বাংলারজমিন
রংপুরে সংবাদ সম্মেলন
স্টাফ রিপোর্টার, রংপুর থেকে
১৫ জানুয়ারি ২০২০, বুধবার, ৭:৫২ পূর্বাহ্ন
রংপুর নগরীতে তামাকজাত পণ্যের বিজ্ঞাপন, প্রচার, প্রণোদনা ও পৃষ্ঠপোষকতা শীর্ষক জরিপের প্রতিবেদন তুলে ধরে সংবাদ সম্মেলন হয়েছে। গতকাল মঙ্গলবার সকালে নগরীর লানিং অ্যান্ড রিসোর্স সেন্টার মিলনায়তনে সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন, মেট্রোপলিটন পুলিশের সহকারী কমিশনার জমির উদ্দিন, এডিসি কর্মসূচি পরিচালক শারমিন সুবরীনা, মিডিয়া ম্যানেজার আমজাদ হোসেন শিমুল, আব্দুস সালাম শিকদারসহ অন্যরা। সংবাদ সম্মেলনে বক্তারা বলেন, এ্যাসোসিয়েশন ফর কম্যুনিটি ডেভেলমেন্ট (এসিডি) সংস্থা রংপুর নগরীর ৩৩টি ওয়ার্ডের ৩৯২টি রাস্তার পাশে তামাক বিক্রয় কেন্দ্র, চা স্টলে তামাক বিক্রয় কেন্দ্র, ক্ষুদ্র মুদি দোকান বা সাধারণ দোকানে তামাক বিক্রয় এবং শুধুমাত্র তামাক দ্রব্য বিক্রয় কেন্দ্র জরিপ করা হয়। এতে দেখা যায়, তামাক দ্রব্য বিক্রয়ে আইন থাকলেও তা মানা হচ্ছে না। তামাকজাত পণ্যের বিভিন্নভাবে প্রচার চলছে। সরকার ২০৪০ সালের মধ্যে তামাকমুক্ত দেশ গড়ার ঘোষণা দিলেও তামাক দ্রব্য উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠানের বেড়াজালে পড়ে নতুন প্রজন্ম ধুমপানের দিকে ঝুঁকে পড়ছে। শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের ১০০ গজের ভেতরে কোন তামাকজাত পণ্য বিক্রয় করা নিষিদ্ধ মর্মে আইন থাকলেও প্রত্যেক শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের সামনে কমপক্ষে ২-৩টি সিগারেটের দোকান রয়েছে। কোম্পানিগুলোর প্রচারণায় টিফিন কিংবা স্কুল-কলেজ ছুটির পর কিশোর-যুবকরা অবাধে ধূমপান করছে। সর্বত্রই প্রকাশ্যে ধূমপান করা হলেও আইনের কোনো প্রয়োগ নেই।
এ সময় তামাকজাত পণ্য উৎপাদন, বিপনন নিয়ন্ত্রণ ও প্রকাশ্যে ধূমপান রোধে নানা সুপারিশমালা উঠে আসে।
এ সময় তামাকজাত পণ্য উৎপাদন, বিপনন নিয়ন্ত্রণ ও প্রকাশ্যে ধূমপান রোধে নানা সুপারিশমালা উঠে আসে।