অনলাইন
ফ্রেন্ডশিপ হাসপাতালে ফার্মাসিস্টের লাশ উদ্ধার, আটক ২
স্টাফ রিপোর্টার
১৪ ফেব্রুয়ারি ২০২০, শুক্রবার, ৭:১৬ পূর্বাহ্ন
রাজধানীর ডেমরার মাতুয়াইলের ফ্রেন্ডশিপ হাসপাতালের একটি কক্ষ থেকে মোবারক হোসেন (৩৩) নামে এক ফার্মাসিস্টের লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ। শুক্রবার বেলা সাড়ে ১১টার দিকে হাসপাতালটির তৃতীয় তলার একটি কক্ষ থেকে মোবারক হোসেনের ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার করা হয়। এরপর থেকেই পলাতক রয়েছেন হাসপাতালটির পরিচালক জামাল হোসেন। পুলিশ বলছে, প্রাথমিকভাবে মোবারককে হত্যার সন্দেহ করা হচ্ছে। জামালকে আটক করা গেলে ঘটনাটি স্পষ্ট হবে।
জানা গেছে, নিহত মোবারক ভোলা জেলার লালমোহন উপজেলার সলেমান ব্যাপারীর ছেলে। সাত মাস আগে বিয়ে করেন তিনি। স্ত্রীকে নিয়ে শনির আখরা এলাকার একটি বাসায় ভাড়া থাকতেন এবং সাইনবোর্ড এলাকার প্রো-একটিভ মেডিকেল কলেজ এন্ড হাসপাতালের ফার্মাসিষ্ট হিসেবে কর্মরত ছিলেন।
নিহতের বন্ধু মো. নাহিদ বলেন, প্রতিদিনের মতো গত বৃহস্পতিবার সকাল ৮টার দিকে বাসা থেকে অফিসে যায় মোবারক। দুপুর ২টার দিকে স্ত্রীকে ফোনে জানায় বাসায় ফিরতে একটু দেরি হবে। এরপর থেকে তার কোনো খোঁজ পাওয়া যাচ্ছিলো না। মোবাইল ফোনটিও বন্ধ পাওয়া যায়। পরে শুক্রবার দুপুরে ফ্রেন্ডশিপ হাসপাতাল থেকে মোবারকের লাশ উদ্ধারের খবর জানায় পুলিশ।
নাহিদ অভিযোগ করে বলেন, ফ্রেন্ডশিপ হাসপাতালের পরিচালক জামাল আগে প্রো-একটিভ হাসপাতালে কর্মরত ছিলেন। তখন থেকে মোবারকের সঙ্গে পরিচয় তার। বৃহস্পতিবার দুপুরে মোবারককে ফোন করে ফ্রেন্ডশিপ হাসপাতালে ডেকে নিয়ে যায় জামাল। আমরা ধারণা করছি তাকে হত্যা করে এখন হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ এটিকে আত্মহত্যা হিসেবে চালিয়ে দিতে চাচ্ছে।
ডেমরা জোনের এসি মো. রবিউল ইসলাম বলেন, হাসপাতালের ৩য় তলার একটি কক্ষের দরজা ভেঙ্গে জানালার গ্রিলের সঙ্গে গলায় মোটা তাওয়াল পেঁচানো অবস্থায় মোবারকের লাশ উদ্ধার করা হয়। লাশটি ময়নাতদন্তের জন্য স্যার সলিমুল্লা মেডিকেল কলেজ (মিটফোর্ড) হাসপাতাল মর্গে পাঠানো হয়েছে। দরজারটি ভেতর থেকে আটকানো থাকলেও আমরা এটিকে হত্যাকান্ড হিসেবে ধরে নিয়েছি।
তিনি আরো বলেন, হাসপাতালটির পরিচালক জামাল পলাতক রয়েছে। তাকে আটকের জন্য সর্বাত্মক চেষ্টা করা হচ্ছে। ইতিমধ্যে দুই জায়গায় অভিযানও চালানো হয়েছে। তাকে আটক করা গেলে পুরো ঘটনা স্পষ্ট হবে। তবে, এ ঘটনায় হাসপাতালের দুই কর্মচারীকে আটক করে জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে। কিন্তু তারা তেমন কোনো তথ্য দিতে পারেনি। এ ঘটনায় স্বজনরা একটি হত্যা মামলা দায়ের করেছেন বলে জানা গেছে।
জানা গেছে, নিহত মোবারক ভোলা জেলার লালমোহন উপজেলার সলেমান ব্যাপারীর ছেলে। সাত মাস আগে বিয়ে করেন তিনি। স্ত্রীকে নিয়ে শনির আখরা এলাকার একটি বাসায় ভাড়া থাকতেন এবং সাইনবোর্ড এলাকার প্রো-একটিভ মেডিকেল কলেজ এন্ড হাসপাতালের ফার্মাসিষ্ট হিসেবে কর্মরত ছিলেন।
নিহতের বন্ধু মো. নাহিদ বলেন, প্রতিদিনের মতো গত বৃহস্পতিবার সকাল ৮টার দিকে বাসা থেকে অফিসে যায় মোবারক। দুপুর ২টার দিকে স্ত্রীকে ফোনে জানায় বাসায় ফিরতে একটু দেরি হবে। এরপর থেকে তার কোনো খোঁজ পাওয়া যাচ্ছিলো না। মোবাইল ফোনটিও বন্ধ পাওয়া যায়। পরে শুক্রবার দুপুরে ফ্রেন্ডশিপ হাসপাতাল থেকে মোবারকের লাশ উদ্ধারের খবর জানায় পুলিশ।
নাহিদ অভিযোগ করে বলেন, ফ্রেন্ডশিপ হাসপাতালের পরিচালক জামাল আগে প্রো-একটিভ হাসপাতালে কর্মরত ছিলেন। তখন থেকে মোবারকের সঙ্গে পরিচয় তার। বৃহস্পতিবার দুপুরে মোবারককে ফোন করে ফ্রেন্ডশিপ হাসপাতালে ডেকে নিয়ে যায় জামাল। আমরা ধারণা করছি তাকে হত্যা করে এখন হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ এটিকে আত্মহত্যা হিসেবে চালিয়ে দিতে চাচ্ছে।
ডেমরা জোনের এসি মো. রবিউল ইসলাম বলেন, হাসপাতালের ৩য় তলার একটি কক্ষের দরজা ভেঙ্গে জানালার গ্রিলের সঙ্গে গলায় মোটা তাওয়াল পেঁচানো অবস্থায় মোবারকের লাশ উদ্ধার করা হয়। লাশটি ময়নাতদন্তের জন্য স্যার সলিমুল্লা মেডিকেল কলেজ (মিটফোর্ড) হাসপাতাল মর্গে পাঠানো হয়েছে। দরজারটি ভেতর থেকে আটকানো থাকলেও আমরা এটিকে হত্যাকান্ড হিসেবে ধরে নিয়েছি।
তিনি আরো বলেন, হাসপাতালটির পরিচালক জামাল পলাতক রয়েছে। তাকে আটকের জন্য সর্বাত্মক চেষ্টা করা হচ্ছে। ইতিমধ্যে দুই জায়গায় অভিযানও চালানো হয়েছে। তাকে আটক করা গেলে পুরো ঘটনা স্পষ্ট হবে। তবে, এ ঘটনায় হাসপাতালের দুই কর্মচারীকে আটক করে জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে। কিন্তু তারা তেমন কোনো তথ্য দিতে পারেনি। এ ঘটনায় স্বজনরা একটি হত্যা মামলা দায়ের করেছেন বলে জানা গেছে।