বাংলারজমিন
তিস্তার ভাঙনে তীর রক্ষা বাঁধ বিলীন হুমকিতে গ্রামবাসী
গঙ্গাচড়া (রংপুর) প্রতিনিধি
১৫ জানুয়ারি ২০২০, বুধবার, ৭:২৮ পূর্বাহ্ন
রংপুরের গঙ্গাচড়ায় অসময়ে তিস্তার ভাঙনে ডানতীর রক্ষা বাঁধ (মূলবাঁধ) বিলীন হয়ে গেছে। হুমকিতে পড়েছে দু’গ্রামের প্রায় ৩ হাজার পরিবারসহ ৩শ’ একর আবাদি ফসল। ভাঙন রোধে পানি উন্নয়ন কোনো ধরনের পদক্ষেপ গ্রহণ না করায় আতঙ্কের মধ্যে রয়েছে এলাকাবাসী।
এলাকাবাসী জানায়, উপজেলার নোহালী ইউনিয়নের ফোটামারী গ্রামে গত কয়েকদিন তিস্তার ভাঙন দেখা দেয়। তিস্তার অব্যাহত ভাঙনে গ্রামে অবস্থিত তিস্তা রক্ষা ডানতীর বাঁধের প্রায় ৬শ’ ফিট সম্পূর্ণ ভেঙে গেছে। বাঁধের ধারে কয়েকটি বিদ্যুতের খুঁটি ঝুঁকিতে রয়েছে। যে কোনো সময় অবশিষ্ট বাঁধটুকু ভেঙে গেলে তিস্তার পানিতে ভেসে যাবে বিদ্যুতের খুঁটি, নষ্ট হবে আবাদি আলুর ফসল, ভুট্টা, তামাকসহ ৩শ’ একর আবাদি অন্যান্য ফসল। এছাড়া তিস্তার পানিতে ফোটামারী ও কুমারপাড়ার দুই গ্রামের প্রায় ৩ হাজার পরিবারের ঘর-বাড়ি তলিয়ে যাবে। তাছাড়া তিস্তার পানি ঘাঘট নদীর পানির সঙ্গে যুক্ত হয়ে আরো বেশ কিছু এলাকাসহ রংপুর শহরে পানি প্রবেশ করবে। মূলবাঁধের সঙ্গে ভাঙছে বাঁধের দুই পার্শ্বে। ফোটামারী টিহেড গ্রয়িং হতে ফোটামারী আলসিয়া পাড়া স্পার পর্যন্ত ১ কিলোমিটারের বেশি এলাকায় ভাঙন অব্যাহত রয়েছে। এলাকার মহুবর, মমিনুর পালোয়ান, রফিকুল, লোকমান, রমজান, জমিয়ার, লেবু, ওয়াদুদ, মকবুল জানান, গত কয়েকদিন ধরে বাঁধটি তিস্তায় ভেঙে গেল। কিন্তু আমরা ইউপি চেয়ারম্যানকে অবগত করার পরও ভাঙন রোধে তিনি ব্যবস্থা নেননি। পানি উন্নয়ন বোর্ডের কোনো কর্তৃপক্ষ আসে নাই। বাঁধটি এখনি রক্ষা করা না গেলে তিস্তার পানিতে দুই গ্রামের কয়েক হাজার পরিবারসহ ফসলি, জমি, মসজিদ, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ধ্বংস হয়ে যাবে। শুধু দুই গ্রাম নয় এ তিস্তার পানি ঘাঘট নদীর সঙ্গে যুক্ত হয়ে রংপুর শহরে প্রবেশ করবে। এদিকে তিস্তার ভাঙনে পড়েছে ইয়াছিন, লালমোহন, সোলেমান, আজহারুল, বাচ্চু, লক্ষ্মী রায়, অতুল চন্দ্র, শঙ্কর রায়, টেপা দাস, কেটুদাস, পঙ্কুদাস, সত্য রায়, বিকাশ রায়, পরিমল রায়, নির্মল রায়ের বাড়ি। ইউপি সদস্য জোবেদ আলী দ্রুত ভাঙন রোধের দাবি করেন।
ইউপি চেয়ারম্যান আবুল কালাম আজাদ টিটুল জানান, বাঁধটি রক্ষা করা না গেলে বিস্তীর্ণ এলাকার ক্ষয়ক্ষতি হবে। তিনি দ্রুত ভাঙন রোধে পদক্ষেপ গ্রহণের জন্য পানি উন্নয়ন বোর্ডসহ বিভিন্ন দপ্তরে অবগত করার পরও কাজ হচ্ছে না।
