দেশ বিদেশ
প্রশান্ত হালদারের দুর্নীতির অনুসন্ধান
পিপলস লিজিংয়ের ৩ পরিচালককে তলব
স্টাফ রিপোর্টার
২২ জানুয়ারি ২০২০, বুধবার, ৯:০৪ পূর্বাহ্ন
প্রশান্ত হালদারের দুর্নীতির অনুসন্ধানের অংশ হিসেবে পিপলস লিজিং অ্যান্ড ফিন্যান্সিয়াল সার্ভিসের তিন পরিচালককে তলব করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। গতকাল সংস্থাটির উপপরিচালক গুলশান আনোয়ার প্রধান তাদের তলব করে চিঠি দেন।
তলবকৃতরা হলেন, পিপলস লিজিংয়ের পরিচালক ও ভাইস চেয়ারম্যান নিজামুল আহসান, দুই পরিচালক মো. সিরাজুল ইসলাম মোল্লা ও ইউসুফ ইসমাইল। তাদের আগামী ২৭ ও ২৮শে জানুয়ারি দুদকের প্রধান কার্যালয়ে হাজির হতে বলা হয়েছে। এনআরবি গ্লোবাল ব্যাংক ও রিলায়েন্স ফাইন্যান্স লিমিটেডের সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) প্রশান্ত কুমার হালদারের বিপুল অর্থ আত্মসাতের অভিযোগ অনুসন্ধান করছে দুদক। সংস্থাটির সূত্র জানিয়েছে, প্রশান্ত এমডি থাকার সময় তার আত্মীয়-স্বজনকে বেশ কয়েকটি লিজিং কোম্পানির স্বতন্ত্র পরিচালক বানান।
পর্ষদে একক কর্তৃত্ব নিয়ে পিপলস লিজিংসহ বেশ কয়েকটি লিজিং কোম্পানির টাকা বিভিন্ন কৌশলে বের করে আত্মসাৎ করেন। পিপলস লিজিংয়ে আমানতকারীদের ৩ হাজার কোটি টাকা বিভিন্ন কৌশলে আত্মসাৎ করে কোম্পানিটিকে পথে বসিয়েছেন তিনি। পিপলস লিজিংয়ের পরিচালনা পর্ষদের নাম ও বিস্তারিত তথ্য, ২০১৫ সাল থেকে ২০১৯ পর্যন্ত আমানতকারীদের কাছ থেকে কত টাকা জমা নেয়া হয়েছে, কত টাকা বিনিয়োগ করা হয়েছে এবং বর্তমানে প্রতিষ্ঠানের কাছে কত টাকা জমা আছে, সে-সম্পর্কিত বিস্তারিত তথ্য সংগ্রহ করা হয়েছে। এ ছাড়া কোন কোন ব্যাংকে প্রতিষ্ঠানের হিসাব আছে, সেসব তথ্যের পাশাপাশি ব্যাংক হিসাবের বিবরণীও এখন দুদকের হাতে। এদিকে গত ৮ই জানুয়ারি তার বিরুদ্ধে মামলা করেছে দুদক। মামলায় ২৭৫ কোটি টাকার অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগ আনা হয়।
তলবকৃতরা হলেন, পিপলস লিজিংয়ের পরিচালক ও ভাইস চেয়ারম্যান নিজামুল আহসান, দুই পরিচালক মো. সিরাজুল ইসলাম মোল্লা ও ইউসুফ ইসমাইল। তাদের আগামী ২৭ ও ২৮শে জানুয়ারি দুদকের প্রধান কার্যালয়ে হাজির হতে বলা হয়েছে। এনআরবি গ্লোবাল ব্যাংক ও রিলায়েন্স ফাইন্যান্স লিমিটেডের সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) প্রশান্ত কুমার হালদারের বিপুল অর্থ আত্মসাতের অভিযোগ অনুসন্ধান করছে দুদক। সংস্থাটির সূত্র জানিয়েছে, প্রশান্ত এমডি থাকার সময় তার আত্মীয়-স্বজনকে বেশ কয়েকটি লিজিং কোম্পানির স্বতন্ত্র পরিচালক বানান।
পর্ষদে একক কর্তৃত্ব নিয়ে পিপলস লিজিংসহ বেশ কয়েকটি লিজিং কোম্পানির টাকা বিভিন্ন কৌশলে বের করে আত্মসাৎ করেন। পিপলস লিজিংয়ে আমানতকারীদের ৩ হাজার কোটি টাকা বিভিন্ন কৌশলে আত্মসাৎ করে কোম্পানিটিকে পথে বসিয়েছেন তিনি। পিপলস লিজিংয়ের পরিচালনা পর্ষদের নাম ও বিস্তারিত তথ্য, ২০১৫ সাল থেকে ২০১৯ পর্যন্ত আমানতকারীদের কাছ থেকে কত টাকা জমা নেয়া হয়েছে, কত টাকা বিনিয়োগ করা হয়েছে এবং বর্তমানে প্রতিষ্ঠানের কাছে কত টাকা জমা আছে, সে-সম্পর্কিত বিস্তারিত তথ্য সংগ্রহ করা হয়েছে। এ ছাড়া কোন কোন ব্যাংকে প্রতিষ্ঠানের হিসাব আছে, সেসব তথ্যের পাশাপাশি ব্যাংক হিসাবের বিবরণীও এখন দুদকের হাতে। এদিকে গত ৮ই জানুয়ারি তার বিরুদ্ধে মামলা করেছে দুদক। মামলায় ২৭৫ কোটি টাকার অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগ আনা হয়।