বাংলারজমিন
দ্বিতীয় পর্বের বিশ্ব ইজতেমা শুরু ১৭ই জানুয়ারি
স্টাফ রিপোর্টার, টঙ্গী থেকে
১৫ জানুয়ারি ২০২০, বুধবার, ৮:৫৬ পূর্বাহ্ন
টঙ্গীর তুরাগ নদীর তীরে আগামী ১৭ই জানুয়ারি শুক্রবার থেকে শুরু হচ্ছে দ্বিতীয় পর্বের বিশ্ব ইজতেমা। এদিকে ইজতেমাকে সামনে রেখে দ্রুত গতিতে এগিয়ে চলছে ময়দান পরিষ্কারের কাজ। সিটি করপোরেশন, স্থানীয় প্রশাসন ও তাবলিগের সাথীরা পুরোদমে ময়দানের কাজ চালিয়ে যাচ্ছে। প্রথমপর্বে সমবেত মুসল্লিদের ফেলে যাওয়া ময়লা আবর্জনা এবং সড়ক ও জনপদের ড্রেন ভেঙে ময়দানে উপচে পড়া পানি ইতোমধ্যে শুকিয়ে গেছে। গাজীপুর সিটি করপোরেশনের পক্ষ থেকে অধিক জনবল নিয়োগ করে ময়দানের নিচুস্থানে বালি ফেলা, ময়লা আবর্জনা পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন ও চারপাশে ব্লিচিং পাউডার ছিটানো হচ্ছে। আগামী দুই এক দিনের মধ্যে দেশের প্রত্যন্ত অঞ্চল ও বিদেশ থেকে তাবলিগ অনুসারি ধর্মপ্রাণ মুসল্লিরা ইস্তেমায়ী সামানা নিয়ে ইজতেমা ময়দানে জড়ো হবেন। তবে দ্বিতীয় পর্বের বিশ্ব ইজতেমায় উল্লেখ্যযোগ্য সংখ্যক বিদেশি মুসল্লি ময়দানে অংশ নিবেন বলে আয়োজক কমিটি ধারণা করছেন। আগামী শুক্রবার বাদ ফজর আ’ম বয়ানের মধ্যদিয়ে অনানুষ্ঠানিকভাবে শুরু হয়ে ১৯শে জানুয়ারি দুপুরে অর্থাৎ জোহরের নামাজের আগে যে কোনো এক সময় আখেরি মোনাজাতের মধ্যদিয়ে দ্বিতীয় বৃহত্তম সম্মেলন বিশ্ব ইজতেমার দ্বিতীয়পর্ব তথা ২০২০ সালের ইজতেমার সমাপ্তি ঘটবে। ইজতেমা ময়দানে মুসল্লিদের অবাধ প্রবেশ নিশ্চিত করতে সেনাবাহিনীর ইঞ্জিনিয়ারিং কোরের সদস্যরা তুরাগ নদীতে ৭টি ভাসমান পন্টুন সেতু নিমার্ণ করেছেন। ১৬০ একর জমির ওপর নির্মিত সুবিশাল প্যান্ডেলের কাজ, খুঁটিতে নম্বর প্লেট, খিত্তা নম্বর, জুড়নেওয়ালি জামাতের কামরা, মুকাব্বির মঞ্চ, বয়ান মঞ্চ, তাশকিল কামরা, পাহাড়া ও এস্তেকবালের জামাত তৈরি, হালকা নম্বর বসানোর কাজ শেষ হয়েছে।
গাজীপুর সিটি করপোরেশন (টঙ্গী অঞ্চল) উপ-সহকারি প্রকৌশলী (যান্ত্রিক) মো. আমজাদ হোসেন বলেন, ময়দানে নতুন করে ৫শ’ ট্রাক বালি ফেলে উচুঁ করা হচ্ছে। এছাড়াও সিটি করপোরেশনের কনজারভেন্সী ৩শ’ ও বাইরের ২শ’ মোট ৫শ’ শ্রমিক একনাগাড়ে ময়দান প্রস্তুতের কাজ করে যাচ্ছে। দ্বিতীয় পর্বের মুসল্লিদের সুবিধার্থে ইজতেমার পুরো ময়দানে ৮শ’ ড্রাম ব্লিচিং পাউডার ছিটানো হচ্ছে। এদিকে বিশ্ব ইজতেমার দ্বিতীয় পর্বের কার্যক্রম চালানোর জন্য ময়দানের দায়িত্ব বুঝে পেয়েছেন মূলধারার ইজতেমা অনুসারীরা।
