খেলা
‘২৫৩’ দিয়ে প্রস্তুতি সারলেন শান্ত
স্পোর্টস রিপোর্টার
১৭ ফেব্রুয়ারি ২০২০, সোমবার, ৮:৫৮ পূর্বাহ্ন
জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে টেস্টের আগে ব্যাট হাতে ফর্ম দেখালেন নাজমুল হোসেন শান্ত। বাংলাদেশ ক্রিকেট লীগে (বিসিএল) মধ্যাঞ্চলের হয়ে হাঁকিয়েছেন ডাবল সেঞ্চুরি। গতকাল ২৫৩ রানের অপরাজিত ইনিংস খেলে মাঠ ছাড়েন এ বাঁহাতি। প্রথম শ্রেণিতে এটি তার ক্যারিয়ারসেরা ইনিংস। এর আগে একবার ১৯৪ রানে আউট হন শান্ত। তার দ্বিশতকে দক্ষিণাঞ্চলকে ৫০৭ রানের পাহাড়সম লক্ষ্য দেয় মধ্যাঞ্চল। মধ্যাঞ্চলের চেয়ে ১২১ রানে পিছিয়ে থেকে প্রথম ইনিংস ঘোষণা করেছিল বিসিবি দক্ষিণাঞ্চল। ফাইনালে ওঠার লড়াইয়ে প্রতিপক্ষকে বোলিং-বোনাস পয়েন্ট না দিতেই নাকি এমন সিদ্ধান্ত নেয় তারা। এখন হারের শঙ্কায় দলটি। বড় লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে ১৫৯/৪ সংগ্রহ নিয়ে তৃতীয় দিনের খেলা শেষ করে দক্ষিণাঞ্চল। শেষ দিনে জয়ের জন্য ৩৪৮ রান প্রয়োজন তাদের। তবে জয়ের চেয়ে হার এড়ানোটাই এখন বড় চ্যালেঞ্জ দক্ষিণাঞ্চলের।
তৃতীয় দিনে মধ্যাঞ্চলের হয়ে বল হাতে আলো ছড়ান স্পিনার মেহেদী হাসান মিরাজ। জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে টেস্ট দলে ফেরা মিরাজ ৫৪ রানে নেন ২ উইকেট। তবে শুরুর আঘাতটা মোস্তাফিজুর রহমানের। দলীয় ৫ রানে ফেরান শাহরিয়ার নাফীসকে (৫)। দলীয় ৯২ রানে মিরাজের প্রথম শিকার হয়ে সাজঘরে ফেরেন ফজলে রাব্বী (২৫)। শামসুর রহমান-এনামুল বিজয়ের ব্যাটিংয়ে মনে হচ্ছিল দিনটা নির্বিঘ্নেই পার করে দেবেন তারা। কিন্তু পরপর দুই ওভারে দুই উইকেট হারিয়ে ব্যাকফুটে চলে যায় দক্ষিণাঞ্চল। দলীয় ১৫৩ রানে বিজয়কে (৮৩) শান্তর ক্যাচ বানিয়ে জুটি ভাঙেন শুভাগত হোম। পরের ওভারে মিরাজ তুলে নেন ইরফান শুক্কুরকে (০)। শামসুর ৪৪ ও নাসুম আহমেদ ১ রানে অপরাজিত থাকেন। শনিবার ম্যাচের দ্বিতীয় দিন শেষে ১২২ রানে অপরাজিত ছিলেন শান্ত। গতকাল তৃতীয় দিনের অর্ধেক যেতে না যেতেই নিজের সংগ্রহটাকে ২৫৩তে নিয়ে যান জাতীয় দলের এই ক্রিকেটার। কক্সবাজারে ক্যারিয়ারের প্রথম ডাবল সেঞ্চুরির ইনিংসটি শান্ত সাজান ২৫টি বাউন্ডারি, ৯ ছক্কায়। স্ট্রাইকরেট ৮১.৬১। প্রথম শ্রেণির ক্রিকেটে এখনো পর্যন্ত ৪২ ম্যাচ খেলেছেন নাজমুল হোসেন শান্ত। ৪০.৫০ গড়ে তার সংগ্রহ ২৬৭৩ রান। ৬ সেঞ্চুরির সঙ্গে করেছেন ১৪ ফিফটি। বাংলাদেশের হয়ে ৩টি টেস্ট খেলা নাজমুল পাকিস্তানে রাওয়ালপিন্ডি টেস্টে খানিকটা প্রতিরোধ গড়তে পেরেছিলেন। দুই ইনিংসেই ৩০’র ওপরে রান করেন।
তৃতীয় দিনে মধ্যাঞ্চলের হয়ে বল হাতে আলো ছড়ান স্পিনার মেহেদী হাসান মিরাজ। জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে টেস্ট দলে ফেরা মিরাজ ৫৪ রানে নেন ২ উইকেট। তবে শুরুর আঘাতটা মোস্তাফিজুর রহমানের। দলীয় ৫ রানে ফেরান শাহরিয়ার নাফীসকে (৫)। দলীয় ৯২ রানে মিরাজের প্রথম শিকার হয়ে সাজঘরে ফেরেন ফজলে রাব্বী (২৫)। শামসুর রহমান-এনামুল বিজয়ের ব্যাটিংয়ে মনে হচ্ছিল দিনটা নির্বিঘ্নেই পার করে দেবেন তারা। কিন্তু পরপর দুই ওভারে দুই উইকেট হারিয়ে ব্যাকফুটে চলে যায় দক্ষিণাঞ্চল। দলীয় ১৫৩ রানে বিজয়কে (৮৩) শান্তর ক্যাচ বানিয়ে জুটি ভাঙেন শুভাগত হোম। পরের ওভারে মিরাজ তুলে নেন ইরফান শুক্কুরকে (০)। শামসুর ৪৪ ও নাসুম আহমেদ ১ রানে অপরাজিত থাকেন। শনিবার ম্যাচের দ্বিতীয় দিন শেষে ১২২ রানে অপরাজিত ছিলেন শান্ত। গতকাল তৃতীয় দিনের অর্ধেক যেতে না যেতেই নিজের সংগ্রহটাকে ২৫৩তে নিয়ে যান জাতীয় দলের এই ক্রিকেটার। কক্সবাজারে ক্যারিয়ারের প্রথম ডাবল সেঞ্চুরির ইনিংসটি শান্ত সাজান ২৫টি বাউন্ডারি, ৯ ছক্কায়। স্ট্রাইকরেট ৮১.৬১। প্রথম শ্রেণির ক্রিকেটে এখনো পর্যন্ত ৪২ ম্যাচ খেলেছেন নাজমুল হোসেন শান্ত। ৪০.৫০ গড়ে তার সংগ্রহ ২৬৭৩ রান। ৬ সেঞ্চুরির সঙ্গে করেছেন ১৪ ফিফটি। বাংলাদেশের হয়ে ৩টি টেস্ট খেলা নাজমুল পাকিস্তানে রাওয়ালপিন্ডি টেস্টে খানিকটা প্রতিরোধ গড়তে পেরেছিলেন। দুই ইনিংসেই ৩০’র ওপরে রান করেন।