বাংলারজমিন
চাঁদপুরে যুবকের মরদেহ উদ্ধার
চাঁদপুর প্রতিনিধি
১৫ জানুয়ারি ২০২০, বুধবার, ৮:৫৬ পূর্বাহ্ন
চাঁদপুর শহরের বিটি রোড এলাকার একটি ৪তলা ভবন থেকে মো. শাহাদাত মিজি (৩০) নামে যুবকের মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। সোমবার দিনগত রাত আড়াইটায় বিটি রোড রাশিদা হোটেলের পশ্চিম পাশের সোহাগ ভিলা থেকে চাঁদপুর মডেল থানার উপ-পরিদর্শক (এসআই) জয়নাল ও পুলিশ সদস্যরা তার মরদেহ উদ্ধার করেন। শাহাদাত শহরের ১৫নং ওয়ার্ড চক্ষু হাসপাতাল সংলগ্ন আব্দুল কাদের মিজি বাড়ীর মৃত মতিন মিজির ছেলে। সে দীর্ঘদিন প্রবাসে ছিলেন।
সোহাগ বিলার ভাড়াটিয়া বাসিন্দা মো. ইব্রাহীম খলিল বলেন, সোমবার সন্ধ্যার পূর্বে শাহাদাত এই বাড়িতে আসে। সোহাগ আর শাহাদাত বন্ধু। তাদের অন্যান্য বন্ধুরাসহ অনেক সময় এই বাড়িতে আড্ডা দেয়। রাতে সোহাগ তার বাসায় ছিলো এবং শাহাদাতের সাথে কথাও হয়। কোন এক সময় শাহাদাত কোন কিছু না বলে ওই ভবনের ৪র্থ তলার খালি কক্ষে চলে যায়। তাকে খোঁজে না পেয়ে ওই রুমের দরজা ভিতর থেকে বন্ধ পায়। পরে সোহাগ ও অপর বন্ধু ওসমান গণি হেলাল দরজা ভেঙে তাকে মেঝেতে পড়ে থাকতে দেখেন। স্থানীয়দের ধারণা- শাহাদাত স্ট্রোক করে মারা গেছেন।
খবর পেয়ে চাঁদপুর মডেল থানা পুলিশ রাতেই শাহাদাতের মরদেহ উদ্ধার করে থানায় নিয়ে আসেন। চাঁদপুর মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. নাসিম উদ্দিন বলেন, খবর পেয়ে পুলিশ শাহাদাতের মরদেহ উদ্ধার করেছেন। মঙ্গলবার সকালে তার মরদেহ ময়না তদন্তের জন্য মর্গে পাঠানো হয়েছে। মৃত্যুর কারণ সম্পর্ক এই মুহুর্তে বলা সম্ভব নয়।
সোহাগ বিলার ভাড়াটিয়া বাসিন্দা মো. ইব্রাহীম খলিল বলেন, সোমবার সন্ধ্যার পূর্বে শাহাদাত এই বাড়িতে আসে। সোহাগ আর শাহাদাত বন্ধু। তাদের অন্যান্য বন্ধুরাসহ অনেক সময় এই বাড়িতে আড্ডা দেয়। রাতে সোহাগ তার বাসায় ছিলো এবং শাহাদাতের সাথে কথাও হয়। কোন এক সময় শাহাদাত কোন কিছু না বলে ওই ভবনের ৪র্থ তলার খালি কক্ষে চলে যায়। তাকে খোঁজে না পেয়ে ওই রুমের দরজা ভিতর থেকে বন্ধ পায়। পরে সোহাগ ও অপর বন্ধু ওসমান গণি হেলাল দরজা ভেঙে তাকে মেঝেতে পড়ে থাকতে দেখেন। স্থানীয়দের ধারণা- শাহাদাত স্ট্রোক করে মারা গেছেন।
খবর পেয়ে চাঁদপুর মডেল থানা পুলিশ রাতেই শাহাদাতের মরদেহ উদ্ধার করে থানায় নিয়ে আসেন। চাঁদপুর মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. নাসিম উদ্দিন বলেন, খবর পেয়ে পুলিশ শাহাদাতের মরদেহ উদ্ধার করেছেন। মঙ্গলবার সকালে তার মরদেহ ময়না তদন্তের জন্য মর্গে পাঠানো হয়েছে। মৃত্যুর কারণ সম্পর্ক এই মুহুর্তে বলা সম্ভব নয়।