বাংলারজমিন
তিন জেলায় বন্দুকযুদ্ধে নিহত ৩
বাংলারজমিন ডেস্ক
২৫ জানুয়ারি ২০২০, শনিবার, ৮:৩৫ পূর্বাহ্ন
তিন জেলায় আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে পৃথক বন্দুকযুদ্ধে তিনজন নিহত হয়েছে। নিহতদের মধ্যে টেকনাফে মাদক ব্যবসায়ী, মাগুরায় ডাকাত ও নাটোরের গুরুদাসপুরে হত্যা মামলার আসামি রয়েছে। গত বৃহস্পতিবার রাতে এসব বন্দুকযুদ্ধের ঘটনা ঘটে। বিস্তারিত আমাদের প্রতিনিধিদের পাঠানো রিপোর্টে-
টেকনাফ (কক্সবাজার) প্রতিনিধি জানান, টেকনাফে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি)’র সঙ্গে মাদক পাচারকারীদের গুলিবিনিময়ের ঘটনা ঘটেছে। এ সময় ‘বন্দুকযুদ্ধে’ রোহিঙ্গা এক মাদক পাচারকারী নিহত হয়েছে। ঘটনাস্থল হতে ১ লাখ ৩০ হাজার পিস ইয়াবাসহ অস্ত্র ও গুলি উদ্ধার করেছে বিজিবি। এ ঘটনায় বিজিবি দুই সদস্য আহত হয়েছেন। ২৪শে জানুয়ারি ভোর রাত দেড়টার দিকে টেকনাফের হ্নীলা ইউনিয়নের জাদীমুড়াস্থ নাফনদ সীমান্ত এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। বিজিবি জানায়, মিয়ানমার থেকে ইয়াবার একটি বড় চালান হ্নীলা ইউনিয়ন জাদীমুড়াস্থ নাফনদ সীমান্ত এলাকা দিয়ে প্রবেশের গোপন সংবাদ পেয়ে বিজিবি জওয়ানরা ভোর রাত দেড়টার দিকে অবস্থান নেয়। কিছুক্ষণ পর মাদক পাচারকারীরা বস্তা মাথায় করে যাওয়ার সময় তাদের চ্যালেঞ্জ করলে আকস্মিকভাবে বিজিবির ওপর এলোপাতাড়ি গুলিবর্ষণ শুরু করে পাচারকারী দল। বিজিবিও আত্মরক্ষার্থে পাল্টা গুলি চালায়। উভয়পক্ষের ৬-৭ মিনিট গুলি চলাকালীন সময় মাদক পাচারকারী দলের কয়েকজন সদস্য কৌশলে কেওড়া বাগানের ঝোপের মধ্যে পালিয়ে যায়। একপর্যায়ে গোলাগুলি থেমে যাওয়ার কিছুক্ষণ পর উক্ত স্থান থেকে গুলিবিদ্ধ অবস্থায় অজ্ঞাতনামা এক যুবককে পড়ে থাকতে দেখে।
মাগুরা প্রতিনিধি জানান, মাগুরায় কথিত বন্দুকযুদ্ধে মিন্টু গাজি (৩৮) নামে এক ডাকাত নিহত হয়েছে। সে আন্তঃজেলা ডাকাত দলের সদস্য। তার বাড়ি নড়াইল জেলার লোহাগড়া থানার ইতনা গ্রামে। তার নামে নড়াইলসহ বিভিন্ন থানায় ডাকাতিসহ ৮টি মামলা রয়েছে। মাগুরা সদর থানার ওসি সাইফুল ইসলাম জানান, বৃহস্পতিবার দিবাগত রাত ১২টার দিকে সদর উপজেলার বরই গ্রামের স্লুইচ গেট ব্রিজ এলাকায় দুইদল ডাকাতের মধ্যে গোলাগুলির খবর পেয়ে টহল পুলিশ ওই গ্রামে একটি বাগানের মধ্যে গুলিবিদ্ধ এক ব্যক্তিকে পড়ে থাকতে দেখে। পরে উদ্ধার করে হাসপাতালে নেয়ার পথেই তার মৃত্যু হয়। সে আন্তঃজেলা ডাকাত দলের সদস্য বলে পুলিশ জানায়।
