খেলা
আবারো ব্যাটিং ব্যর্থতা, টানা দ্বিতীয় হার বাংলাদেশের
স্পোর্টস ডেস্ক
২৫ জানুয়ারি ২০২০, শনিবার, ৩:৩০ পূর্বাহ্ন
প্রথম টি-টোয়েন্টিতে হেরে ঘুরে দাঁড়াতে ব্যর্থ বাংলাদেশ। অবশ্য ঘুরে দাঁড়ানোর লক্ষণ পুরো ম্যাচেও দেখাতে পারেনি মাহমুদুল্লাহর দল। তামিম ইকবালের ৬৫ রানে ভর করে ৬ উইকেটে ১৩৬ রান করে বাংলাদেশ। ১৩৭ রানের জয়ের লক্ষ্যটাকে মামুলি বানিয়ে ২০ বল ও ১ উইকেট হারিয়ে জয় তুলে নিয়ে সিরিজ জয় নিশ্চিত করে পাকিস্তান। অধিনায়ক বাবর আজম ৪৪ বলে ৬৬ ও হাফিজ ৪৯ বলে ৫৭ রানে অপরাজিত থাকেন।
অভিজ্ঞ মোহাম্মদ হাফিজকে সঙ্গে নিয়ে বাবর আজম দ্বিতীয় উইকেটে ১৩৫ রানের অবিচ্ছিন্ন জুটি গড়ে পাকিস্তানকে জয়ের বন্দরে নিয়ে যান।
লাহোরের গাদ্দাফি স্টেডিয়ামের মন্থর উইকেটে শুরুটা ভালো হয়নি বাংলাদেশের। টসে জিতে ব্যাট করতে নেমে দ্বিতীয় ওভারেই কোন রান করে সাজ ঘরে ফেরেন আগের ম্যাচে বাংলাদেশের ইনিংসের সর্বোচ্চ ৪৩ রান করা নাঈম শেখ। পেসার শাহীন শাহ আফ্রিদির বলে উইকেটের পেছনে ক্যাচ দেন নাঈম। মোহাম্মদ মিঠুনের বদলে সুযোগ পাওয়া মেহেদী হাসান তিনে নেমে সুবিধা করতে পারেননি। পেসার মোহাম্মদ হাসনাইনের বলে উইকেটরক্ষক মোহাম্মদ রিজওয়ানের গ্লাভস বন্দি হন মেহেদী (১২ বলে ৯ রান)। প্রথম ম্যাচে ১২ রান করা লিটন দাস নিজেকে মেলে ধরতে ব্যর্থ এ ম্যাচেও। ১৪ বলে ৮ রানে ফেরেন তিনি।
তামিম-আফিফের চতুর্থ উইকেট জুটিতে ম্যাচে ফেরার চেষ্টা করে বাংলাদেশ। তবে রানের গতি বাড়াতে ব্যর্থ আফিফ হোসেনও। ২০ বলে ২১ রানে আফিফ ফিরে গেলে ভাঙে ৪১ রানের জুটি। এরপরই খোলস ছেড়ে বেরিয়ে আসেন তামিম ইকবাল। ৪৪ বলে ফিফটি তুলে নিয়ে রানের গতি বাড়ানোর চেষ্টায় থাকা তামিমের ইনিংস শেষ হয় রান আউটে। ১ ছক্কা ও ৭ বাউন্ডারিতে ৫৩ বলে ৬৫ রানে ফেরেন বাঁ-হাতি ওপেনার। এদিন হাসেনি অধিনায়ক মাহমুদুল্লাহর ব্যাটও। ১২ বলে ১২ রান আসে অধিনায়কের ব্যাট থেকে। সৌম্য সরকার ৫ ও আমিনুল ইসলাম বিপ্লব ৮ রানে অপরাজিত থাকেন। ২০ রান খরচায় ২ উইকেট নিয়ে পাকিস্তানের সেরা বোলার মোহাম্মদ হাসনাইন। এদিন সাত বোলার ব্যবহার করেন পাকিস্তান অধিনায়ক বাবর আজম।
অভিজ্ঞ মোহাম্মদ হাফিজকে সঙ্গে নিয়ে বাবর আজম দ্বিতীয় উইকেটে ১৩৫ রানের অবিচ্ছিন্ন জুটি গড়ে পাকিস্তানকে জয়ের বন্দরে নিয়ে যান।
লাহোরের গাদ্দাফি স্টেডিয়ামের মন্থর উইকেটে শুরুটা ভালো হয়নি বাংলাদেশের। টসে জিতে ব্যাট করতে নেমে দ্বিতীয় ওভারেই কোন রান করে সাজ ঘরে ফেরেন আগের ম্যাচে বাংলাদেশের ইনিংসের সর্বোচ্চ ৪৩ রান করা নাঈম শেখ। পেসার শাহীন শাহ আফ্রিদির বলে উইকেটের পেছনে ক্যাচ দেন নাঈম। মোহাম্মদ মিঠুনের বদলে সুযোগ পাওয়া মেহেদী হাসান তিনে নেমে সুবিধা করতে পারেননি। পেসার মোহাম্মদ হাসনাইনের বলে উইকেটরক্ষক মোহাম্মদ রিজওয়ানের গ্লাভস বন্দি হন মেহেদী (১২ বলে ৯ রান)। প্রথম ম্যাচে ১২ রান করা লিটন দাস নিজেকে মেলে ধরতে ব্যর্থ এ ম্যাচেও। ১৪ বলে ৮ রানে ফেরেন তিনি।
তামিম-আফিফের চতুর্থ উইকেট জুটিতে ম্যাচে ফেরার চেষ্টা করে বাংলাদেশ। তবে রানের গতি বাড়াতে ব্যর্থ আফিফ হোসেনও। ২০ বলে ২১ রানে আফিফ ফিরে গেলে ভাঙে ৪১ রানের জুটি। এরপরই খোলস ছেড়ে বেরিয়ে আসেন তামিম ইকবাল। ৪৪ বলে ফিফটি তুলে নিয়ে রানের গতি বাড়ানোর চেষ্টায় থাকা তামিমের ইনিংস শেষ হয় রান আউটে। ১ ছক্কা ও ৭ বাউন্ডারিতে ৫৩ বলে ৬৫ রানে ফেরেন বাঁ-হাতি ওপেনার। এদিন হাসেনি অধিনায়ক মাহমুদুল্লাহর ব্যাটও। ১২ বলে ১২ রান আসে অধিনায়কের ব্যাট থেকে। সৌম্য সরকার ৫ ও আমিনুল ইসলাম বিপ্লব ৮ রানে অপরাজিত থাকেন। ২০ রান খরচায় ২ উইকেট নিয়ে পাকিস্তানের সেরা বোলার মোহাম্মদ হাসনাইন। এদিন সাত বোলার ব্যবহার করেন পাকিস্তান অধিনায়ক বাবর আজম।