বাংলারজমিন
দুই সাংবাদিকের বিরুদ্ধে মামলা ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় বিক্ষোভ
স্টাফ রিপোর্টার, ব্রাহ্মণবাড়িয়া থেকে
১৬ জানুয়ারি ২০২০, বৃহস্পতিবার, ৭:৪৬ পূর্বাহ্ন
জেএসসি পরীক্ষা কেন্দ্রে নকলের সংবাদ প্রকাশ করায় আখাউড়ার দু’-সাংবাদিকের বিরুদ্ধে মামলা দেয়ার প্রতিবাদে মানববন্ধন ও বিক্ষোভ কর্মসূচি পালন করেছেন ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় সাংবাদিকরা। এতে অবিলম্বে মামলা প্রত্যাহার ও আখাউড়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা তাহমীনা আক্তার রেইনার অপসারণ দাবি করা হয়।
বুধবার দুপুরে ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রেস ক্লাব প্রাঙ্গণে প্রেস ক্লাবের সভাপতি খ.আ.ম. রশিদুল ইসলামের সভাপতিত্বে মানববন্ধনে অন্যান্যের বক্তব্য রাখেন- ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রেস ক্লাবের সাবেক সভাপতি মোহাম্মদ আরজু, সাবেক সাধারণ সম্পাদক মো. সাদেকুর রহমান, প্রেস ক্লাবের সাধারণ সম্পাদক দীপক চৌধুরী বাপ্পি, ব্রাহ্মণবাড়িয়া টেলিভিশন জার্নালিস্ট এসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক রিয়াজউদ্দিন জামি, সাংবাদিক আবদুন নূর, জাবেদ রহিম বিজন, আখাউড়া প্রেস ক্লাব সভাপতি রফিকুল ইসলাম, সাধারণ সম্পাদক হান্নান খাদেম, আখাউড়ার সিনিয়র সাংবাদিক শাহাদত হোসেন লিটন, আখাউড়া টিভি জার্নালিস্ট এসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক মো. সাইফুল ইসলাম, সাংবাদিক ফজলে রাব্বি, মহিউদ্দিন মিশু প্রমুখ। বক্তারা বলেন, সারা দেশে পরীক্ষা কেন্দ্রে নকল বন্ধ হলেও গত জেএসসি পরীক্ষায় আখাউড়ায় অবাধে নকল চলে। ২০১৯ সনের ১৪ই নভেম্বর অনুষ্ঠিত গণিত পরীক্ষার দিন রেলওয়ে সরকারি উচ্চ বিদ্যালয় কেন্দ্রে এই অবস্থা প্রত্যক্ষ করে সংবাদ প্রকাশ করায় উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার নির্দেশে কাজী ইকবাল নামে অন্য এক স্কুলের শিক্ষক সাংবাদিক হান্নান খাদেম ও মহিউদ্দিন মিশুর বিরুদ্ধে একমাস পর একটি মামলা দায়ের করেন। অথচ মনিয়ন্দ উচ্চ বিদ্যালয়ের এই শিক্ষক ওইদিন পরীক্ষা কেন্দ্রেই ছিলেন না। কিন্তু সাংবাদিকদের বিরুদ্ধে দেয়া মামলায় কেন্দ্রে জোরপূর্বক প্রবেশ করার অভিযোগ আনেন তিনি। ওই কেন্দ্রের সচিব, সহকারী সচিব বা কর্তব্যরত কোনো শিক্ষক মামলার বাদী না হওয়ায় মামলাটি যে উদ্দেশ্যপ্রণোদিত তা প্রমাণিত হয়েছে। বক্তারা অবিলম্বে এই মিথ্যা মামলা প্রত্যাহার এবং আখাউড়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা তাহমিনা আক্তার রেইনার অপসারণ দাবি করে বলেন, ইউএনও-ই সাংবাদিকদের বিরুদ্ধে মামলা করানোর উদ্যোক্তা। পরবর্তীতে বিষয়টি সমাধান করে দেয়ার কথা বলেও সভা ডাকার নামে সাংবাদিকদের হয়রানি করেন। ঘটনাটি আইনমন্ত্রী এডভোকেট আনিসুল হক এর নির্বাচনী এলাকায় হওয়ায় সাংবাদিকরা এ ব্যাপারে মন্ত্রীর হস্তক্ষেপও কামনা করেন। পরবর্তীতে এ নিয়ে কঠোর কর্মসূচির হুঁশিয়ারি দেন সাংবাদিক নেতারা। পরে শহরে বিক্ষোভ করেন সাংবাদিকরা।
