শিক্ষাঙ্গন
ইবি ছাত্রলীগের সংঘর্ষ, সম্পাদক আটক আহত ২০
ইবি প্রতিনিধি
২১ জানুয়ারি ২০২০, মঙ্গলবার, ৯:৩৫ পূর্বাহ্ন
ইসলামী বিশ্ববিদ্যায়ে (ইবি) ছাত্রলীগের দুই গ্রুপের মধ্যে সংঘর্ষ হয়েছে। এতে উভয় গ্রুপের প্রায় ২০ জন আহত হয়েছে। অবাঞ্ছিত ঘোষণার পরও ক্যাম্পাসে প্রভাব বিস্তার করতে আসলে পদবঞ্চিত গ্রুপের সাথে সভাপতি-সম্পাদক গ্রুপের সংঘর্ষ বাধে। এ ঘটনায় শাখা সাধারণ সম্পাদককে আটক করেছে কুষ্টিয়া থানা পুলিশ। প্রত্যক্ষদর্শী সূত্রে, গত কয়েকমাস ধরে বর্তমান সভপতি রবিউল ইসলাম পলাশ ও সাধারণ সম্পাদক রাকিবুল ইসলাম রাকিবকে অবাঞ্ছিত ঘোষণা করে আন্দোলন করছে পদবঞ্চিত গ্রুপ। এরপর কয়েক দফায় তারা ক্যাম্পাসে আসলেও প্রতিবারই ধাওয়া দিয়ে বের করে দেয় বিক্ষুব্ধরা। মঙ্গলবার দুপুরে আবারও সভাপতি ও সম্পাদক ২৫/৩০ জন কর্মী ও বহিরাগতসহ ক্যাম্পাসে আসার ঘোষণা দেয়। এতে পদবঞ্চিতরা সংঘটিত হয়ে দলীয় টেন্টে অবস্থান নেয়। পরে পলাশ-রাকিব বিশ্ববিদ্যালয়ের থানা গেট থেকে মিছিল নিয়ে মেইন গেটের সামনে আসে।
এসময় পদবঞ্চিত গ্রুপের নেতাকর্মীরাও মিছিল নিয়ে সেখানে গেলে সংঘর্ষ বেধে যায়। উভয় গ্রুপের নেতা-কর্মীরা লাঠি, হকিস্টিকসহ দেশীয় অস্ত্র নিয়ে হামলা করে। সংঘর্ষের সময় তিনটি ককটেল বিস্ফোরণ ঘটায় বিক্ষুব্ধরা। এতে সভাপতি ও সম্পাদকসহ উভয় গ্রুপের প্রায় ২০ জন আহত হয়। তাদের মধ্যে সম্পাদকসহ ৫ জনের অবস্থা গুরুতর।
আহতদের বিশ্ববিদ্যালয়ের চিকিৎসাকেন্দ্রে প্রাথমিক চিকিৎসা দিয়ে কুষ্টিয়া মেডিকেলে পাঠানো হয়েছে। পরে পদবঞ্চিত নেতাকর্মীরা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রধান ফটকে তালা দিয়ে বিক্ষোভ করে। এতে ক্যাম্পাস থেকে দুপুর ২টার কোনো বাস ছেড়ে যেতে পারেনি। একই সাথে তারা কুষ্টিয়া-খুলনা মহাসড়ক অবরোধ করে রাখে। পরে বেলা আড়াইটায় অবরোধ তুলে নিলেও ফটক অবরোধ করে রাখে নেতাকর্মীরা। এদিকে সংঘর্ষের ঘটনায় বেলা সাড়ে চারটায় সম্পাদক রাকিবকে গ্রেপ্তার করেছে বলে নিশ্চিত করেছেন কুষ্টিয়া পুলিশ সুপার তানভীর আরাফাত। এর আগে ইবি থানায় রাকিবকে প্রধাণ ও পলাশসহ ২৫/৩০ জনকে অজ্ঞাত আসামী করে জিডি করেছে বিদ্রোহীরা। দায়িত্বপ্রাপ্ত প্রক্টর ড. আনিছুর রহমান বলেন, এখন ক্যাম্পাসের পরিবেশ স্বভাবিক রয়েছে। যে কোনো অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনা এড়াতে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী মাঠে রয়েছে।
এসময় পদবঞ্চিত গ্রুপের নেতাকর্মীরাও মিছিল নিয়ে সেখানে গেলে সংঘর্ষ বেধে যায়। উভয় গ্রুপের নেতা-কর্মীরা লাঠি, হকিস্টিকসহ দেশীয় অস্ত্র নিয়ে হামলা করে। সংঘর্ষের সময় তিনটি ককটেল বিস্ফোরণ ঘটায় বিক্ষুব্ধরা। এতে সভাপতি ও সম্পাদকসহ উভয় গ্রুপের প্রায় ২০ জন আহত হয়। তাদের মধ্যে সম্পাদকসহ ৫ জনের অবস্থা গুরুতর।
আহতদের বিশ্ববিদ্যালয়ের চিকিৎসাকেন্দ্রে প্রাথমিক চিকিৎসা দিয়ে কুষ্টিয়া মেডিকেলে পাঠানো হয়েছে। পরে পদবঞ্চিত নেতাকর্মীরা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রধান ফটকে তালা দিয়ে বিক্ষোভ করে। এতে ক্যাম্পাস থেকে দুপুর ২টার কোনো বাস ছেড়ে যেতে পারেনি। একই সাথে তারা কুষ্টিয়া-খুলনা মহাসড়ক অবরোধ করে রাখে। পরে বেলা আড়াইটায় অবরোধ তুলে নিলেও ফটক অবরোধ করে রাখে নেতাকর্মীরা। এদিকে সংঘর্ষের ঘটনায় বেলা সাড়ে চারটায় সম্পাদক রাকিবকে গ্রেপ্তার করেছে বলে নিশ্চিত করেছেন কুষ্টিয়া পুলিশ সুপার তানভীর আরাফাত। এর আগে ইবি থানায় রাকিবকে প্রধাণ ও পলাশসহ ২৫/৩০ জনকে অজ্ঞাত আসামী করে জিডি করেছে বিদ্রোহীরা। দায়িত্বপ্রাপ্ত প্রক্টর ড. আনিছুর রহমান বলেন, এখন ক্যাম্পাসের পরিবেশ স্বভাবিক রয়েছে। যে কোনো অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনা এড়াতে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী মাঠে রয়েছে।