শেষের পাতা
লালমনিরহাটে বিএসএফ’র গুলিতে দুই বাংলাদেশি নিহত
লালমনিরহাট প্রতিনিধি
২৩ জানুয়ারি ২০২০, বৃহস্পতিবার, ৯:১৮ পূর্বাহ্ন
লালমনিরহাটের হাতীবান্ধা আমঝোল সীমান্তে বিএসএফ’র গুলিতে দুই বাংলাদেশি নিহত হয়েছে। এ সময় আরো ১ জন আহত হলেও সে নিখোঁজ রয়েছে। গতকাল সকালে ওই সীমান্তের ৯০৭ নং মেইন পিলারের ৪-এস সাব-পিলারের কাছে এ ঘটনা ঘটে।
সূত্রমতে, সীমান্তে গরু আনতে যায় বাংলাদেশি একদল যুবক। এ সময় ভারতীয় কুচবিহার জেলার শিতাই থানার ধুমেরখাতা বিএসএফ ক্যাম্পের সদস্যরা তাদের লক্ষ্য করে গুলি ছোড়ে। এ সময় বিএসএফ’র গুলিতে পূর্ব আমঝোল এলাকার শাহজাহান আলীর পুত্র সুরুজ আলী (৩০) ও একই এলাকার ওসমান আলীর পুত্র সুরুজ হোসেন (২০) গুলিবিদ্ধ হয়। তাদের সঙ্গীরা ২ জনকে উদ্ধার করে হাসপাতালে নেয়ার পথে সুরুজ আলী (৩০) ও সুরুজ হোসেন (২০) মারা যান। এ বিষয়ে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি)’র লালমনিরহাট ক্যাম্পের অধিনায়ক লে. কর্নেল তৌহিদুল আলম বলেন, আমরা দুইজনের মৃত্যুর খবর পেয়েছি। ৮-১০ জন বাংলাদেশী গরু আনার উদ্দেশ্যে সীমান্ত এলাকায় যায়। এ সময় ১০০ ব্যাটালিয়ন বিএসএফ’র পাগলীমারী ক্যাম্পের টহল দল তাদের লক্ষ্য করে গুলি করে। তিনি বলেন, গতকাল সকালে স্থানীয় সূত্রে জানতে পেরে তাৎক্ষণিক বনচৌকি বিওপি কমান্ডার ঘটনাস্থলে যায়। এ সময় সীমান্ত পিলার ৯০৭/৪-এস থেকে আনুমানিক ৫০ গজ বাংলাদেশের অভ্যন্তরে (জিআর-২৬৭৮৫৪ মানচিত্র ৭৮ এফ-৮) আমঝোল নামক স্থানে মো. সুরুজ হোসেনের লাশ পাওয়া যায়। এ ছাড়া এ ঘটনায় গুলিবিদ্ধ সুরুজ আলী নামে আরো একজন রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেয়ার পথে মারা যান। বিএসএফ’র কোম্পানি কমান্ডার পর্যায়ে পতাকা বৈঠকের আহ্বান করা হয়েছে এবং ব্যাটালিয়ন কমান্ডার পর্যায়ে জোরালো প্রতিবাদ জানানো হবে।
সূত্রমতে, সীমান্তে গরু আনতে যায় বাংলাদেশি একদল যুবক। এ সময় ভারতীয় কুচবিহার জেলার শিতাই থানার ধুমেরখাতা বিএসএফ ক্যাম্পের সদস্যরা তাদের লক্ষ্য করে গুলি ছোড়ে। এ সময় বিএসএফ’র গুলিতে পূর্ব আমঝোল এলাকার শাহজাহান আলীর পুত্র সুরুজ আলী (৩০) ও একই এলাকার ওসমান আলীর পুত্র সুরুজ হোসেন (২০) গুলিবিদ্ধ হয়। তাদের সঙ্গীরা ২ জনকে উদ্ধার করে হাসপাতালে নেয়ার পথে সুরুজ আলী (৩০) ও সুরুজ হোসেন (২০) মারা যান। এ বিষয়ে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি)’র লালমনিরহাট ক্যাম্পের অধিনায়ক লে. কর্নেল তৌহিদুল আলম বলেন, আমরা দুইজনের মৃত্যুর খবর পেয়েছি। ৮-১০ জন বাংলাদেশী গরু আনার উদ্দেশ্যে সীমান্ত এলাকায় যায়। এ সময় ১০০ ব্যাটালিয়ন বিএসএফ’র পাগলীমারী ক্যাম্পের টহল দল তাদের লক্ষ্য করে গুলি করে। তিনি বলেন, গতকাল সকালে স্থানীয় সূত্রে জানতে পেরে তাৎক্ষণিক বনচৌকি বিওপি কমান্ডার ঘটনাস্থলে যায়। এ সময় সীমান্ত পিলার ৯০৭/৪-এস থেকে আনুমানিক ৫০ গজ বাংলাদেশের অভ্যন্তরে (জিআর-২৬৭৮৫৪ মানচিত্র ৭৮ এফ-৮) আমঝোল নামক স্থানে মো. সুরুজ হোসেনের লাশ পাওয়া যায়। এ ছাড়া এ ঘটনায় গুলিবিদ্ধ সুরুজ আলী নামে আরো একজন রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেয়ার পথে মারা যান। বিএসএফ’র কোম্পানি কমান্ডার পর্যায়ে পতাকা বৈঠকের আহ্বান করা হয়েছে এবং ব্যাটালিয়ন কমান্ডার পর্যায়ে জোরালো প্রতিবাদ জানানো হবে।