অনলাইন
কনে দেখতে গিয়ে প্রাণ গেল দুই ভাইয়ের
স্টাফ রিপোর্টার
১৭ জানুয়ারি ২০২০, শুক্রবার, ৬:৪০ পূর্বাহ্ন
কনে দেখা হলো না আর দুই ভাইয়ের। ছোট ভাইয়ের জন্য কনে দেখতে গিয়ে বাস চাপায় নিহত হয়েছেন দুই ভাই। শুক্রবার দুপুর পৌঁনে দুইটার রাজধানীর উত্তরা পূর্ব থানার সামনের দিকে দুর্ঘটনাটি ঘটে। তাৎক্ষণিকভাবে দুই জনকে আশঙ্কাজনক অবস্থায় ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে গেলে ঘন্টাখানেক পর কর্তব্যরত চিকিৎসক তাদের মৃত ঘোষণা করেন।
নিহতরা আপন দুই ভাই। তাদের নাম জুয়েল শেখ (৪০) ও লিটন শেখ (৩৫)। তারা ময়মনসিংহ জেলার ফুলপুর উপজেলার বড়ইকান্দি গ্রামের হারুন শেখের পুত্র। বিকালে লাশ সনাক্ত করেন নিহতদের আরেক ভাই সোহেল শেখ। তিনি বলেন, ছোট ভাই বাবুলের বিয়ের জন্য মেয়ে দেখতে সকালে গাজীপুর থেকে বাড্ডা যাচ্ছিলো জুয়েল ও লিটন। সেখানে যাওয়ার পথে উত্তরায় দুর্ঘটনার শিকার হয় তারা। পরে জানতে পারি আহত অবস্থায় লিটন ও জুয়েলকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল নেয়া হয়েছে। হাসপাতালে দু’জনকে মৃত অবস্থায় পাই।
সোহেল শেখ জানান, স্ত্রী ও এক মেয়ে এবং এক ছেলেকে নিয়ে গাজীপুর এলাকায় থাকতেন লিটন। সেখানে বালুর ট্রাকে কাজ করতেন। অন্যদিকে স্ত্রী ফরিদা ও দুই মেয়েকে নিয়ে রামপুরা মহানগর প্রজেক্ট এলাকায় থাকতেন জুয়েল। তিনি পাঠাও এর গাড়ি চালাতেন।
এ বিষয়ে উত্তরা পূর্ব থানার উপ-পরিদর্শক (এসআই) আল আরাফাত ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে জানান, উত্তরা পূর্ব থানার সামনে দিয়ে মোটরসাইকেল চালিয়ে যাওয়ার সময় অভি পরিবহনের একটি বাস তাদের ধাক্কা দেয়। এতে তারা ছিটকে পরে গুরুতর আহত হয়। পরে ঢামেক হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন। অভি পরিবহনের বাসটি নিয়ে পালিয়ে যাওয়ার সময় বনানী এলাকা থেকে বাসটি জব্দ করা হয় ও এর চালককে আটক করা হয়। ময়নাতদন্তের জন্য লাশ দুটি ঢামেক হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে।
নিহতরা আপন দুই ভাই। তাদের নাম জুয়েল শেখ (৪০) ও লিটন শেখ (৩৫)। তারা ময়মনসিংহ জেলার ফুলপুর উপজেলার বড়ইকান্দি গ্রামের হারুন শেখের পুত্র। বিকালে লাশ সনাক্ত করেন নিহতদের আরেক ভাই সোহেল শেখ। তিনি বলেন, ছোট ভাই বাবুলের বিয়ের জন্য মেয়ে দেখতে সকালে গাজীপুর থেকে বাড্ডা যাচ্ছিলো জুয়েল ও লিটন। সেখানে যাওয়ার পথে উত্তরায় দুর্ঘটনার শিকার হয় তারা। পরে জানতে পারি আহত অবস্থায় লিটন ও জুয়েলকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল নেয়া হয়েছে। হাসপাতালে দু’জনকে মৃত অবস্থায় পাই।
সোহেল শেখ জানান, স্ত্রী ও এক মেয়ে এবং এক ছেলেকে নিয়ে গাজীপুর এলাকায় থাকতেন লিটন। সেখানে বালুর ট্রাকে কাজ করতেন। অন্যদিকে স্ত্রী ফরিদা ও দুই মেয়েকে নিয়ে রামপুরা মহানগর প্রজেক্ট এলাকায় থাকতেন জুয়েল। তিনি পাঠাও এর গাড়ি চালাতেন।
এ বিষয়ে উত্তরা পূর্ব থানার উপ-পরিদর্শক (এসআই) আল আরাফাত ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে জানান, উত্তরা পূর্ব থানার সামনে দিয়ে মোটরসাইকেল চালিয়ে যাওয়ার সময় অভি পরিবহনের একটি বাস তাদের ধাক্কা দেয়। এতে তারা ছিটকে পরে গুরুতর আহত হয়। পরে ঢামেক হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন। অভি পরিবহনের বাসটি নিয়ে পালিয়ে যাওয়ার সময় বনানী এলাকা থেকে বাসটি জব্দ করা হয় ও এর চালককে আটক করা হয়। ময়নাতদন্তের জন্য লাশ দুটি ঢামেক হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে।