বাংলারজমিন
কুলাউড়াকে পর্যটন জেলা ঘোষণার দাবি
কুলাউড়া (মৌলভীবাজার) প্রতিনিধি
২৩ জানুয়ারি ২০২০, বৃহস্পতিবার, ৯:০৭ পূর্বাহ্ন
মৌলভীবাজারের পূর্ব ও উত্তরাঞ্চলের তিনটি উপজেলাকে নিয়ে দেশের ৬৫তম পর্যটন জেলা ঘোষণার দাবি জোরালো হচ্ছে। কুলাউড়া নামকরণ করে পর্যটন জেলা ঘোষণার দাবিতে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমেও ব্যাপক আলোচনা শুরু হয়েছে। এরই প্রেক্ষিতে মঙ্গলবার রাত ৮টায় শহরের একটি রেস্টুরেন্টে গণমাধ্যমকর্মীদের সঙ্গে মতবিনিময় করেছেন পর্যটন জেলা বাস্তবায়নের উদ্যোক্তা হাজিপুর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান সাংবাদিক আবদুল বাছিত বাচ্চু।
মতবিনিময় সভায় আবদুল বাছিত বাচ্চুর সভাপতিত্বে বক্তব্য রাখেন প্রবীণ সাংবাদিক দৈনিক ইত্তেফাক প্রতিনিধি সুশীল সেনগুপ্ত, দৈনিক মানবজমিন প্রতিনিধি আলাউদ্দিন কবির, দৈনিক কালের কণ্ঠ প্রতিনিধি মাহফুজ শাকিল, ডেইলি স্টারের নিজস্ব প্রতিবেদক মিন্টু দেশোয়ারা প্রমুখ। সভায় প্রস্তাবিত এই জেলা সম্পর্কে বিভিন্ন তথ্য-উপাত্ত তুলে ধরা হয়। প্রস্তাবিত এ জেলায় ৪ উপজেলা, ৩ পৌরসভা, ৩৮টি ইউনিয়ন, দৃষ্টিনন্দন মাধবকুণ্ড জলপ্রপাত, দক্ষিণ এশিয়ার সর্ববৃহৎ হাকালুকি হাওরের সিংহভাগ এলাকা, ছোট বড় ১০টি নদ-নদী, কুলাউড়া জুড়ীর সীমান্তঘেঁষা ষাড়েরগজ পাহাড় (কালাপাহাড়) অর্ধশতাধিক চা বাগান, পৃথিমপাশা জমিদার বাড়ি, নির্মাণাধীন দেশের প্রথম মাহে-মনি আর্টস এন্ড স্পোর্টস মিউজিয়াম, প্রস্তাবিত মুড়ই ছড়া ইকোপার্ক, আদিবাসী পল্লী, মৃৎশিল্প, জুড়ীর কমলা বাগান, শমসেরনগর বিমান ঘাঁটি, দীর্ঘ সীমান্ত এলাকা, চাতলাপুর স্থলবন্দর, উঁচু সব পাহাড়-পর্বতসহ একাধিক দর্শনীয় স্থান রয়েছে। কুলাউড়া উপজেলার হাজিপুর, শরীফপুর, কমলগঞ্জের সমশেরনগর, পতনঊষারসহ পার্শ্ববর্তী আরো দু’একটি ইউনিয়ন নিয়ে নতুন একটি উপজেলা করা যেতে পারে। এতে ৩টির স্থলে ৪টি উপজেলা নিয়ে হতে পারে প্রস্তাবিত জেলা। প্রস্তাবিত এই জেলার জনসংখ্যা হবে প্রায় ১১ লাখ। আর জেলার আয়তন হবে ১৬৪৩ দশমিক ৯৭ বর্গকিলোমিটার। দুটি সংসদীয় আসন (বড়লেখা, জুড়ী, কুলাউড়া