দেশ বিদেশ
দেশের বৃহৎ কন্ডোমিনিয়াম প্রকল্প ‘রাকিন ট্র্যাঙ্কুয়েল টাউনের’ উদ্বোধন
অর্থনৈতিক রিপোর্টার
২৬ জানুয়ারি ২০২০, রবিবার, ৮:১৮ পূর্বাহ্ন
ঢাকার অদূরে কাঁচপুরে বাংলাদেশের সেরা এবং অন্যতম বৃহৎ কন্ডোমিনিয়াম প্রকল্প ‘রাকিন ট্র্যাঙ্কুয়েল টাউনের’ উদ্বোধন করা হয়েছে। শনিবার প্রকল্পের কার্যক্রম উদ্বোধন করেন রাকিন ডেভেলপমেন্ট কোম্পানি (বিডি) লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক এস এ কে একরামুজ্জামান। একটি স্বপ্নকে বাস্তবে রূপ দিতে একরামুজ্জামান মাটি কেটে ও বেলুন উড়িয়ে প্রকল্পের উদ্বোধন করেন। এ সময় উপস্থিত ছিলেন রাকিন ডেভেলপমেন্ট কোম্পানি (বিডি) লিমিটেডের চিফ অপারেটিং অফিসার লে. কর্নেল (অব.) জহুরুল ইসলাম পিএসসি, চিফ ফাইনান্সিয়াল অফিসার গিরিশ কুমার সিনিয়র জেনারেল ম্যানেজার (সেলস) এস এম শাকিল সারোযার, চিফ ফাইনান্সিয়াল অফিসার মি. গিরিশ কুমারসহ সহস্রাধিক অতিথি। এছাড়া প্রকল্প এলাকা পরিদর্শন করেন দেশের শীর্ষস্থানীয় সংবাদমাধ্যমগুলোর সাংবাদিকরা।
অনুষ্ঠানে জানানো হয়, দেশের শীর্ষ স্থানীয় আবাসন প্রতিষ্ঠান রাকিন ডেভেলপমেন্ট কোম্পানি (বিডি) লিমিটেডের উদ্যোগে নারায়ণগঞ্জের কাঁচপুর ব্রিজ সংলগ্ন এলাকায় (ঢাকা-সিলেট হাইওয়ের সঙ্গে) ‘রাকিন ট্র্যাঙ্কুয়েল টাউন’ নির্মাণ করা হবে। রাজধানীর মিরপুরে সফলতার সঙ্গে একইরকম প্রকল্প বাস্তবায়নের পর ‘রাকিন ট্র্যাঙ্কুয়েল টাউন’ এক নতুন মাত্রা যোগ করবে। স্বল্প খরচে অত্যাধুনিক সব সুযোগ সুবিধাসহ স্বার্বভৌম মালিকানার একটি অ্যাপার্টমেন্টের মালিক হওয়া এখন মধ্যবিত্ত স্বপ্নের অংশ। আর কোটি মানুষের এই স্বপ্নকে হাতের নাগালে এনে দিতেই কাজ করে যাচ্ছে রাকিন ডেভেলপমেন্ট কোম্পানি।
আরো জানানো হয়, ‘রাকিন ট্র্যাঙ্কুয়েল টাউন’ নির্মিত হচ্ছে ১২০ বিঘা জমির উপর; যা কন্ডোমিনিয়াম প্রজেক্ট হিসেবে দেশের অন্যতম বৃহৎ প্রকল্প। মালয়েশিয়া, সিঙ্গাপুর ও দুবাইয়ের সেরা সেরা কন্ডোমিনিয়াম প্রকল্প দীর্ঘ দিন ধরে পর্যবেক্ষণ করা হয়। সেগুলোতে প্রাপ্ত সুযোগ সুবিধা বাংলাদেশের মানুষের জন্য কিভাবে নিশ্চিত করা যায়- সেই চিন্তা থেকেই ‘রাকিন ট্র্যাঙ্কুয়েল টাউন’ এর যাত্রা। নিয়ন লাইটে মোড়া ৮০ ফুট চওড়া রাস্তা, সবুজে ঘেরা ওয়াটার বডি, খোলা মাঠ, শিশু পার্ক, নিজস্ব ফায়ার স্টেশন, বিদ্যুৎকেন্দ্র, ডিপ টিউবওয়েল, সুবিশাল মসজিদ, মন্দির, লাইব্রেরি, স্পোর্টস কমপ্লেক্স, আধুনিক চিকিৎসাব্যবস্থা, কমিউনিটি সেন্টার, ইনডোর গেমস, সুইমিং পুল, অত্যাধুনিক জিমনেশিয়াম, আকাশছোঁয়া কমার্শিয়াল কমপ্লেক্স, উন্নত রেস্তোরাঁ- সবই থাকছে রাকিন ট্র্যাঙ্কুয়েল টাউনে। এতে থাকবে ২৩ তলা একাধিক টাওয়ার; যেগুলোতে ৫টি আকারের অ্যাপর্টমেন্ট থাকবে: ২ বেডরুম (৯০০ স্কয়ার ফিট), ৩ বেডরুম (১১০০ স্কয়ার ফিট), ৩ বেডরুম (১৩০০ স্কয়ার ফিট), ৩ বেডরুম (ফ্যামিলি লিভিংসহ ১৫০০ স্কয়ার ফিট) এবং ৩ বেডরুম (ফ্যামিলি লিভিংসহ ১৬৫০ স্কয়ার ফিট)।
ইতিমধ্যে ‘বিজয় রাকিন সিটি’ নামে ঢাকার মিরপুরে সফলতার সঙ্গে কন্ডোমিনিয়াম প্রকল্প করেছে রাকিন ডেভেলপমেন্ট কোম্পানি। এখানে ১৬ একর জমিতে ৩৬টি ভবনে ১ হাজার ৯৫০ ফ্ল্যাট নির্মাণ করছে প্রতিষ্ঠানটি। ‘বিজয় রাকিন সিটি’তে ক্রেতাদের অভূতপূর্ব সাড়া মেলায় আরো অত্যাধুনিক সুযোগ সুবিধা নিশ্চিত করে আরো বড় পরিসরে ‘রাকিন ট্র্যাঙ্কুয়েল টাউন’ নির্মাণের উদ্যোগ নেয় রাকিন ডেভেলপমেন্ট কোম্পানি। এস এ কে একরামুজ্জামান বলেন, রাকিন ট্র্যাঙ্কুয়েল টাউন আমাদের একটি স্বপ্ন। সেই স্বপ্নের বাস্তব রূপ শুরু হলো। রাকিন ট্র্যাঙ্কুয়েল টাউনকে আমরা দুবাই বা সিঙ্গাপুরের মতো মানসম্পন্ন করব। নিউইয়র্ক বা মালয়েশিয়া যে সেবা দেবে, তার সমতুল্য সেবা আমরা দিতে পারব বলে আশা করছি। তিনি বলেন, একটা ধারণা আছে, মানুষ ঢাকার বাইরে যেতে চায় না। কিন্তু বাস্তবতা হলো মানুষ ঢাকার বাইরে তখনই যাবে যখন তাকে সুযোগ করে দেয়া হবে। এজন্য আমরা কাঁচপুরে বড় জায়গা নিয়েছি। এখানে আমরা অনেকটা সাশ্রয়ী মূল্যে ফ্ল্যাট দিতে পারব। এটি ঐতিহাসিক প্রকল্প হবে।
অনুষ্ঠানে জানানো হয়, দেশের শীর্ষ স্থানীয় আবাসন প্রতিষ্ঠান রাকিন ডেভেলপমেন্ট কোম্পানি (বিডি) লিমিটেডের উদ্যোগে নারায়ণগঞ্জের কাঁচপুর ব্রিজ সংলগ্ন এলাকায় (ঢাকা-সিলেট হাইওয়ের সঙ্গে) ‘রাকিন ট্র্যাঙ্কুয়েল টাউন’ নির্মাণ করা হবে। রাজধানীর মিরপুরে সফলতার সঙ্গে একইরকম প্রকল্প বাস্তবায়নের পর ‘রাকিন ট্র্যাঙ্কুয়েল টাউন’ এক নতুন মাত্রা যোগ করবে। স্বল্প খরচে অত্যাধুনিক সব সুযোগ সুবিধাসহ স্বার্বভৌম মালিকানার একটি অ্যাপার্টমেন্টের মালিক হওয়া এখন মধ্যবিত্ত স্বপ্নের অংশ। আর কোটি মানুষের এই স্বপ্নকে হাতের নাগালে এনে দিতেই কাজ করে যাচ্ছে রাকিন ডেভেলপমেন্ট কোম্পানি।
