বাংলারজমিন
নলছিটিতে ধর্ষণ মামলায় যুবকের যাবজ্জীন
ঝালকাঠি প্রতিনিধি
১৯ ফেব্রুয়ারি ২০২০, বুধবার, ৮:৪০ পূর্বাহ্ন
ঝালকাঠির নলছিটি উপজেলার তেতুলবাড়িয়া গ্রামে কিশোরীকে ধর্ষণের দায়ে সোহেল ঘরামি (২৮) নামে এক যুবককে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। একই সঙ্গে তাকে ২০ হাজার টাকা জরিমানা, অনাদায়ে আরো ৩ মাসের কারাদণ্ড দেয়া হয়। গতকাল দুপুরে ঝালকাঠির নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল-২ এর বিচারক শেখ মো. তোফায়েল হাসান আসামির উপস্থিতিতে এ রায় ঘোষণা করেন। ধর্ষণের কারণে কিশোরী অন্তঃসত্ত্বা হয়ে কন্যাসন্তানের জন্ম দেয়। ৫ বছর বয়সী ওই সন্তানের ভরণ-পোষণের দায়িত্ব রাষ্ট্রকে নেয়ার জন্য নির্দেশ দেন আদালত। দণ্ডপ্রাপ্ত সোহেল ঘরামি তেতুলবাড়িয়া গ্রামের আইয়ুব আলী ঘরামির ছেলে।
মামলার বিবরণে জানা যায়, ২০১২ সালের ৩রা মে সকালে বিয়ের প্রলোভন দেখিয়ে তেতুলবাড়িয়া গ্রামের এক কিশোরীকে (সাবানা আক্তার) তার বাড়িতে ধর্ষণ করে প্রতিবেশী সোহেল ঘরামি। এতে কিশোরী অন্তঃসত্ত্বা হয়ে পড়লে তাকে বিয়ে করতে অস্বীকার করে সোহেল। এ ঘটনায় কিশোরীর বাবা (আবদুস সোবহান) ওই বছরের ১৭ই সেপ্টেম্বর আদালতে একটি মামলা দায়ের করেন। আদালত নলছিটি থানার ওসিকে ৭ দিনের মধ্যে প্রতিবেদন দাখিলের নির্দেশ দেয়। পুলিশের প্রতিবেদন পাওয়ার পরে আদালত সোহেলের বিরুদ্ধে ২০১৩ সালের ১৮ই নভেম্বর অভিযোগ গঠন করেন। পরে ৭ জনের সাক্ষ্যগ্রহণ শেষে আদালত রায় ঘোষণা করেন। রাষ্ট্রপক্ষে মামলা পরিচালনা করেন অতিরিক্ত সরকারি কৌঁসুলি আসম মোস্তাফিজুর রহমান মনু।
মামলার বিবরণে জানা যায়, ২০১২ সালের ৩রা মে সকালে বিয়ের প্রলোভন দেখিয়ে তেতুলবাড়িয়া গ্রামের এক কিশোরীকে (সাবানা আক্তার) তার বাড়িতে ধর্ষণ করে প্রতিবেশী সোহেল ঘরামি। এতে কিশোরী অন্তঃসত্ত্বা হয়ে পড়লে তাকে বিয়ে করতে অস্বীকার করে সোহেল। এ ঘটনায় কিশোরীর বাবা (আবদুস সোবহান) ওই বছরের ১৭ই সেপ্টেম্বর আদালতে একটি মামলা দায়ের করেন। আদালত নলছিটি থানার ওসিকে ৭ দিনের মধ্যে প্রতিবেদন দাখিলের নির্দেশ দেয়। পুলিশের প্রতিবেদন পাওয়ার পরে আদালত সোহেলের বিরুদ্ধে ২০১৩ সালের ১৮ই নভেম্বর অভিযোগ গঠন করেন। পরে ৭ জনের সাক্ষ্যগ্রহণ শেষে আদালত রায় ঘোষণা করেন। রাষ্ট্রপক্ষে মামলা পরিচালনা করেন অতিরিক্ত সরকারি কৌঁসুলি আসম মোস্তাফিজুর রহমান মনু।