এক্সক্লুসিভ
যৌন হয়রানির অভিযোগে বাকৃবি’র চার শিক্ষার্থী সাময়িক বহিষ্কার
স্টাফ রিপোর্টার, ময়মনসিংহ থেকে
২৩ জানুয়ারি ২০২০, বৃহস্পতিবার, ৮:১৪ পূর্বাহ্ন
যৌন হয়রানির অভিযোগে বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের (বাকৃবি) চার শিক্ষার্থীকে সাময়িক বহিষ্কার করেছে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন। বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর অধ্যাপক ড. মো. আজহারুল হকের লিখিত অভিযোগের ভিত্তিতে তাৎক্ষণিকভাবে সাময়িক বহিষ্কারের সিদ্ধান্ত নেয় বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন। মঙ্গলবার বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে বিষয়টি নিশ্চিত করা হয়। সাময়িক বহিষ্কৃতরা হলেন- বিশ্ববিদ্যালয়ের কৃষি প্রকৌশল ও প্রযুক্তি অনুষদের শিক্ষার্থী নাসির উদ্দিন, ভেটেরিনারি অনুষদের শিক্ষার্থী মোবাশ্বের হোসেন ও শামীম রেজা এবং কৃষি অনুষদের শিক্ষার্থী সাফায়েতুল ইসলাম তন্ময়। এছাড়াও ঘটনার সঙ্গে সম্পৃক্ততার কারণে ওই চার শিক্ষার্থী এবং ভেটেরিনারি অনুষদের শিক্ষার্থী ও ইশা খাঁ হল ছাত্রলীগের সহ-সভাপতি হাসিবুল হাসানকে পাঁচ কর্মদিবসের মধ্যে কারণ দর্শানোর নির্দেশ দিয়েছে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন।
বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর অধ্যাপক ড. মো. আজহারুল হক জানান, সোমবার সন্ধ্যা ৭ টার দিকে বিশ্ববিদ্যালয়ের উদীচি সংলগ্ন নদীর পার থেকে জব্বারের মোড়ে আসতে এক ছাত্রীর পিছু নেয় ওই চার শিক্ষার্থী। এসময় তারা অশ্লীল ভাষায় তাকে উতক্ত করতে থাকে। বিষয়টি ভুক্তভোগী ছাত্রী হাসিবুল হাসানকে জানায়। এসময় হাসিব প্রতিবাদ করে এবং জব্বারের মোড় থেকে ওই ছাত্রীকে রিকশায় করে হলে পাঠিয়ে দেয়। এ ঘটনায় হাসিরের উপর ক্ষিপ্ত হয়ে কিল-ঘুসি ও পিঠে পাথর দিয়ে আঘাত করে ওই চার শিক্ষার্থী। এক পর্যায়ে হোটেলের রান্না করার লাকড়ি দিয়ে মারধর শুরু করে তাকে। পরে হাসিবকে বিশ্ববিদ্যালয়ের হেলথ কেয়ার সেন্টারে নিয়ে প্রাথমিক চিকিৎসা দেওয়া হয়।
ঘটনায় জড়িতদের চিহ্নিত করে আইনানুগ ব্যবস্থা নেয়া এবং হেলথ কেয়ার সেন্টারে কর্তব্যরত এক চিকিৎসককে কতিপয় ছাত্র কর্তৃক শারীরিকভাবে আহত করার ঘটনায় পাঁচ সদস্যবিশিষ্ট তদন্ত কমিটি গঠন করেছে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন। কমিটিকে আগামী পাঁচ কর্মদিবসের মধ্যে রিপোর্ট প্রদানের জন্য বলা হয়েছে।
বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর অধ্যাপক ড. মো. আজহারুল হক জানান, সোমবার সন্ধ্যা ৭ টার দিকে বিশ্ববিদ্যালয়ের উদীচি সংলগ্ন নদীর পার থেকে জব্বারের মোড়ে আসতে এক ছাত্রীর পিছু নেয় ওই চার শিক্ষার্থী। এসময় তারা অশ্লীল ভাষায় তাকে উতক্ত করতে থাকে। বিষয়টি ভুক্তভোগী ছাত্রী হাসিবুল হাসানকে জানায়। এসময় হাসিব প্রতিবাদ করে এবং জব্বারের মোড় থেকে ওই ছাত্রীকে রিকশায় করে হলে পাঠিয়ে দেয়। এ ঘটনায় হাসিরের উপর ক্ষিপ্ত হয়ে কিল-ঘুসি ও পিঠে পাথর দিয়ে আঘাত করে ওই চার শিক্ষার্থী। এক পর্যায়ে হোটেলের রান্না করার লাকড়ি দিয়ে মারধর শুরু করে তাকে। পরে হাসিবকে বিশ্ববিদ্যালয়ের হেলথ কেয়ার সেন্টারে নিয়ে প্রাথমিক চিকিৎসা দেওয়া হয়।
ঘটনায় জড়িতদের চিহ্নিত করে আইনানুগ ব্যবস্থা নেয়া এবং হেলথ কেয়ার সেন্টারে কর্তব্যরত এক চিকিৎসককে কতিপয় ছাত্র কর্তৃক শারীরিকভাবে আহত করার ঘটনায় পাঁচ সদস্যবিশিষ্ট তদন্ত কমিটি গঠন করেছে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন। কমিটিকে আগামী পাঁচ কর্মদিবসের মধ্যে রিপোর্ট প্রদানের জন্য বলা হয়েছে।