শেষের পাতা
শিশু ধর্ষণে সর্বোচ্চ শাস্তি মৃত্যুদণ্ড কেন নয়- হাইকোর্ট
স্টাফ রিপোর্টার
২০ জানুয়ারি ২০২০, সোমবার, ৯:২৬ পূর্বাহ্ন
১৬ বছরের নিচের শিশু ধর্ষণের ঘটনায় দায়ের করা মামলায় সর্বোচ্চ শাস্তি মৃত্যুদণ্ড কেন দেয়া হবে না, তা জানতে চেয়ে রুল জারি করেছেন হাইকোর্ট। আইন মন্ত্রণালয়সহ সংশ্লিষ্ট বিবাদীদের এই রুলের জবাব দিতে বলা হয়েছে। গতকাল বিচারপতি এফ.আর.এম নাজমুল আহসান ও বিচারপতি কে.এম. কামরুল কাদেরের সমন্বয়ে গঠিত হাইকোর্ট বেঞ্চ রুলসহ এই আদেশ দেন। একইসঙ্গে নারী নির্যাতন ও ধর্ষণ ঠেকাতে একটি কমিশন গঠন করার নির্দেশ দিয়েছেন হাইকোর্ট। আগামী ৩০ দিনের মধ্যে আইন মন্ত্রণালয়ের অধীনে এ কমিশন গঠনের নির্দেশ দেয়া হয়েছে।
কমিশনে মামলার সংশ্লিষ্ট বিবাদীদের প্রতিনিধি, মানবাধিকার সংগঠনের কর্মী, প্রিন্ট ও ইলেকট্রনিক মিডিয়ার একজন করে প্রতিনিধি, আইনজীবী, বিচারক, সচেতন নাগরিক, বিশিষ্টজন, ভিকটিমের স্বাস্থ্য পরীক্ষাকারী চিকিৎসক ও রাজি থাকলে ভিকটিমদেরকেও কমিশনে নিযুক্ত করতে বলেছেন আদালত। কমিশনকে পরবর্তী ৬ মাসের মধ্যে ধর্ষণ প্রতিরোধে করণীয় সম্পর্কে একটি সুপারিশমালা তৈরি করে আদালতে প্রতিবেদন দাখিল করার নির্দেশ দেয়া হয়েছে।
আদালতে রিটের পক্ষে শুনানি করেন ব্যারিস্টার রাবেয়া ভূঁইয়া ও খন্দকার এম.এস কাওসার। রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল এবিএম আব্দুল্লাহ আল মাহমুদ বাশার। এছাড়া, ভিকটিমদের জন্য সাক্ষী সুরক্ষা আইন, ধর্ষকদের ডিএনএ সংরক্ষণের জন্য ডিএনএ ডাটাবেজ, প্রতিটি জেলায় ওয়ান স্টপ ক্রাইসিস সেন্টারের মাধ্যমে ভিকটিমদের সুরক্ষা, ভিকটিমদের ছবি গণমাধ্যমে প্রচারের ক্ষেত্রে আরো সতর্কতা অবলম্বন করা, সব ধরনের ধর্ষণের অপরাধের জন্য পৃথক একটি স্পেশাল আদালত এবং সে আদালতে দ্রুত মামলা নিষ্পত্তি করার ক্ষেত্রে কেন নির্দেশ দেয়া হবে না, তা-ও জানতে চাওয়া হয় রুলে।
ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল ব্যারিস্টার এবিএম আব্দুল্লাহ আল মাহমুদ বাশার বলেন, অন্তবর্তী আদেশের পাশাপাশি ১৬ বছরের নিচে কেউ ভিকটিম হলে সেক্ষেত্রে ধর্ষকের শাস্তি মৃত্যুদণ্ড প্রণয়ন করায় সরকারের নিষ্ক্রিয়তা কেন বেআইনি হবে না, রুলে তা জানতে চেয়েছেন আদালত।
এর আগে গত সোমবার ধর্ষণের জন্য পৃথক পৃথক নির্দেশনা চেয়ে ব্যারিস্টার খন্দকার এম.এস কাওসার হাইকোর্টের সংশ্লিষ্ট শাখায় এ রিট দায়ের করেন। এরপর বৃহস্পতিবার প্রাথমিক শুনানি শুরু হয় এবং গতকাল শুনানি শেষে রুলসহ এসব আদেশ দেন।
কমিশনে মামলার সংশ্লিষ্ট বিবাদীদের প্রতিনিধি, মানবাধিকার সংগঠনের কর্মী, প্রিন্ট ও ইলেকট্রনিক মিডিয়ার একজন করে প্রতিনিধি, আইনজীবী, বিচারক, সচেতন নাগরিক, বিশিষ্টজন, ভিকটিমের স্বাস্থ্য পরীক্ষাকারী চিকিৎসক ও রাজি থাকলে ভিকটিমদেরকেও কমিশনে নিযুক্ত করতে বলেছেন আদালত। কমিশনকে পরবর্তী ৬ মাসের মধ্যে ধর্ষণ প্রতিরোধে করণীয় সম্পর্কে একটি সুপারিশমালা তৈরি করে আদালতে প্রতিবেদন দাখিল করার নির্দেশ দেয়া হয়েছে।
আদালতে রিটের পক্ষে শুনানি করেন ব্যারিস্টার রাবেয়া ভূঁইয়া ও খন্দকার এম.এস কাওসার। রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল এবিএম আব্দুল্লাহ আল মাহমুদ বাশার। এছাড়া, ভিকটিমদের জন্য সাক্ষী সুরক্ষা আইন, ধর্ষকদের ডিএনএ সংরক্ষণের জন্য ডিএনএ ডাটাবেজ, প্রতিটি জেলায় ওয়ান স্টপ ক্রাইসিস সেন্টারের মাধ্যমে ভিকটিমদের সুরক্ষা, ভিকটিমদের ছবি গণমাধ্যমে প্রচারের ক্ষেত্রে আরো সতর্কতা অবলম্বন করা, সব ধরনের ধর্ষণের অপরাধের জন্য পৃথক একটি স্পেশাল আদালত এবং সে আদালতে দ্রুত মামলা নিষ্পত্তি করার ক্ষেত্রে কেন নির্দেশ দেয়া হবে না, তা-ও জানতে চাওয়া হয় রুলে।
ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল ব্যারিস্টার এবিএম আব্দুল্লাহ আল মাহমুদ বাশার বলেন, অন্তবর্তী আদেশের পাশাপাশি ১৬ বছরের নিচে কেউ ভিকটিম হলে সেক্ষেত্রে ধর্ষকের শাস্তি মৃত্যুদণ্ড প্রণয়ন করায় সরকারের নিষ্ক্রিয়তা কেন বেআইনি হবে না, রুলে তা জানতে চেয়েছেন আদালত।
এর আগে গত সোমবার ধর্ষণের জন্য পৃথক পৃথক নির্দেশনা চেয়ে ব্যারিস্টার খন্দকার এম.এস কাওসার হাইকোর্টের সংশ্লিষ্ট শাখায় এ রিট দায়ের করেন। এরপর বৃহস্পতিবার প্রাথমিক শুনানি শুরু হয় এবং গতকাল শুনানি শেষে রুলসহ এসব আদেশ দেন।