ও কমলগঞ্জ আংশিক) হবে নতুন এই জেলায়। যোগাযোগে সহজ ও প্রায় মধ্যখানে থাকায় প্রস্তাবিত জেলার নাম কুলাউড়া হতে পারে। আর নতুন এই জেলা হলে পর্যটকদের যেমন আকর্ষণ বাড়বে ঠিক তেমনি এ খাত থেকে ব্যাপক রাজস্ব আয় হবে। পাশাপাশি অবহেলিত পূর্ব ও উত্তরাঞ্চলের ব্যাপক উন্নয়ন আর পরিবর্তন সাধিত হবে।
মতবিনিময় সভায় আবদুল বাছিত বাচ্চুর সভাপতিত্বে বক্তব্য রাখেন প্রবীণ সাংবাদিক দৈনিক ইত্তেফাক প্রতিনিধি সুশীল সেনগুপ্ত, দৈনিক মানবজমিন প্রতিনিধি আলাউদ্দিন কবির, দৈনিক কালের কণ্ঠ প্রতিনিধি মাহফুজ শাকিল, ডেইলি স্টারের নিজস্ব প্রতিবেদক মিন্টু দেশোয়ারা প্রমুখ। সভায় প্রস্তাবিত এই জেলা সম্পর্কে বিভিন্ন তথ্য-উপাত্ত তুলে ধরা হয়। প্রস্তাবিত এ জেলায় ৪ উপজেলা, ৩ পৌরসভা, ৩৮টি ইউনিয়ন, দৃষ্টিনন্দন মাধবকুণ্ড জলপ্রপাত, দক্ষিণ এশিয়ার সর্ববৃহৎ হাকালুকি হাওরের সিংহভাগ এলাকা, ছোট বড় ১০টি নদ-নদী, কুলাউড়া জুড়ীর সীমান্তঘেঁষা ষাড়েরগজ পাহাড় (কালাপাহাড়) অর্ধশতাধিক চা বাগান, পৃথিমপাশা জমিদার বাড়ি, নির্মাণাধীন দেশের প্রথম মাহে-মনি আর্টস এন্ড স্পোর্টস মিউজিয়াম, প্রস্তাবিত মুড়ই ছড়া ইকোপার্ক, আদিবাসী পল্লী, মৃৎশিল্প, জুড়ীর কমলা বাগান, শমসেরনগর বিমান ঘাঁটি, দীর্ঘ সীমান্ত এলাকা, চাতলাপুর স্থলবন্দর, উঁচু সব পাহাড়-পর্বতসহ একাধিক দর্শনীয় স্থান রয়েছে। কুলাউড়া উপজেলার হাজিপুর, শরীফপুর, কমলগঞ্জের সমশেরনগর, পতনঊষারসহ পার্শ্ববর্তী আরো দু’একটি ইউনিয়ন নিয়ে নতুন একটি উপজেলা করা যেতে পারে। এতে ৩টির স্থলে ৪টি উপজেলা নিয়ে হতে পারে প্রস্তাবিত জেলা। প্রস্তাবিত এই জেলার জনসংখ্যা হবে প্রায় ১১ লাখ। আর জেলার আয়তন হবে ১৬৪৩ দশমিক ৯৭ বর্গকিলোমিটার। দুটি সংসদীয় আসন (বড়লেখা, জুড়ী, কুলাউড়া ও কমলগঞ্জ আংশিক) হবে নতুন এই জেলায়। যোগাযোগে সহজ ও প্রায় মধ্যখানে থাকায় প্রস্তাবিত জেলার নাম কুলাউড়া হতে পারে। আর নতুন এই জেলা হলে পর্যটকদের যেমন আকর্ষণ বাড়বে ঠিক তেমনি এ খাত থেকে ব্যাপক রাজস্ব আয় হবে। পাশাপাশি অবহেলিত পূর্ব ও উত্তরাঞ্চলের ব্যাপক উন্নয়ন আর পরিবর্তন সাধিত হবে।