শিক্ষাঙ্গন
ত্রিমুখী আন্দোলনে অচল বশেমুরবিপ্রবি
গোপালগঞ্জ প্রতিনিধি
১৫ ফেব্রুয়ারি ২০২০, শনিবার, ৪:৪৫ পূর্বাহ্ন
গোপালগঞ্জ বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে চলছে ত্রিমুখী আন্দোলন। শিক্ষার্থী ও কর্মচারীদের আন্দোলনে অচল বিশ্ববিদ্যালয়ের একাডেমিক ও প্রশাসনিক কার্যক্রম। বন্ধ হয়ে গেছে দৈনন্দিন সকল প্রকার কার্যক্রম। একই সঙ্গে বন্ধ রয়েছে ব্যাংকের কার্যক্রমও। অসহায় বিশ্ববিদ্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত ভিসিসহ সকল শিক্ষক, কর্মকর্তাবৃন্দ অফিস এবং শ্রেণি কক্ষে ঢুকতে পারছেন না। সময় কাটাচ্ছেন ক্যাম্পাসের ভেতরে বিভিন্ন গাছের নিচে বসে।
ইতিহাস বিভাগ অনুমোদনের দাবীতে গত ৬ই ফেব্রুয়ারী মধ্যে রাতে বিভাগের শিক্ষার্থীরা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসনিক ভবন ও একাডেমিক ভবনের প্রধান গেটে তালা ঝুলিয়ে দিয়ে প্রশাসনিক ভবনের সামনে অবস্থান কর্মসুচী পালন শুরু করে ইতিহাস বিভাগের প্রায় সাড়ে ৪শ’ শিক্ষার্থী। অন্যদিকে প্রায় দেড় মাস ধরে বেতন-ভাতার দাবীতে অবস্থান কর্মসুচীসহ নানান কর্মসুচী পালন করছেন ১৭৬ জন দৈনিক মুজুরি ভিত্তিক কর্মচারী।
আবার সাত দফা দাবী আদায়ের জন্য নানান কর্মসুচী পালন করছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের শেখ হাসিনা ইনস্টিটিউট অব আইসিটির শিক্ষার্থীরা। ফলে ত্রিমুখী আন্দোলনে অচল হয়ে পড়েছে বিশ্ববিদ্যালয়টি। ইতিহাস বিভাগ অনুমোদনের দাবীতে চোখে কালো কাপড় বেধে আজ ১০ম দিন অবস্থান কর্মসূচি পালন করছেন গোপালগঞ্জ বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের ইতিহাস বিভাগের শিক্ষার্থীরা।
গতকাল শুক্রবার (১৪ই ফেব্রুয়ারি) ভালোবাসা দিবসের দিনেও আন্দোলনকারীরা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসনিক ভবনের সামনে অবস্থান কর্মসূচি পালন করেন। শিক্ষার্থীরা বলেন, ইতিহাস বিভাগের অনুমোদন ছাড়া ঘরে ফেরার কোন সুযোগ নেই। ইউজিসির সিদ্ধান্ত প্রত্যাখ্যান করে ৬ই ফেব্রুয়ারি রাতে প্রশাসনিক ভবনের প্রধান গেটে তালা ঝুলিয়ে আন্দোলন শুরু করে শিক্ষার্থীরা।
সাবেক ভিসি অধ্যাপক ড. খোন্দকার নাসির উদ্দিন বিরোধী আন্দোলনের সময় আন্দোলনরত শিক্ষকদের মুখপাত্র আইন বিভাগের শিক্ষক রাজিউর রহমান, আন্দোলনকারী শিক্ষার্থীদের মুখপাত্র গালিবসহ অন্যান্য শিক্ষার্থীদের লেলিয়ে দিয়ে প্রশাসনিক ভবন ও একাডেমিক ভবনে তালা ঝুলিয়ে দিয়ে সকল প্রকার কার্যক্রম বন্ধ করে দিয়েছে। সাবেক ভিসিকে পদত্যাগে বাধ্য করিয়ে নিজেরা এখন ক্ষমতায় বসেছেন এমন কথা উল্লেখ করে একাধিক শিক্ষক, কর্মকর্তা, শিক্ষার্থী ও কর্মচারী বলেছেন, প্রশাসনিক ভবন ও একাডেমিক ভবনে তালা ঝুলিয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের দৈনন্দিন কার্যক্রম বন্ধ করে দেয়ার ট্রেডিশন হয়ে গেছে। আজ তারাই অফিসে ঢুকতে পারছেননা।