আরো জানানো হয়, ‘রাকিন ট্র্যাঙ্কুয়েল টাউন’ নির্মিত হচ্ছে ১২০ বিঘা জমির উপর; যা কন্ডোমিনিয়াম প্রজেক্ট হিসেবে দেশের অন্যতম বৃহৎ প্রকল্প। মালয়েশিয়া, সিঙ্গাপুর ও দুবাইয়ের সেরা সেরা কন্ডোমিনিয়াম প্রকল্প দীর্ঘ দিন ধরে পর্যবেক্ষণ করা হয়। সেগুলোতে প্রাপ্ত সুযোগ সুবিধা বাংলাদেশের মানুষের জন্য কিভাবে নিশ্চিত করা যায়- সেই চিন্তা থেকেই ‘রাকিন ট্র্যাঙ্কুয়েল টাউন’ এর যাত্রা। নিয়ন লাইটে মোড়া ৮০ ফুট চওড়া রাস্তা, সবুজে ঘেরা ওয়াটার বডি, খোলা মাঠ, শিশু পার্ক, নিজস্ব ফায়ার স্টেশন, বিদ্যুৎকেন্দ্র, ডিপ টিউবওয়েল, সুবিশাল মসজিদ, মন্দির, লাইব্রেরি, স্পোর্টস কমপ্লেক্স, আধুনিক চিকিৎসাব্যবস্থা, কমিউনিটি সেন্টার, ইনডোর গেমস, সুইমিং পুল, অত্যাধুনিক জিমনেশিয়াম, আকাশছোঁয়া কমার্শিয়াল কমপ্লেক্স, উন্নত রেস্তোরাঁ- সবই থাকছে রাকিন ট্র্যাঙ্কুয়েল টাউনে। এতে থাকবে ২৩ তলা একাধিক টাওয়ার; যেগুলোতে ৫টি আকারের অ্যাপর্টমেন্ট থাকবে: ২ বেডরুম (৯০০ স্কয়ার ফিট), ৩ বেডরুম (১১০০ স্কয়ার ফিট), ৩ বেডরুম (১৩০০ স্কয়ার ফিট), ৩ বেডরুম (ফ্যামিলি লিভিংসহ ১৫০০ স্কয়ার ফিট) এবং ৩ বেডরুম (ফ্যামিলি লিভিংসহ ১৬৫০ স্কয়ার ফিট)।
ইতিমধ্যে ‘বিজয় রাকিন সিটি’ নামে ঢাকার মিরপুরে সফলতার সঙ্গে কন্ডোমিনিয়াম প্রকল্প করেছে রাকিন ডেভেলপমেন্ট কোম্পানি। এখানে ১৬ একর জমিতে ৩৬টি ভবনে ১ হাজার ৯৫০ ফ্ল্যাট নির্মাণ করছে প্রতিষ্ঠানটি। ‘বিজয় রাকিন সিটি’তে ক্রেতাদের অভূতপূর্ব সাড়া মেলায় আরো অত্যাধুনিক সুযোগ সুবিধা নিশ্চিত করে আরো বড় পরিসরে ‘রাকিন ট্র্যাঙ্কুয়েল টাউন’ নির্মাণের উদ্যোগ নেয় রাকিন ডেভেলপমেন্ট কোম্পানি। এস এ কে একরামুজ্জামান বলেন, রাকিন ট্র্যাঙ্কুয়েল টাউন আমাদের একটি স্বপ্ন। সেই স্বপ্নের বাস্তব রূপ শুরু হলো। রাকিন ট্র্যাঙ্কুয়েল টাউনকে আমরা দুবাই বা সিঙ্গাপুরের মতো মানসম্পন্ন করব। নিউইয়র্ক বা মালয়েশিয়া যে সেবা দেবে, তার সমতুল্য সেবা আমরা দিতে পারব বলে আশা করছি। তিনি বলেন, একটা ধারণা আছে, মানুষ ঢাকার বাইরে যেতে চায় না। কিন্তু বাস্তবতা হলো মানুষ ঢাকার বাইরে তখনই যাবে যখন তাকে সুযোগ করে দেয়া হবে। এজন্য আমরা কাঁচপুরে বড় জায়গা নিয়েছি। এখানে আমরা অনেকটা সাশ্রয়ী মূল্যে ফ্ল্যাট দিতে পারব। এটি ঐতিহাসিক প্রকল্প হবে।