নাটোর প্রতিনিধি জানান, গুরুদাসপুরে চাঞ্চল্যকর মনোয়ারা বেগম হত্যা মামলার ভাড়াটে খুনি পুলিশের সাথে বন্দুকযুদ্ধে নিহত হয়েছে। নিহত হানিফ বেপারী উপজেলার কালাকান্দার গ্রামের রুহুল শেখের ছেলে। তার বিরুদ্ধে অন্য একটি থানায় হত্যা মামলাসহ একাধিক মামলা রয়েছে।
পুলিশ জানায়, সিংড়ার সার্কেল এএসপি মো. জামিল আকতার এর নেতৃত্বে গুরুদাসপুর থানার একটি টিম গত বৃহস্পতিবার দিবাগত রাত ১টার দিকে রাজধানী ঢাকার মেরুল বাড্ডা এলাকা হতে এই হত্যা মামলার ভাড়াটে আসামি মো. আবু হানিফ বেপারীকে গ্রেপ্তার করে। তার দেয়া তথ্য মতে রাজধানীর বনশ্রী এবং সিরাজগঞ্জের বেলকুচি থানার কল্যাণপুর নামক স্থানে অভিযান পরিচালনা করা হয়। গত ২৪শে জানুয়ারি রাত অনুমান ২টা ৪৫ ঘটিকায় গ্রেপ্তারকৃত আসামির দেয়া তথ্যমতে পার গুরুদাসপুর এলাকায় উক্ত হত্যা মামলার সহযোগীদের গ্রেপ্তার করার জন্য অভিযান পরিচালনা করা হয়। এই সময় পার গুরদাসপুর হতে কালাকান্দর সংযোগ সড়কের পার্শ্বে অবস্থিত কলাবাগানে অবস্থানরতরা হত্যা মামলার পলাতক আসামিরা পুলিশকে লক্ষ্য করে গুলি ছোড়ে। পুলিশও আত্মরক্ষার্থে পাল্টা গুলি চালায়। বন্দুকযুদ্ধ চলাকালে গ্রেপ্তারকৃত আসামি মো. আবু হানিফ বেপারী পলায়নকালে গুলিবিদ্ধ হয়। তাকে উদ্ধার করে হাসপাতালে ভর্তি করা হলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।
টেকনাফ (কক্সবাজার) প্রতিনিধি জানান, টেকনাফে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি)’র সঙ্গে মাদক পাচারকারীদের গুলিবিনিময়ের ঘটনা ঘটেছে। এ সময় ‘বন্দুকযুদ্ধে’ রোহিঙ্গা এক মাদক পাচারকারী নিহত হয়েছে। ঘটনাস্থল হতে ১ লাখ ৩০ হাজার পিস ইয়াবাসহ অস্ত্র ও গুলি উদ্ধার করেছে বিজিবি। এ ঘটনায় বিজিবি দুই সদস্য আহত হয়েছেন। ২৪শে জানুয়ারি ভোর রাত দেড়টার দিকে টেকনাফের হ্নীলা ইউনিয়নের জাদীমুড়াস্থ নাফনদ সীমান্ত এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। বিজিবি জানায়, মিয়ানমার থেকে ইয়াবার একটি বড় চালান হ্নীলা ইউনিয়ন জাদীমুড়াস্থ নাফনদ সীমান্ত এলাকা দিয়ে প্রবেশের গোপন সংবাদ পেয়ে বিজিবি জওয়ানরা ভোর রাত দেড়টার দিকে অবস্থান নেয়। কিছুক্ষণ পর মাদক পাচারকারীরা বস্তা মাথায় করে যাওয়ার সময় তাদের চ্যালেঞ্জ করলে আকস্মিকভাবে বিজিবির ওপর এলোপাতাড়ি গুলিবর্ষণ শুরু করে পাচারকারী দল। বিজিবিও আত্মরক্ষার্থে পাল্টা গুলি চালায়। উভয়পক্ষের ৬-৭ মিনিট গুলি চলাকালীন সময় মাদক পাচারকারী দলের কয়েকজন সদস্য কৌশলে কেওড়া বাগানের ঝোপের মধ্যে পালিয়ে যায়। একপর্যায়ে গোলাগুলি থেমে যাওয়ার কিছুক্ষণ পর উক্ত স্থান থেকে গুলিবিদ্ধ অবস্থায় অজ্ঞাতনামা এক যুবককে পড়ে থাকতে দেখে।