বুধবার দুপুরে ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রেস ক্লাব প্রাঙ্গণে প্রেস ক্লাবের সভাপতি খ.আ.ম. রশিদুল ইসলামের সভাপতিত্বে মানববন্ধনে অন্যান্যের বক্তব্য রাখেন- ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রেস ক্লাবের সাবেক সভাপতি মোহাম্মদ আরজু, সাবেক সাধারণ সম্পাদক মো. সাদেকুর রহমান, প্রেস ক্লাবের সাধারণ সম্পাদক দীপক চৌধুরী বাপ্পি, ব্রাহ্মণবাড়িয়া টেলিভিশন জার্নালিস্ট এসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক রিয়াজউদ্দিন জামি, সাংবাদিক আবদুন নূর, জাবেদ রহিম বিজন, আখাউড়া প্রেস ক্লাব সভাপতি রফিকুল ইসলাম, সাধারণ সম্পাদক হান্নান খাদেম, আখাউড়ার সিনিয়র সাংবাদিক শাহাদত হোসেন লিটন, আখাউড়া টিভি জার্নালিস্ট এসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক মো. সাইফুল ইসলাম, সাংবাদিক ফজলে রাব্বি, মহিউদ্দিন মিশু প্রমুখ। বক্তারা বলেন, সারা দেশে পরীক্ষা কেন্দ্রে নকল বন্ধ হলেও গত জেএসসি পরীক্ষায় আখাউড়ায় অবাধে নকল চলে। ২০১৯ সনের ১৪ই নভেম্বর অনুষ্ঠিত গণিত পরীক্ষার দিন রেলওয়ে সরকারি উচ্চ বিদ্যালয় কেন্দ্রে এই অবস্থা প্রত্যক্ষ করে সংবাদ প্রকাশ করায় উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার নির্দেশে কাজী ইকবাল নামে অন্য এক স্কুলের শিক্ষক সাংবাদিক হান্নান খাদেম ও মহিউদ্দিন মিশুর বিরুদ্ধে একমাস পর একটি মামলা দায়ের করেন। অথচ মনিয়ন্দ উচ্চ বিদ্যালয়ের এই শিক্ষক ওইদিন পরীক্ষা কেন্দ্রেই ছিলেন না। কিন্তু সাংবাদিকদের বিরুদ্ধে দেয়া মামলায় কেন্দ্রে জোরপূর্বক প্রবেশ করার অভিযোগ আনেন তিনি। ওই কেন্দ্রের সচিব, সহকারী সচিব বা কর্তব্যরত কোনো শিক্ষক মামলার বাদী না হওয়ায় মামলাটি যে উদ্দেশ্যপ্রণোদিত তা প্রমাণিত হয়েছে। বক্তারা অবিলম্বে এই মিথ্যা মামলা প্রত্যাহার এবং আখাউড়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা তাহমিনা আক্তার রেইনার অপসারণ দাবি করে বলেন, ইউএনও-ই সাংবাদিকদের বিরুদ্ধে মামলা করানোর উদ্যোক্তা। পরবর্তীতে বিষয়টি সমাধান করে দেয়ার কথা বলেও সভা ডাকার নামে সাংবাদিকদের হয়রানি করেন। ঘটনাটি আইনমন্ত্রী এডভোকেট আনিসুল হক এর নির্বাচনী এলাকায় হওয়ায় সাংবাদিকরা এ ব্যাপারে মন্ত্রীর হস্তক্ষেপও কামনা করেন। পরবর্তীতে এ নিয়ে কঠোর কর্মসূচির হুঁশিয়ারি দেন সাংবাদিক নেতারা। পরে শহরে বিক্ষোভ করেন সাংবাদিকরা।