খেলা
কুল-বিএসপিএ স্পোর্টস অ্যাওয়ার্ড
বর্ষসেরা ক্রীড়াবিদ ও পপুলার চয়েস অ্যাওয়ার্ড জিতলেন-রোমান সানা
স্পোর্টস রিপোর্টার
২৫ জানুয়ারি ২০২০, শনিবার, ৯:০৫ পূর্বাহ্ন
কুল বিএসপিএ স্পোর্টস অ্যাওয়ার্ডের ২০১৯ সালের বর্ষসেরা ক্রীড়াবিদ ও দর্শকের ভোটে পপুলার চয়েজের পুরস্কার জিতেছেন আরচার রোমান সানা। গতকাল হোটেল সোনারগাঁওয়ে অনুষ্ঠিত এই অনুষ্ঠানে রোমান সানার হাতে পুরস্কার তুলে দেন স্কয়ার টয়লেট্রিজ লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক অঞ্জন চৌধুরী এবং এআইপিএস এশিয়ার সভাপতি সাত্তাম আলসেহালি।
দেশের ক্রীড়া সাংবাদিক ও ক্রীড়া লেখকদের সবচেয়ে সুপ্রাচীন সংগঠন বাংলাদেশ স্পোর্টস প্রেস এসোসিয়েশন (বিএসপিএ), যা বাংলাদেশ ক্রীড়ালেখক সমিতি নামে সুপরিচিত। ১৯৬২ সালে সংগঠনটি প্রতিষ্ঠিত হওয়ার দুইবছর পর অর্থাৎ ১৯৬৪ সাল থেকে সেরা ক্রীড়াবিদ ও ক্রীড়া সংশ্লিষ্টদের পুরস্কৃত করার ধারা চালু করে। গত অর্ধশতাব্দীর বেশি সময় ধরে কয়েকশ’ ব্যক্তি, সংস্থা, প্রতিষ্ঠান পেয়েছে মর্যাদার এই পুরস্কার। তারই ধারাবাহিকতায় গতকাল জমকালো অনুষ্ঠানের মাধ্যমে সেরাদের হাতে পুরস্কার তুলে দেয়া হয়। অনুষ্ঠানে বিএসপিএ সভাপতি মোস্তফা মামুন বলেন, ‘আমাদের এই আয়োজনের কলেবর বেড়েছে। আমরা জাতীয় পর্যায়ের সাফল্যকে আন্তর্জাতিকভাবে যুক্ত করার চেষ্টা করছি। এবার যেমন কাতার ও কুয়েত থেকে আমাদের এই অনুষ্ঠানে দু’জন অতিথি এসেছেন। আশা করি, এই ধারাবাহিকতা আমরা আগামীতে ধরে রাখতে পারব। গেস্ট অব অনার সাত্তাম আলসাহেলি বলেন, ‘আমি এখানে এসে যা শুনলাম, তাতে মনে হচ্ছে বিএসপিএ-ই এশিয়ার সবচেয়ে প্রাচীন ক্রীড়া সাংবাদিকদের সংগঠন। এটা দারুণ ব্যাপার। এআইপিএস এশিয়া সবসময় এই সংগঠনের পাশে থাকবে।’ পৃষ্ঠপোষক স্কয়ার টয়লেট্রিজ লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক এবং বাংলাদেশ অলিম্পিক এসোসিয়েশনের সহ-সভাপতি অঞ্জন চৌধূরী বলেন, ‘বিএসপিএকে ধন্যবাদ। এ আয়োজনের মধ্য দিয়ে ক্রিকেট, ফুটবল ছাড়াও বিভিন্ন খেলার ক্রীড়াবিদদের সম্মান জানানো হয়। অনান্য ক্ষেত্রের মতো ক্রীড়াঙ্গনে নারীরাও এগিয়ে যাচ্ছে- এটা আমাদের জন্য বড় প্রাপ্তি। অনুষ্ঠানে এআইপিএস এশিয়ার সহ-সভাপতি মোহাম্মদ খিজির এএ আলী বিওএ মহাসচিব সৈয়দ শাহেদ রেজাসহ ক্রীড়াঙ্গনের অনেকে উপস্থিত ছিল।
এবারের পুরস্কারজয়ীরা
বর্ষসেরা ক্রীড়াবিদ: রোমান সানা (আরচারি)। পপুলার চয়েজ অ্যাওয়ার্ড: রোমান সানা (আরচারি)। বর্ষসেরা ক্রিকেটার সাকিব আল হাসান, বর্ষসেরা ফুটবলার জামাল ভূঁইয়া, বর্ষসেরা আরচার রোমান সানা, বর্ষসেরা ভারোত্তোলক মাবিয়া আক্তার সীমান্ত, বর্ষসেরা কারাতেকা হুমায়রা আক্তার অন্তরা, বর্ষসেরা ফেন্সার ফাতেমা মুজিব, উদীয়মান ক্রীড়াবিদ ইতি খাতুন (আরচারি), বর্ষসেরা তায়কোয়ান্দো খেলোয়াড় দীপু চাকমা, বর্ষসেরা কোচ মার্টিন ফ্রেডরিক, বর্ষসেরা সংগঠক কাজী রাজিব উদ্দিন আহমেদ চপল, তৃণমূলের ক্রীড়া ব্যক্তিত্ব (দু’জন) রফিক উল্যাহ আখতার মিলন এবং তাজুল ইসলাম, বিশেষ সম্মাননা আবদুল জলিল, বর্ষসেরা পৃষ্ঠপোষক: সিটি গ্রুপ।