সোমবার রাতে গাজীপুর জেলা প্রশাসক কর্তৃপক্ষের কাছে ময়দানের মাইক, লাইট, সামিয়ানার চটসহ যাবতীয় মালামাল বুঝিয়ে দেন শূরায়ী নেজামের মুরুব্বিরা। এসময় উপস্থিত ছিলেন জেলা প্রশাসক কর্তৃক গঠিত তিন সদস্য বিশিষ্ট কমিটির আহ্বায়ক অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট মো. শাহিনুর ইসলাম, সদস্য সিটি করপোরেশনের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট এসএম সোহরাব হোসেন ও অতিরিক্ত উপ-পুলিশ কমিশনার মো. আবু হানিফ, টঙ্গী পশ্চিম থানার ওসি এমদাদুল হক, শূরায়ী নেজামের মুরুব্বি প্রকৌশলী মেজবাহ উদ্দিন, প্রকৌশলী মাহফুজ হান্নান, আবুল হাসনাত। মূলধারার অনুসারীদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন প্রকৌশলী শাহ মো. মুহিবুল্লাহ, আতাউল্লাহ জামান, প্রকৌশলী হারুন অর রশিদ, হাজী মো. মনির হোসেন প্রমুখ।
গাজীপুর সিটি করপোরেশন (টঙ্গী অঞ্চল) উপ-সহকারি প্রকৌশলী (যান্ত্রিক) মো. আমজাদ হোসেন বলেন, ময়দানে নতুন করে ৫শ’ ট্রাক বালি ফেলে উচুঁ করা হচ্ছে। এছাড়াও সিটি করপোরেশনের কনজারভেন্সী ৩শ’ ও বাইরের ২শ’ মোট ৫শ’ শ্রমিক একনাগাড়ে ময়দান প্রস্তুতের কাজ করে যাচ্ছে। দ্বিতীয় পর্বের মুসল্লিদের সুবিধার্থে ইজতেমার পুরো ময়দানে ৮শ’ ড্রাম ব্লিচিং পাউডার ছিটানো হচ্ছে। এদিকে বিশ্ব ইজতেমার দ্বিতীয় পর্বের কার্যক্রম চালানোর জন্য ময়দানের দায়িত্ব বুঝে পেয়েছেন মূলধারার ইজতেমা অনুসারীরা।
সোমবার রাতে গাজীপুর জেলা প্রশাসক কর্তৃপক্ষের কাছে ময়দানের মাইক, লাইট, সামিয়ানার চটসহ যাবতীয় মালামাল বুঝিয়ে দেন শূরায়ী নেজামের মুরুব্বিরা। এসময় উপস্থিত ছিলেন জেলা প্রশাসক কর্তৃক গঠিত তিন সদস্য বিশিষ্ট কমিটির আহ্বায়ক অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট মো. শাহিনুর ইসলাম, সদস্য সিটি করপোরেশনের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট এসএম সোহরাব হোসেন ও অতিরিক্ত উপ-পুলিশ কমিশনার মো. আবু হানিফ, টঙ্গী পশ্চিম থানার ওসি এমদাদুল হক, শূরায়ী নেজামের মুরুব্বি প্রকৌশলী মেজবাহ উদ্দিন, প্রকৌশলী মাহফুজ হান্নান, আবুল হাসনাত। মূলধারার অনুসারীদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন প্রকৌশলী শাহ মো. মুহিবুল্লাহ, আতাউল্লাহ জামান, প্রকৌশলী হারুন অর রশিদ, হাজী মো. মনির হোসেন প্রমুখ।