মাগুরা প্রতিনিধি জানান, মাগুরায় কথিত বন্দুকযুদ্ধে মিন্টু গাজি (৩৮) নামে এক ডাকাত নিহত হয়েছে। সে আন্তঃজেলা ডাকাত দলের সদস্য। তার বাড়ি নড়াইল জেলার লোহাগড়া থানার ইতনা গ্রামে। তার নামে নড়াইলসহ বিভিন্ন থানায় ডাকাতিসহ ৮টি মামলা রয়েছে। মাগুরা সদর থানার ওসি সাইফুল ইসলাম জানান, বৃহস্পতিবার দিবাগত রাত ১২টার দিকে সদর উপজেলার বরই গ্রামের স্লুইচ গেট ব্রিজ এলাকায় দুইদল ডাকাতের মধ্যে গোলাগুলির খবর পেয়ে টহল পুলিশ ওই গ্রামে একটি বাগানের মধ্যে গুলিবিদ্ধ এক ব্যক্তিকে পড়ে থাকতে দেখে। পরে উদ্ধার করে হাসপাতালে নেয়ার পথেই তার মৃত্যু হয়। সে আন্তঃজেলা ডাকাত দলের সদস্য বলে পুলিশ জানায়।
নাটোর প্রতিনিধি জানান, গুরুদাসপুরে চাঞ্চল্যকর মনোয়ারা বেগম হত্যা মামলার ভাড়াটে খুনি পুলিশের সাথে বন্দুকযুদ্ধে নিহত হয়েছে। নিহত হানিফ বেপারী উপজেলার কালাকান্দার গ্রামের রুহুল শেখের ছেলে। তার বিরুদ্ধে অন্য একটি থানায় হত্যা মামলাসহ একাধিক মামলা রয়েছে।
পুলিশ জানায়, সিংড়ার সার্কেল এএসপি মো. জামিল আকতার এর নেতৃত্বে গুরুদাসপুর থানার একটি টিম গত বৃহস্পতিবার দিবাগত রাত ১টার দিকে রাজধানী ঢাকার মেরুল বাড্ডা এলাকা হতে এই হত্যা মামলার ভাড়াটে আসামি মো. আবু হানিফ বেপারীকে গ্রেপ্তার করে। তার দেয়া তথ্য মতে রাজধানীর বনশ্রী এবং সিরাজগঞ্জের বেলকুচি থানার কল্যাণপুর নামক স্থানে অভিযান পরিচালনা করা হয়। গত ২৪শে জানুয়ারি রাত অনুমান ২টা ৪৫ ঘটিকায় গ্রেপ্তারকৃত আসামির দেয়া তথ্যমতে পার গুরুদাসপুর এলাকায় উক্ত হত্যা মামলার সহযোগীদের গ্রেপ্তার করার জন্য অভিযান পরিচালনা করা হয়। এই সময় পার গুরদাসপুর হতে কালাকান্দর সংযোগ সড়কের পার্শ্বে অবস্থিত কলাবাগানে অবস্থানরতরা হত্যা মামলার পলাতক আসামিরা পুলিশকে লক্ষ্য করে গুলি ছোড়ে। পুলিশও আত্মরক্ষার্থে পাল্টা গুলি চালায়। বন্দুকযুদ্ধ চলাকালে গ্রেপ্তারকৃত আসামি মো. আবু হানিফ বেপারী পলায়নকালে গুলিবিদ্ধ হয়। তাকে উদ্ধার করে হাসপাতালে ভর্তি করা হলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।