ কোরিয়ার প্রধানমন্ত্রী বলেন, সরকার এতদিন বহিরাগতদের মাধ্যমে সংক্রমণ রোধে কাজ করছিল। এখন থেকে সরকার ভাইরাসটি স্থানীয়ভাবে সংক্রমণ রোধের দিকে অগ্রাধিকার দেবে।