প্রথম পাতা
ভোটের তারিখ পরিবর্তনে আপত্তি নেই: কাদের
স্টাফ রিপোর্টার
১৮ জানুয়ারি ২০২০, শনিবার, ৯:০১ পূর্বাহ্ন
সরস্বতী পূজার কারণে নির্বাচন কমিশন নির্বাচনের তারিখ পরিবর্তন করলে আওয়ামী লীগ বা সরকারের আপত্তি নেই বলে জানিয়েছেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের। একইসঙ্গে তিনি ভোটের তারিখ নিয়ে জটিলতা নিরসনে নির্বাচন কমিশনকে দেশের হিন্দু ধর্মালম্বীদের সঙ্গে আলোচনায় বসার পরামর্শ দিয়েছেন। ওবায়দুল কাদের বলেন, ধর্মের প্রতি শ্রদ্ধা রেখে নির্বাচন কমিশন আলোচনা সাপেক্ষে সিটি কর্পোরেশন নির্বাচনের তারিখ নিয়ে গ্রহণযোগ্য সমাধানে পৌঁছাবে বলে মনে করি। গতকাল ধানমন্ডিতে আওয়ামী লীগ সভানেত্রীর রাজনৈতিক কার্যালয়ে দলের সম্পাদকমন্ডলীর সভা শেষে এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এসব কথা বলেন। সংবাদ সম্মেলনে ওবায়দুল কাদের জানান, আওয়ামী লীগের সম্পাদকমন্ডলীর সভায় কয়েকটি বিষয় নিয়ে আলোচনা হয়েছে। এর মধ্যে পূজার দিনে ভোটগ্রহণের বিষয়টিও ছিল। একজন প্রবীণ নেতা ড. কামাল হোসেন বলেছেন, পূজার দিনে সিটি করপোরেশন নির্বাচনের তারিখ নির্ধারণ করে সরকার বড় অন্যায় করেছে। আমি বলতে চাই, তারিখ কিন্তু আমরা নির্ধারণ করি নাই।
নির্বাচন কমিশন একটি সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠান, এ বিষয়টির এখতিয়ার তাদেরই। কবে শিডিউল, কবে তারিখ- এটা নির্বাচন কমিশনই দেখবে। এখানে সরকারের কিছু নেই। কাজেই সরকার এখানে অন্যায় করেছে- এ কথার যৌক্তিকতা খুঁজে পাওয়া যায় না। তিনি বলেন, পূজার কারণে আজকে যে বিতর্ক সৃষ্টি হয়েছে, যে সমস্যার উদ্ভব হয়েছে হিন্দু ধর্মাবলম্বীদের দ্বিতীয় ধর্মীয় উৎসব এই দিন। আমরা মনে করি তাদের সঙ্গে আলাপ আলোচনা করে নির্বাচন কমিশন সম্মানজনক, গ্রহণযোগ্য, যৌক্তিক, বাস্তবসম্মত একটা সমাধান খুঁজে নেবে, এটাই আমরা আশা করি। সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে ওবায়দুল কাদের বলেন, সিটি কর্পোরেশন নির্বাচনে ইভিএম পদ্ধতি নিয়ে বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর যে মন্তব্য করেছেন তা বিভ্রান্তিকর। তিনি নিজেও ইভিএম পদ্ধতিতে এমপি নির্বাচিত হয়েছিলেন বগুড়া সদর আসন থেকে। সর্বশেষ ইভিএম-এ বগুড়া জেলার দুপচাঁচিয়া পৌরসভা যে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়েছে তাতে বিএনপি’র প্রার্থী বিপুল ভোটে জয়লাভ করেছেন। অপর প্রশ্নের জবাবে ওবায়দুল কাদের বলেন, বিএনপি নেতারা আওয়ামী লীগ সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাসহ আওয়াামী লীগ নেতাদের বিরুদ্ধে যেভাবে কথা বলছেন অশ্রাব্য ভাষায় গালিগালাজ করছেন যখন যা খুশি তাই বলছেন। তার পরেও সরকার তাদের বিরুদ্ধে মামলা করেনি।
তারা গ্রেপ্তারও হননি। এই স্বাধীনতা পৃথিবীর কোথাও নেই। তাহলে তাদের কণ্ঠরোধ করা হলো কিভাবে। যারা ঢাকা সিটি নির্বাচনে দলের বিদ্রোহী হয়ে কাউন্সিলর প্রার্থী হিসেবে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন তাদের উদ্দেশ্যে ওবায়দুল কাদের বলেন, অবিলম্বে তাদের প্রার্থিতা প্রত্যাহার করতে হবে। শৃঙ্খলা কমিটি তাদের চাপ প্রয়োগ করবে। তিনি বলেন, আগামী ২৪ জানুয়ারি আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটি ও উপদেষ্টা পরিষদের সদস্যরা টুঙ্গিপাড়ায় যাবেন বঙ্গবন্ধুর সমাধিতে শ্রদ্ধা নিবেদনের জন্য। সেখানে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধুর সমাধিতে শ্রদ্ধা নিবেদন, মিলাদ ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত হবে। এ সময় আওয়ামী লীগ যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুব উল আলম হানিফ, আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম, সাংগঠনিক সম্পাদক আহমদ হোসেন, বিএম মোজাম্মেল হক, মির্জা আজম, এস এম কামাল হোসেন, অ্যাডভোকেট আফজাল হোসেন, সাখাওয়াত হোসেন শফিক, কৃষি