শেষের পাতা
বিসিবি’র পরিচালক মাহবুবুলকে জিজ্ঞাসাবাদ
স্টাফ রিপোর্টার
১৪ ফেব্রুয়ারি ২০২০, শুক্রবার, ৯:১৫ পূর্বাহ্ন
বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের পরিচালক মাহবুবুল আনামকে জিজ্ঞাসাবাদ করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। গতকাল সকাল সাড়ে ১১টা থেকে চার ঘণ্টা তাকে জিজ্ঞাসাবাদ করেন সংস্থাটির উপ-পরিচালক মনজুর আলম।
দুদক জানায়, টেন্ডারে অনিয়ম, নিয়োগ বাণিজ্য ও অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগে তাকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়। তবে জিজ্ঞাসাবাদ শেষে মাহবুবুল আনাম বলেন, দুদক সম্পদ বিবরণী চেয়েছে। আজ (গতকাল) তা আমি দিয়েছি।
অভিযোগ প্রসঙ্গে জানতে চাইলে তিনি বলেন, ক্রিকেট বোর্ড জানে আমি কী করি। যা জানার তাদের কাছ থেকে জানতে পারবেন। এর আগে গত ২৮শে নভেম্বর মাহবুবুল আনাম ও পরিবারের লোকজনের বিদেশ যাত্রায় নিষেধাজ্ঞায় দেয়া হয়। দুদকের প্রাথমিক অনুসন্ধানে মোট সাড়ে ৬২ কোটি টাকার সম্পদের তথ্য পাওয়া গেছে বলে জানা যায়। বিদেশ যাত্রায় নিষেধাজ্ঞার চিঠিতে বলা হয়েছিল, তার বিরুদ্ধে অবৈধ সম্পদ অর্জনসহ বিদেশে অর্থ পাচারের অভিযোগ রয়েছে। এ বিষয়ে দুদকের অনুসন্ধানে বিষয়টির প্রাথমিক সত্যতা পাওয়া গেছে। দুদকের কাছে দেশ ছেড়ে অন্য দেশে যাওয়ার তথ্য থাকায় এ বিষয়ে কার্যকর ব্যবস্থা নেয়ার অনুরোধ জানানো হয়েছে।
গত ২৫শে সেপ্টেম্বর অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগে ক্রিকেট বোর্ডের পরিচালক মাহবুবুল আনামের বিরুদ্ধে সম্পদ বিবরণী নোটিশ দেয় সংস্থাটি। দুদক সূত্র জানায়, দুদকের অনুসন্ধানে তার চার কোটি ৭৭ লাখ ৯৮ হাজার টাকার স্থাবর সম্পদ ও ৫৬ কোটি ৭৬ লাখ ৮৪ হাজার ৯৪৪ টাকার অস্থাবর সম্পদসহ মোট ৬২ কোটি ৫৪ লাখ ৮২ হাজার ৯৪৪ টাকার সম্পদের তথ্য পাওয়া যায়। অভিযোগে বলা হয়, অনিয়মের মাধ্যমে পছন্দের ঠিকাদারকে কাজ দিয়ে কোটি কোটি টাকা আয়, নিয়োগ বাণিজ্য, স্পন্সর নির্বাচনে অবৈধ প্রভাব খাটিয়ে কোটি কোটি টাকা আয়, অর্থ পাচার ও জ্ঞাত আয় সম্পদ অর্জনের অভিযোগ রয়েছে তার বিরুদ্ধে।
দুদক জানায়, টেন্ডারে অনিয়ম, নিয়োগ বাণিজ্য ও অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগে তাকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়। তবে জিজ্ঞাসাবাদ শেষে মাহবুবুল আনাম বলেন, দুদক সম্পদ বিবরণী চেয়েছে। আজ (গতকাল) তা আমি দিয়েছি।
অভিযোগ প্রসঙ্গে জানতে চাইলে তিনি বলেন, ক্রিকেট বোর্ড জানে আমি কী করি। যা জানার তাদের কাছ থেকে জানতে পারবেন। এর আগে গত ২৮শে নভেম্বর মাহবুবুল আনাম ও পরিবারের লোকজনের বিদেশ যাত্রায় নিষেধাজ্ঞায় দেয়া হয়। দুদকের প্রাথমিক অনুসন্ধানে মোট সাড়ে ৬২ কোটি টাকার সম্পদের তথ্য পাওয়া গেছে বলে জানা যায়। বিদেশ যাত্রায় নিষেধাজ্ঞার চিঠিতে বলা হয়েছিল, তার বিরুদ্ধে অবৈধ সম্পদ অর্জনসহ বিদেশে অর্থ পাচারের অভিযোগ রয়েছে। এ বিষয়ে দুদকের অনুসন্ধানে বিষয়টির প্রাথমিক সত্যতা পাওয়া গেছে। দুদকের কাছে দেশ ছেড়ে অন্য দেশে যাওয়ার তথ্য থাকায় এ বিষয়ে কার্যকর ব্যবস্থা নেয়ার অনুরোধ জানানো হয়েছে।
গত ২৫শে সেপ্টেম্বর অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগে ক্রিকেট বোর্ডের পরিচালক মাহবুবুল আনামের বিরুদ্ধে সম্পদ বিবরণী নোটিশ দেয় সংস্থাটি। দুদক সূত্র জানায়, দুদকের অনুসন্ধানে তার চার কোটি ৭৭ লাখ ৯৮ হাজার টাকার স্থাবর সম্পদ ও ৫৬ কোটি ৭৬ লাখ ৮৪ হাজার ৯৪৪ টাকার অস্থাবর সম্পদসহ মোট ৬২ কোটি ৫৪ লাখ ৮২ হাজার ৯৪৪ টাকার সম্পদের তথ্য পাওয়া যায়। অভিযোগে বলা হয়, অনিয়মের মাধ্যমে পছন্দের ঠিকাদারকে কাজ দিয়ে কোটি কোটি টাকা আয়, নিয়োগ বাণিজ্য, স্পন্সর নির্বাচনে অবৈধ প্রভাব খাটিয়ে কোটি কোটি টাকা আয়, অর্থ পাচার ও জ্ঞাত আয় সম্পদ অর্জনের অভিযোগ রয়েছে তার বিরুদ্ধে।