এক্সক্লুসিভ
পেডোফিল ধরতে ‘শিশু পর্নোগ্রাফি’ ব্যবহারের অনুমতি পেলো জার্মান পুলিশ
মানবজমিন ডেস্ক
২১ জানুয়ারি ২০২০, মঙ্গলবার, ৮:১৫ পূর্বাহ্ন
শিশুদের প্রতি যৌনাসক্ত বা পেডোফিলদের ধরতে ভুয়া শিশু পর্নোগ্রাফি ব্যবহারের অনুমতি পেয়েছে জার্মান পুলিশ। এতদিন আইনি জটিলতায় এমনটি পারতেন না তারা। এই জটিলতা দূর করতে বিল পাস করেছে জার্মান সংসদ। এখন থেকে একজন বিচারকের অনুমতি নিয়ে শিশু পর্নোগ্রাফি ব্যবহার করতে পারবে পুলিশ। এ খবর দিয়েছে ডয়েচে ভেলে।
খবরে বলা হয়, পেডোফিলদের ধরতে তদন্তকারীদের মাঝেমধ্যে বিভিন্ন পর্নো সাইটে প্রবেশের দরকার হয়। এমন অনেক সাইটে প্রবেশের শর্ত হিসেবে শিশুদের অশ্লীল ছবি কিংবা ভিডিও আপলোড করতে হয়। আইনে এটা নিষিদ্ধ থাকায় তদন্তকারীরা এতদিন চাইলেও এসব ওয়েবসাইটে ঢুকতে পারতেন না।
এই বাধা দূর করতে সমাধানে আইনে পরিবর্তন আনা হয়েছে। এ ধরনের তদন্তের জন্য তদন্তকারীদের বিশেষ প্রশিক্ষণও নিতে হবে। এ ছাড়া ‘সাইবার গ্রুমিং’ আইন আরো শক্তিশালী করার পক্ষেও শুক্রবার ভোট দিয়েছেন জার্মান সংসদ সদস্যরা। ফলে এখন থেকে কোনো পেডোফিল কোনো তদন্তকারীকে শিশু মনে করে তাকে ফাঁদে ফেলার চেষ্টা করলে, সেটিও অপরাধ বলে বিবেচিত হবে। শিশুদের নিয়ে কাজ করা জার্মান সংস্থা ‘ডয়েচার কিন্ডারহিলফসভ্যার্ক’ নতুন পদক্ষেপগুলোকে স্বাগত জানিয়েছে। তবে, এর পাশাপাশি শিশুদের রক্ষার্থে আরো পদক্ষেপ প্রয়োজনীয় বলে মনে করছেন তারা। সংস্থাটির ভাইস প্রেসিডেন্ট আন্নে ল্যুটকেস বলেন আইনে পরিবর্তন আনার পাশাপাশি অনলাইনে সাইবার গ্রুমিং থেকে শিশুদের বাঁচাতে পুলিশ ও বিচার বিভাগে আরো তদন্তকারী নিয়োগ করা প্রয়োজন।
খবরে বলা হয়, পেডোফিলদের ধরতে তদন্তকারীদের মাঝেমধ্যে বিভিন্ন পর্নো সাইটে প্রবেশের দরকার হয়। এমন অনেক সাইটে প্রবেশের শর্ত হিসেবে শিশুদের অশ্লীল ছবি কিংবা ভিডিও আপলোড করতে হয়। আইনে এটা নিষিদ্ধ থাকায় তদন্তকারীরা এতদিন চাইলেও এসব ওয়েবসাইটে ঢুকতে পারতেন না।
এই বাধা দূর করতে সমাধানে আইনে পরিবর্তন আনা হয়েছে। এ ধরনের তদন্তের জন্য তদন্তকারীদের বিশেষ প্রশিক্ষণও নিতে হবে। এ ছাড়া ‘সাইবার গ্রুমিং’ আইন আরো শক্তিশালী করার পক্ষেও শুক্রবার ভোট দিয়েছেন জার্মান সংসদ সদস্যরা। ফলে এখন থেকে কোনো পেডোফিল কোনো তদন্তকারীকে শিশু মনে করে তাকে ফাঁদে ফেলার চেষ্টা করলে, সেটিও অপরাধ বলে বিবেচিত হবে। শিশুদের নিয়ে কাজ করা জার্মান সংস্থা ‘ডয়েচার কিন্ডারহিলফসভ্যার্ক’ নতুন পদক্ষেপগুলোকে স্বাগত জানিয়েছে। তবে, এর পাশাপাশি শিশুদের রক্ষার্থে আরো পদক্ষেপ প্রয়োজনীয় বলে মনে করছেন তারা। সংস্থাটির ভাইস প্রেসিডেন্ট আন্নে ল্যুটকেস বলেন আইনে পরিবর্তন আনার পাশাপাশি অনলাইনে সাইবার গ্রুমিং থেকে শিশুদের বাঁচাতে পুলিশ ও বিচার বিভাগে আরো তদন্তকারী নিয়োগ করা প্রয়োজন।