দেশের ক্রীড়া সাংবাদিক ও ক্রীড়া লেখকদের সবচেয়ে সুপ্রাচীন সংগঠন বাংলাদেশ স্পোর্টস প্রেস এসোসিয়েশন (বিএসপিএ), যা বাংলাদেশ ক্রীড়ালেখক সমিতি নামে সুপরিচিত। ১৯৬২ সালে সংগঠনটি প্রতিষ্ঠিত হওয়ার দুইবছর পর অর্থাৎ ১৯৬৪ সাল থেকে সেরা ক্রীড়াবিদ ও ক্রীড়া সংশ্লিষ্টদের পুরস্কৃত করার ধারা চালু করে। গত অর্ধশতাব্দীর বেশি সময় ধরে কয়েকশ’ ব্যক্তি, সংস্থা, প্রতিষ্ঠান পেয়েছে মর্যাদার এই পুরস্কার। তারই ধারাবাহিকতায় গতকাল জমকালো অনুষ্ঠানের মাধ্যমে সেরাদের হাতে পুরস্কার তুলে দেয়া হয়। অনুষ্ঠানে বিএসপিএ সভাপতি মোস্তফা মামুন বলেন, ‘আমাদের এই আয়োজনের কলেবর বেড়েছে। আমরা জাতীয় পর্যায়ের সাফল্যকে আন্তর্জাতিকভাবে যুক্ত করার চেষ্টা করছি। এবার যেমন কাতার ও কুয়েত থেকে আমাদের এই অনুষ্ঠানে দু’জন অতিথি এসেছেন। আশা করি, এই ধারাবাহিকতা আমরা আগামীতে ধরে রাখতে পারব। গেস্ট অব অনার সাত্তাম আলসাহেলি বলেন, ‘আমি এখানে এসে যা শুনলাম, তাতে মনে হচ্ছে বিএসপিএ-ই এশিয়ার সবচেয়ে প্রাচীন ক্রীড়া সাংবাদিকদের সংগঠন। এটা দারুণ ব্যাপার। এআইপিএস এশিয়া সবসময় এই সংগঠনের পাশে থাকবে।’ পৃষ্ঠপোষক স্কয়ার টয়লেট্রিজ লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক এবং বাংলাদেশ অলিম্পিক এসোসিয়েশনের সহ-সভাপতি অঞ্জন চৌধূরী বলেন, ‘বিএসপিএকে ধন্যবাদ। এ আয়োজনের মধ্য দিয়ে ক্রিকেট, ফুটবল ছাড়াও বিভিন্ন খেলার ক্রীড়াবিদদের সম্মান জানানো হয়। অনান্য ক্ষেত্রের মতো ক্রীড়াঙ্গনে নারীরাও এগিয়ে যাচ্ছে- এটা আমাদের জন্য বড় প্রাপ্তি। অনুষ্ঠানে এআইপিএস এশিয়ার সহ-সভাপতি মোহাম্মদ খিজির এএ আলী বিওএ মহাসচিব সৈয়দ শাহেদ রেজাসহ ক্রীড়াঙ্গনের অনেকে উপস্থিত ছিল।
এবারের পুরস্কারজয়ীরা
বর্ষসেরা ক্রীড়াবিদ: রোমান সানা (আরচারি)। পপুলার চয়েজ অ্যাওয়ার্ড: রোমান সানা (আরচারি)। বর্ষসেরা ক্রিকেটার সাকিব আল হাসান, বর্ষসেরা ফুটবলার জামাল ভূঁইয়া, বর্ষসেরা আরচার রোমান সানা, বর্ষসেরা ভারোত্তোলক মাবিয়া আক্তার সীমান্ত, বর্ষসেরা কারাতেকা হুমায়রা আক্তার অন্তরা, বর্ষসেরা ফেন্সার ফাতেমা মুজিব, উদীয়মান ক্রীড়াবিদ ইতি খাতুন (আরচারি), বর্ষসেরা তায়কোয়ান্দো খেলোয়াড় দীপু চাকমা, বর্ষসেরা কোচ মার্টিন ফ্রেডরিক, বর্ষসেরা সংগঠক কাজী রাজিব উদ্দিন আহমেদ চপল, তৃণমূলের ক্রীড়া ব্যক্তিত্ব (দু’জন) রফিক উল্যাহ আখতার মিলন এবং তাজুল ইসলাম, বিশেষ সম্মাননা আবদুল জলিল, বর্ষসেরা পৃষ্ঠপোষক: সিটি গ্রুপ।