অনলাইন
বাঁধভাঙা উচ্ছাসে মেতেছিলেন ঢাকাস্থ আলফাডাঙ্গাবাসী
স্টাফ রিপোর্টার
১৮ জানুয়ারি ২০২০, শনিবার, ৯:৩৪ পূর্বাহ্ন
কেউ পুরনো বন্ধু। কেউ স্কুলের সহপাঠী। দীর্ঘদিন পর প্রিয় মুখগুলো কাছে পেয়ে বাঁধভাঙা উচ্ছাসে মেতে ওঠেন সবাই। স্মৃতি রোমান্থ, গল্প, আড্ডায় কেটে যায় পুরো দিন। এমনই ছিল গতকাল ঢাকাস্থ আলফাডাঙ্গা যুব সমিতির বনভোজন ও মিলনমেলার চিত্র।
ফরিদপুর জেলার আলফাডাঙ্গা উপজেলার ঢাকায় বসবাসকারীদের সংগঠন ঢাকাস্থ আলফাডাঙ্গা যুব সমিতির এই মিলনমেলা বসেছিল আশুলিয়া-সাভার সড়কের প্রিয়াংকা স্যুটিং স্পটে। সমিতির সভাপতি গাজী জিয়াউল হক এবং সাধারণ সম্পাদক রুহুল আমিন সাগর অনুষ্ঠানে আগত অতিথিদের স্বাগত জানান। অনুষ্ঠানে আলফাডাঙ্গার বিভিন্ন শ্রেণী পেশার প্রায় ৬০০ শতাধিক মানুষ অংশ নেন।
জাতীয় নিরাপত্তা সেলের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মো. আছাদুজ্জামান মিয়া ও আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য কাজী সিরাজুল ইসলামসহ আলফাডাঙ্গার অনেক বিশিষ্ট ব্যক্তিবর্গ অনুষ্ঠানে অংশ দেন।
দিনভর নানা আয়োজনের পাশাপাশি ছিল মন মাতানো সাংস্কৃতিক পরিবেশনা। পুরনো দিনের স্মৃতি চারণাসহ খুনসুটিতে মেতে ওঠেন আলফাডাঙ্গার যুবক-তরুণেরা।
অনুষ্ঠানে অংশ নেওয়া সবাইকে ধন্যবাদ জানিয়ে সমিতির সভাপতি গাজী জিউল হক ও সাধারণ সম্পাদক রুহুল আমিন সাগর বলেন,‘ব্যস্ত নাগরিক জীবনে এলাকার পুরনো বন্ধু-স্বজনদের সঙ্গে দেখা-সাক্ষতের সুযোগ কম। এই অনুষ্ঠান চমৎকার সেই সুযোগ সৃষ্টি করেছে। একই সঙ্গে সবাই সবার সুখে-দু:খে পাশে দাঁড়ানোর জন্য এটি দারুণ প্লাটফর্ম হিসেবে কাজ করবে।’
ফরিদপুর জেলার আলফাডাঙ্গা উপজেলার ঢাকায় বসবাসকারীদের সংগঠন ঢাকাস্থ আলফাডাঙ্গা যুব সমিতির এই মিলনমেলা বসেছিল আশুলিয়া-সাভার সড়কের প্রিয়াংকা স্যুটিং স্পটে। সমিতির সভাপতি গাজী জিয়াউল হক এবং সাধারণ সম্পাদক রুহুল আমিন সাগর অনুষ্ঠানে আগত অতিথিদের স্বাগত জানান। অনুষ্ঠানে আলফাডাঙ্গার বিভিন্ন শ্রেণী পেশার প্রায় ৬০০ শতাধিক মানুষ অংশ নেন।
জাতীয় নিরাপত্তা সেলের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মো. আছাদুজ্জামান মিয়া ও আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য কাজী সিরাজুল ইসলামসহ আলফাডাঙ্গার অনেক বিশিষ্ট ব্যক্তিবর্গ অনুষ্ঠানে অংশ দেন।
দিনভর নানা আয়োজনের পাশাপাশি ছিল মন মাতানো সাংস্কৃতিক পরিবেশনা। পুরনো দিনের স্মৃতি চারণাসহ খুনসুটিতে মেতে ওঠেন আলফাডাঙ্গার যুবক-তরুণেরা।
অনুষ্ঠানে অংশ নেওয়া সবাইকে ধন্যবাদ জানিয়ে সমিতির সভাপতি গাজী জিউল হক ও সাধারণ সম্পাদক রুহুল আমিন সাগর বলেন,‘ব্যস্ত নাগরিক জীবনে এলাকার পুরনো বন্ধু-স্বজনদের সঙ্গে দেখা-সাক্ষতের সুযোগ কম। এই অনুষ্ঠান চমৎকার সেই সুযোগ সৃষ্টি করেছে। একই সঙ্গে সবাই সবার সুখে-দু:খে পাশে দাঁড়ানোর জন্য এটি দারুণ প্লাটফর্ম হিসেবে কাজ করবে।’