বিষয়ক সম্পাদক ফরিদুন্নাহার লাইলী, প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক ড. আব্দুস সোবহান গোলাপ, সংস্কৃতি সম্পাদক অসীম কুমার উকিল, দপ্তর সম্পাদক ব্যারিস্টার বিপ্লব বড়ুয়া, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিষয়ক সম্পাদক প্রকৌশলী আব্দুস সবুর, ত্রাণ ও সমাজ কল্যাণ সম্পাদক সুজিত রায় নন্দী, শিক্ষা ও মানব সম্পদ বিষয়ক সম্পাদক শামসুন্নাহার চাপা, স্বাস্থ্য বিষয়ক সম্পাদক ডা. রোকেয়া সুলতানা, মহিলা বিষয়ক সস্পাদক মেহের আফরোজ চুমকি প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
নির্বাচন কমিশন একটি সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠান, এ বিষয়টির এখতিয়ার তাদেরই। কবে শিডিউল, কবে তারিখ- এটা নির্বাচন কমিশনই দেখবে। এখানে সরকারের কিছু নেই। কাজেই সরকার এখানে অন্যায় করেছে- এ কথার যৌক্তিকতা খুঁজে পাওয়া যায় না। তিনি বলেন, পূজার কারণে আজকে যে বিতর্ক সৃষ্টি হয়েছে, যে সমস্যার উদ্ভব হয়েছে হিন্দু ধর্মাবলম্বীদের দ্বিতীয় ধর্মীয় উৎসব এই দিন। আমরা মনে করি তাদের সঙ্গে আলাপ আলোচনা করে নির্বাচন কমিশন সম্মানজনক, গ্রহণযোগ্য, যৌক্তিক, বাস্তবসম্মত একটা সমাধান খুঁজে নেবে, এটাই আমরা আশা করি। সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে ওবায়দুল কাদের বলেন, সিটি কর্পোরেশন নির্বাচনে ইভিএম পদ্ধতি নিয়ে বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর যে মন্তব্য করেছেন তা বিভ্রান্তিকর। তিনি নিজেও ইভিএম পদ্ধতিতে এমপি নির্বাচিত হয়েছিলেন বগুড়া সদর আসন থেকে। সর্বশেষ ইভিএম-এ বগুড়া জেলার দুপচাঁচিয়া পৌরসভা যে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়েছে তাতে বিএনপি’র প্রার্থী বিপুল ভোটে জয়লাভ করেছেন। অপর প্রশ্নের জবাবে ওবায়দুল কাদের বলেন, বিএনপি নেতারা আওয়ামী লীগ সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাসহ আওয়াামী লীগ নেতাদের বিরুদ্ধে যেভাবে কথা বলছেন অশ্রাব্য ভাষায় গালিগালাজ করছেন যখন যা খুশি তাই বলছেন। তার পরেও সরকার তাদের বিরুদ্ধে মামলা করেনি।
তারা গ্রেপ্তারও হননি। এই স্বাধীনতা পৃথিবীর কোথাও নেই। তাহলে তাদের কণ্ঠরোধ করা হলো কিভাবে। যারা ঢাকা সিটি নির্বাচনে দলের বিদ্রোহী হয়ে কাউন্সিলর প্রার্থী হিসেবে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন তাদের উদ্দেশ্যে ওবায়দুল কাদের বলেন, অবিলম্বে তাদের প্রার্থিতা প্রত্যাহার করতে হবে। শৃঙ্খলা কমিটি তাদের চাপ প্রয়োগ করবে। তিনি বলেন, আগামী ২৪ জানুয়ারি আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটি ও উপদেষ্টা পরিষদের সদস্যরা টুঙ্গিপাড়ায় যাবেন বঙ্গবন্ধুর সমাধিতে শ্রদ্ধা নিবেদনের জন্য। সেখানে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধুর সমাধিতে শ্রদ্ধা নিবেদন, মিলাদ ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত হবে। এ সময় আওয়ামী লীগ যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুব উল আলম হানিফ, আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম, সাংগঠনিক সম্পাদক আহমদ হোসেন, বিএম মোজাম্মেল হক, মির্জা আজম, এস এম কামাল হোসেন, অ্যাডভোকেট আফজাল হোসেন, সাখাওয়াত হোসেন শফিক, কৃষি বিষয়ক সম্পাদক ফরিদুন্নাহার লাইলী, প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক ড. আব্দুস সোবহান গোলাপ, সংস্কৃতি সম্পাদক অসীম কুমার উকিল, দপ্তর সম্পাদক ব্যারিস্টার বিপ্লব বড়ুয়া, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিষয়ক সম্পাদক প্রকৌশলী আব্দুস সবুর, ত্রাণ ও সমাজ কল্যাণ সম্পাদক সুজিত রায় নন্দী, শিক্ষা ও মানব সম্পদ বিষয়ক সম্পাদক শামসুন্নাহার চাপা, স্বাস্থ্য বিষয়ক সম্পাদক ডা. রোকেয়া সুলতানা, মহিলা বিষয়ক সস্পাদক মেহের আফরোজ চুমকি প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।