প্রথম পাতা
ভোট না পেছালে ইসি ঘেরাওয়ের ঘোষণা
স্টাফ রিপোর্টার
১৫ জানুয়ারি ২০২০, বুধবার, ৯:০৮ পূর্বাহ্ন
৩০শে জানুয়ারি ঢাকার ২ সিটি করপোরেশনের নির্বাচন পেছানোর দাবিতে শাহবাগ মোড় অবরোধ করে বিক্ষোভ করেছেন শিক্ষার্থীরা। সরস্বতী পূজা উপলক্ষে নির্বাচন পেছানোর দাবি জানিয়ে আসছে হিন্দু বৌদ্ধ খ্রিস্টান ঐক্যপরিষদ। এ দাবিতে হাইকোর্টে রিট আবেদন করলেও গতকাল তা খারিজ হয়ে যায়। রিট খারিজের পর বিকালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কিছু শিক্ষার্থী শাহবাগ মোড়ে অবস্থান নিয়ে নির্বাচন পেছানোর দাবিতে বিক্ষোভ করেন। সন্ধ্যা সাতটার পর তারা বুধবার ১২টার মধ্যে নির্বাচন পেছানোর ঘোষণা না আসলে নির্বাচন কমিশন ঘেরাও কর্মসূচি ঘোষণা করে অবস্থান তুলেনেন। বিক্ষোভ সমাবেশে জগন্নাথ হল ছাত্র সংসদের ভিপি উৎপল বিশ্বাস বলেন, ২৯ এবং ৩০ তারিখ সরস্বতী পূজা।
এটি জানার পরও ৩০ তারিখে নির্বাচন কোনভাবেই মেনে নেয়া যায় না। আমরা নির্বাচন কমিশনকে দুপুর ১২টা পর্যন্ত সময় বেধে দিয়েছি। এর মধ্যে ভোটের তারিখ না পেছানো হলে আগামীকাল ইসি কার্যালয় ঘেরাও করা হবে। এই বিষয়ে জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান হল সংসদের জিএস মেহেদী হাসান শান্ত বলেন, আমাদের দেশ হলো অসামপ্রদায়িক একটি দেশ। এ দেশে পূজার দিনে নির্বাচন কখনো কাম্য হতে পারে না। আমরা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাধারণ শিক্ষার্থীরা এর তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাই। জগন্নাথ হল ছাত্র সংসদের জিএস কাজল দাস বলেন, আমরা মনে করি পূজার দিনে নির্বাচন দেয়ার সিদ্ধান্ত নির্বাচন কমিশনের একটি অসাংবিধানিক সিদ্ধান্ত। এই সিদ্ধান্তকে আমরা ধিক্কার জানাই। বিক্ষুব্ধ শিক্ষার্থীরা বলেন, আজকে হাইকোর্টে যে রায় এসেছে, তা সাধারণ শিক্ষার্থী হিসেবে আমরা মেনে নিতে পারছি না। আমাদের দেশ অসামপ্রদায়িক, এ রায় গেছে তার বিপক্ষে। ভবিষ্যতেও হয়ত দেখা যাবে, অন্যান্য ধর্মীয় উৎসবের দিনে নির্বাচন কমিশন এমন হঠকারী সিদ্ধান্ত নেবে। এটা আমরা মেনে নিতে পারব না। তাই আজকে আমরা প্রতিবাদ জানাচ্ছি। এর আগে ক্যাম্পাসে বিক্ষোভ করেন শিক্ষার্থীরা। দুপুরে নির্বাচনের তারিখ পেছানোর দাবিতে মানববন্ধন করে জগন্নাথ হল ছাত্র সংসদ। বিক্ষোভ থেকে আবারো সিটি করপোরেশন নির্বাচন পেছাতে নির্বাচন কমিশনের কাছে আহ্বান জানানো হয়। এর আগে নির্বাচন পেছাতে বিভিন্ন কর্মসূচি পালন করেছেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা। বিবৃতি দিয়েছে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (ডাকসু)।
এটি জানার পরও ৩০ তারিখে নির্বাচন কোনভাবেই মেনে নেয়া যায় না। আমরা নির্বাচন কমিশনকে দুপুর ১২টা পর্যন্ত সময় বেধে দিয়েছি। এর মধ্যে ভোটের তারিখ না পেছানো হলে আগামীকাল ইসি কার্যালয় ঘেরাও করা হবে। এই বিষয়ে জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান হল সংসদের জিএস মেহেদী হাসান শান্ত বলেন, আমাদের দেশ হলো অসামপ্রদায়িক একটি দেশ। এ দেশে পূজার দিনে নির্বাচন কখনো কাম্য হতে পারে না। আমরা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাধারণ শিক্ষার্থীরা এর তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাই। জগন্নাথ হল ছাত্র সংসদের জিএস কাজল দাস বলেন, আমরা মনে করি পূজার দিনে নির্বাচন দেয়ার সিদ্ধান্ত নির্বাচন কমিশনের একটি অসাংবিধানিক সিদ্ধান্ত। এই সিদ্ধান্তকে আমরা ধিক্কার জানাই। বিক্ষুব্ধ শিক্ষার্থীরা বলেন, আজকে হাইকোর্টে যে রায় এসেছে, তা সাধারণ শিক্ষার্থী হিসেবে আমরা মেনে নিতে পারছি না। আমাদের দেশ অসামপ্রদায়িক, এ রায় গেছে তার বিপক্ষে। ভবিষ্যতেও হয়ত দেখা যাবে, অন্যান্য ধর্মীয় উৎসবের দিনে নির্বাচন কমিশন এমন হঠকারী সিদ্ধান্ত নেবে। এটা আমরা মেনে নিতে পারব না। তাই আজকে আমরা প্রতিবাদ জানাচ্ছি। এর আগে ক্যাম্পাসে বিক্ষোভ করেন শিক্ষার্থীরা। দুপুরে নির্বাচনের তারিখ পেছানোর দাবিতে মানববন্ধন করে জগন্নাথ হল ছাত্র সংসদ। বিক্ষোভ থেকে আবারো সিটি করপোরেশন নির্বাচন পেছাতে নির্বাচন কমিশনের কাছে আহ্বান জানানো হয়। এর আগে নির্বাচন পেছাতে বিভিন্ন কর্মসূচি পালন করেছেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা। বিবৃতি দিয়েছে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (ডাকসু)।