রংপুর পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী মেহেদী হাসান বলেন, ভাঙনকবলিত এলাকা পরিদর্শন করেছি। ভাঙন রোধের জন্য বরাদ্দ চেয়ে চাহিদা পাঠানো হয়েছে। বরাদ্দ পেলেই কাজ করা হবে।
এলাকাবাসী জানায়, উপজেলার নোহালী ইউনিয়নের ফোটামারী গ্রামে গত কয়েকদিন তিস্তার ভাঙন দেখা দেয়। তিস্তার অব্যাহত ভাঙনে গ্রামে অবস্থিত তিস্তা রক্ষা ডানতীর বাঁধের প্রায় ৬শ’ ফিট সম্পূর্ণ ভেঙে গেছে। বাঁধের ধারে কয়েকটি বিদ্যুতের খুঁটি ঝুঁকিতে রয়েছে। যে কোনো সময় অবশিষ্ট বাঁধটুকু ভেঙে গেলে তিস্তার পানিতে ভেসে যাবে বিদ্যুতের খুঁটি, নষ্ট হবে আবাদি আলুর ফসল, ভুট্টা, তামাকসহ ৩শ’ একর আবাদি অন্যান্য ফসল। এছাড়া তিস্তার পানিতে ফোটামারী ও কুমারপাড়ার দুই গ্রামের প্রায় ৩ হাজার পরিবারের ঘর-বাড়ি তলিয়ে যাবে। তাছাড়া তিস্তার পানি ঘাঘট নদীর পানির সঙ্গে যুক্ত হয়ে আরো বেশ কিছু এলাকাসহ রংপুর শহরে পানি প্রবেশ করবে। মূলবাঁধের সঙ্গে ভাঙছে বাঁধের দুই পার্শ্বে। ফোটামারী টিহেড গ্রয়িং হতে ফোটামারী আলসিয়া পাড়া স্পার পর্যন্ত ১ কিলোমিটারের বেশি এলাকায় ভাঙন অব্যাহত রয়েছে। এলাকার মহুবর, মমিনুর পালোয়ান, রফিকুল, লোকমান, রমজান, জমিয়ার, লেবু, ওয়াদুদ, মকবুল জানান, গত কয়েকদিন ধরে বাঁধটি তিস্তায় ভেঙে গেল। কিন্তু আমরা ইউপি চেয়ারম্যানকে অবগত করার পরও ভাঙন রোধে তিনি ব্যবস্থা নেননি। পানি উন্নয়ন বোর্ডের কোনো কর্তৃপক্ষ আসে নাই। বাঁধটি এখনি রক্ষা করা না গেলে তিস্তার পানিতে দুই গ্রামের কয়েক হাজার পরিবারসহ ফসলি, জমি, মসজিদ, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ধ্বংস হয়ে যাবে। শুধু দুই গ্রাম নয় এ তিস্তার পানি ঘাঘট নদীর সঙ্গে যুক্ত হয়ে রংপুর শহরে প্রবেশ করবে। এদিকে তিস্তার ভাঙনে পড়েছে ইয়াছিন, লালমোহন, সোলেমান, আজহারুল, বাচ্চু, লক্ষ্মী রায়, অতুল চন্দ্র, শঙ্কর রায়, টেপা দাস, কেটুদাস, পঙ্কুদাস, সত্য রায়, বিকাশ রায়, পরিমল রায়, নির্মল রায়ের বাড়ি। ইউপি সদস্য জোবেদ আলী দ্রুত ভাঙন রোধের দাবি করেন।
ইউপি চেয়ারম্যান আবুল কালাম আজাদ টিটুল জানান, বাঁধটি রক্ষা করা না গেলে বিস্তীর্ণ এলাকার ক্ষয়ক্ষতি হবে। তিনি দ্রুত ভাঙন রোধে পদক্ষেপ গ্রহণের জন্য পানি উন্নয়ন বোর্ডসহ বিভিন্ন দপ্তরে অবগত করার পরও কাজ হচ্ছে না।
রংপুর পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী মেহেদী হাসান বলেন, ভাঙনকবলিত এলাকা পরিদর্শন করেছি। ভাঙন রোধের জন্য বরাদ্দ চেয়ে চাহিদা পাঠানো হয়েছে। বরাদ্দ পেলেই কাজ করা হবে।