এ ব্যাপারে জানতে চেয়ে ভারপ্রাপ্ত ভিসি অধ্যাপক ড. শাহজাহান যোগাযো করা হলে তিনি বলেন. আন্দোলনরত শিক্ষার্থীদের বিষয়টি ইউজিকে জানানো হয়েছে। আশা করি খুব তাড়াতাড়ি বিষয়টি সমাধান হবে।
ইতিহাস বিভাগ অনুমোদনের দাবীতে গত ৬ই ফেব্রুয়ারী মধ্যে রাতে বিভাগের শিক্ষার্থীরা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসনিক ভবন ও একাডেমিক ভবনের প্রধান গেটে তালা ঝুলিয়ে দিয়ে প্রশাসনিক ভবনের সামনে অবস্থান কর্মসুচী পালন শুরু করে ইতিহাস বিভাগের প্রায় সাড়ে ৪শ’ শিক্ষার্থী। অন্যদিকে প্রায় দেড় মাস ধরে বেতন-ভাতার দাবীতে অবস্থান কর্মসুচীসহ নানান কর্মসুচী পালন করছেন ১৭৬ জন দৈনিক মুজুরি ভিত্তিক কর্মচারী।
আবার সাত দফা দাবী আদায়ের জন্য নানান কর্মসুচী পালন করছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের শেখ হাসিনা ইনস্টিটিউট অব আইসিটির শিক্ষার্থীরা। ফলে ত্রিমুখী আন্দোলনে অচল হয়ে পড়েছে বিশ্ববিদ্যালয়টি। ইতিহাস বিভাগ অনুমোদনের দাবীতে চোখে কালো কাপড় বেধে আজ ১০ম দিন অবস্থান কর্মসূচি পালন করছেন গোপালগঞ্জ বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের ইতিহাস বিভাগের শিক্ষার্থীরা।
গতকাল শুক্রবার (১৪ই ফেব্রুয়ারি) ভালোবাসা দিবসের দিনেও আন্দোলনকারীরা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসনিক ভবনের সামনে অবস্থান কর্মসূচি পালন করেন। শিক্ষার্থীরা বলেন, ইতিহাস বিভাগের অনুমোদন ছাড়া ঘরে ফেরার কোন সুযোগ নেই। ইউজিসির সিদ্ধান্ত প্রত্যাখ্যান করে ৬ই ফেব্রুয়ারি রাতে প্রশাসনিক ভবনের প্রধান গেটে তালা ঝুলিয়ে আন্দোলন শুরু করে শিক্ষার্থীরা।
সাবেক ভিসি অধ্যাপক ড. খোন্দকার নাসির উদ্দিন বিরোধী আন্দোলনের সময় আন্দোলনরত শিক্ষকদের মুখপাত্র আইন বিভাগের শিক্ষক রাজিউর রহমান, আন্দোলনকারী শিক্ষার্থীদের মুখপাত্র গালিবসহ অন্যান্য শিক্ষার্থীদের লেলিয়ে দিয়ে প্রশাসনিক ভবন ও একাডেমিক ভবনে তালা ঝুলিয়ে দিয়ে সকল প্রকার কার্যক্রম বন্ধ করে দিয়েছে। সাবেক ভিসিকে পদত্যাগে বাধ্য করিয়ে নিজেরা এখন ক্ষমতায় বসেছেন এমন কথা উল্লেখ করে একাধিক শিক্ষক, কর্মকর্তা, শিক্ষার্থী ও কর্মচারী বলেছেন, প্রশাসনিক ভবন ও একাডেমিক ভবনে তালা ঝুলিয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের দৈনন্দিন কার্যক্রম বন্ধ করে দেয়ার ট্রেডিশন হয়ে গেছে। আজ তারাই অফিসে ঢুকতে পারছেননা।
এ ব্যাপারে জানতে চেয়ে ভারপ্রাপ্ত ভিসি অধ্যাপক ড. শাহজাহান যোগাযো করা হলে তিনি বলেন. আন্দোলনরত শিক্ষার্থীদের বিষয়টি ইউজিকে জানানো হয়েছে। আশা করি খুব তাড়াতাড়ি বিষয়টি সমাধান হবে।