অনলাইন
‘আধুনিক ভোট চুরির ম্যাকানিজম’
অনলাইন ডেস্ক
২৭ জানুয়ারি ২০২০, সোমবার, ১২:৪০ অপরাহ্ন
ঘনিয়ে আসছে ঢাকার দুই সিটি করপোরেশনের নির্বাচন। উত্তপ্ত হচ্ছে পরিস্থিতি। কিছু সংঘাতের ঘটনাও ঘটেছে। তবে ভোটারদের মধ্যে শঙ্কা রয়েই গেছে, শেষ পর্যন্ত ভোট কেমন হবে। এ নিয়ে হতাশা ব্যক্ত করে ফেসবুকে স্ট্যাটাস দিয়েছেন কোটা সংস্কার আন্দোলনের দুই শীর্ষ নেতা ডাকসু ভিপি নুরুল হক নুর এবং মুহাম্মদ রাশেদ খাঁন।
নুরুল হক নুরু লিখেছেন, সাধারণ মানুষ, বেশীর ভাগ রাজনৈতিক দল EVM এ ভোটের বিপক্ষে থাকলেও EVM এ ভোট করতে তাদের এতো আগ্রহ কেন? কারণ, EVM আধুনিক ভোটচুরির ম্যাকানিজম!
সংবিধান সংশোধনীর মাধ্যমে তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা বাতিল করলেও রাজনৈতিক দলগুলো এটা নিয়ে বৃহৎ কোন আন্দোলন করেনি। কারণ তারা হয়তো ভেবেছিল একটি নিরপেক্ষ নির্বাচন কমিশন গঠনের মাধ্যমে সুষ্ঠু নির্বাচন সম্ভব। কিন্তু তাদের সে আশা এখন অনুতাপে পরিণত হয়েছে। বিশ্বের অনেক উন্নত ও উন্নয়নশীল দেশও ইভিএম ব্যবহার করে না। যেসব দেশে ইভিএম ব্যবহার করা হয়েছে সেখানেও নানা ধরণের বিতর্ক তৈরি হয়েছে। সেখানে বাংলাদেশের বর্তমান প্রেক্ষাপটে ইভিএমে ভোট খুবই সন্দেহজনক এবং স্পষ্ট দূরভিসন্ধীমূলক। সুতরাং EVM বাতিলে এখনই রাজনৈতিক দলগুলোর সম্মিলিত আন্দোলন করা উচিত।
সংবিধান সংশোধনীর মাধ্যমে তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা বাতিল করলেও রাজনৈতিক দলগুলো এটা নিয়ে বৃহৎ কোন আন্দোলন করেনি। কারণ তারা হয়তো ভেবেছিল একটি নিরপেক্ষ নির্বাচন কমিশন গঠনের মাধ্যমে সুষ্ঠু নির্বাচন সম্ভব। কিন্তু তাদের সে আশা এখন অনুতাপে পরিণত হয়েছে। বিশ্বের অনেক উন্নত ও উন্নয়নশীল দেশও ইভিএম ব্যবহার করে না। যেসব দেশে ইভিএম ব্যবহার করা হয়েছে সেখানেও নানা ধরণের বিতর্ক তৈরি হয়েছে। সেখানে বাংলাদেশের বর্তমান প্রেক্ষাপটে ইভিএমে ভোট খুবই সন্দেহজনক এবং স্পষ্ট দূরভিসন্ধীমূলক। সুতরাং EVM বাতিলে এখনই রাজনৈতিক দলগুলোর সম্মিলিত আন্দোলন করা উচিত।
মুহাম্মদ রাশেদ খাঁন লিখেছেন, নির্বাচন নিয়ে জনগণের একদমই আগ্রহ নাই। কারণ জনগণ পূর্বানুমান করতে পারে কে জিতবে, কে হারবে! ঠিক এখনকার নির্বাচনগুলো বাংলা সিনেমার মতো। শুরুটা দেখলে পাবলিক শেষটা অনুমান করতে পারে। সত্যি জাতির জন্য এটি খুব দুর্ভাগ্যের। আজ হোক কাল হোক বর্তমান নির্বাচনী ব্যবস্থার জন্য জাতিকে খুব খেসারত দিতে হবে।