দেশ বিদেশ
ঢাকা নর্দান সিটি কলেজে হামলার ঘটনায় বিচার দাবি
স্টাফ রিপোর্টার
২০ জানুয়ারি ২০২০, সোমবার, ৯:০৬ পূর্বাহ্ন
রাজধানীর উত্তরায় ঢাকা নর্দান সিটি কলেজে হামলা এবং ভবনের মালামাল লুটপাটের ঘটনায় জড়িতদের বিচারের দাবি জানিয়েছেন ক্ষতিগ্রস্ত শিক্ষক-শিক্ষিকাবৃন্দ। সন্ত্রাসী তান্ডবে প্রতিষ্ঠানটিতে অচলাবন্থা তৈরি হওয়ায় দুই শতাধিক শিক্ষার্থীর শিক্ষাজীবন অনিশ্চয়তার মুখে পড়েছে। কলেজটি স্বার্থান্নেসী মহলের হাত থেকে রক্ষা করতে তারা প্রধানমন্ত্রীর হস্তক্ষেপ কামনা করেছেন। এ বিষয়ে রোববার সকালে বাংলাদেশ ক্রাইম রিপোর্টার্স এসোসিয়েশন (ক্র্যাব) মিলনায়তনে এক সংবাদ সম্মেলন করেছেন শিক্ষকবৃন্দ। এতে লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন ঢাকা নর্দান সিটি কলেজের প্রভাষক ইসফাত জাহান। তিনি বলেন, উত্তরা সাত নম্বর সেক্টরের পাঁচ নম্বর রোডের পাঁচ নম্বর বাড়ির ভাড়া করা ভবনে তাদের কলেজটি পরিচালিত হচ্ছে। ১৯৯৫ সালে প্রতিষ্ঠিত কলেজটি ২০০২ সালে এমপিওভূক্ত হয়। গত ১০ই জানুয়ারি শুক্রবার বন্ধের দিন কলেজ ভবনে হঠাৎ হামলা চালায় সন্ত্রাসীরা। তারা কলেজের চেয়ার-টেবিল, ডায়াস, কম্পিউটার, ফ্যান, লাইট, আলমারী ও এতে রক্ষিত দু’লক্ষাধিক টাকা লুট করে নিয়ে যায়। ভাংচুর করা হয় বঙ্গবন্ধু ও প্রধানমন্ত্রীর ছবি। এছাড়া ছাত্র-ছাত্রীদের মূল নম্বরপত্র, রেজিস্ট্রেশন কার্ড, এডমিট কার্ড, ভর্তি রেজিষ্টার, ছাত্র-শিক্ষকদের হাজিরা খাতা, ক্যাশ বুক ও বেতনের রশিদসহ দাপ্তরিক নথি ও অন্যান্য রেকর্ডসমূহ লুট করা হয়েছে। সাইন্স ও কম্পিউটার ল্যাব, প্রচারের লিফলেট ফাইল, ব্যনার, সাইনবোর্ড ইত্যাদি সরিয়ে ফেলা হয়েছে। এই হামলার প্রতিবাদে ১৩ই জানুয়ারি উত্তরায় ছাত্র-শিক্ষকদের সমন্বয়ে এক মানববন্ধনে তীব্র নিন্দা জানানো হয়।
সংবাদ সম্মেলনে বলা হয় এ ব্যাপারে সংশ্লিষ্ট থানা পুলিশ জিডি গ্রহণ করলেও মামলা রেকর্ড করেননি। তাই আদালতে মামলা দায়ের করেছেন ভুক্তভোগীরা।
ষরযন্ত্রের শিকার হচ্ছে জানিয়ে প্রভাষক ইসফাত জাহান অভিযোগ করে বলেন, এর আগে কলেজ পরিচালনায় অধ্যক্ষের অদক্ষতা, অব্যবস্থাপনা, নানা আর্থিক দুর্নীতি ও অনিয়ম প্রকাশিত হওয়ার ভয়ে তিনি বারবার কলেজ এবং ছাত্র ভর্তি বন্ধকরণে শিক্ষাবোর্ড বরাবর আবেদন করেন। এতে ব্যর্থ হয়ে তিনি এই অনৈতিক পথ বেছে নেন। এর আগে থেকে কলেজ কর্তৃপক্ষ ও ভবন মালিকের সঙ্গে ভাড়াটিয়া ও উচ্ছেদ মামলা চলমান। আদালতে ২০শে জানুয়ারি ওই মামলার শুনানির দিন ধার্য্য রয়েছে। এর আগেই শতাধিক সন্ত্রাসী কলেজটিতে হামলা চালায়। এ বিষয়ে সুষ্ঠু তদন্তের মাধ্যমে দোষীদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি ও কলেজটি রক্ষার জন্য কর্তৃপক্ষের হস্তক্ষেপ কামনা করেছেন শিক্ষকবৃন্দ।
সংবাদ সম্মেলনে বলা হয় এ ব্যাপারে সংশ্লিষ্ট থানা পুলিশ জিডি গ্রহণ করলেও মামলা রেকর্ড করেননি। তাই আদালতে মামলা দায়ের করেছেন ভুক্তভোগীরা।
ষরযন্ত্রের শিকার হচ্ছে জানিয়ে প্রভাষক ইসফাত জাহান অভিযোগ করে বলেন, এর আগে কলেজ পরিচালনায় অধ্যক্ষের অদক্ষতা, অব্যবস্থাপনা, নানা আর্থিক দুর্নীতি ও অনিয়ম প্রকাশিত হওয়ার ভয়ে তিনি বারবার কলেজ এবং ছাত্র ভর্তি বন্ধকরণে শিক্ষাবোর্ড বরাবর আবেদন করেন। এতে ব্যর্থ হয়ে তিনি এই অনৈতিক পথ বেছে নেন। এর আগে থেকে কলেজ কর্তৃপক্ষ ও ভবন মালিকের সঙ্গে ভাড়াটিয়া ও উচ্ছেদ মামলা চলমান। আদালতে ২০শে জানুয়ারি ওই মামলার শুনানির দিন ধার্য্য রয়েছে। এর আগেই শতাধিক সন্ত্রাসী কলেজটিতে হামলা চালায়। এ বিষয়ে সুষ্ঠু তদন্তের মাধ্যমে দোষীদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি ও কলেজটি রক্ষার জন্য কর্তৃপক্ষের হস্তক্ষেপ কামনা করেছেন শিক্ষকবৃন্দ।