ষোলো আনা
দায়িত্ব সচেতন এক চিকিৎসক
সাওরাত হোসেন সোহেল
৩ জানুয়ারি ২০২০, শুক্রবার, ৮:২৯ পূর্বাহ্ন
খবর পেলেই ছুটে যান। সেবা করাই ব্রত ডাক্তার মোস্তারী বেগমের। অনেককেই নিজের অর্থে করিয়ে যাচ্ছেন চিকিৎসা। সেবার উদ্দেশ্যেই বেছে নিয়েছেন ডাক্তারি পেশা।
৩৩তম বিসিএস’এ স্বাস্থ্য ক্যাডারে উত্তীর্ণ হন মোস্তারী বেগম। ২০১৪ সালের আগস্ট মাসে চিলমারী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে যোগদান করেন। যোগদানের পর থেকেই প্রায় সময়ই একাই দিয়ে যাচ্ছেন স্বাস্থ্য সেবা। দারিদ্র্যপীড়িত কুড়িগ্রাম জেলার চিলমারী হাসপাতালে ইনডোর-আউটডোর মিলিয়ে ডাক্তার ছিল মাত্র ৩ জন। তবে রাত-দিন অক্লান্ত পরিশ্রম আর রোগীদের সেবা নিশ্চিত করতে কাজ করে যাচ্ছেন তিনি।
একজন অসহায় মহিলা ময়না রোগাকান্ত শরীর নিয়ে ভর্তি হন চিলমারী হাসপাতালে। তারপাশে কেউ না থাকায় এগিয়ে এসেছিলেন ডাক্তার মোস্তারী। নিজে সেবা দানের পাশাপাশি চিকিৎসা সেবায় তার জন্য ব্যয়ও করেছেন প্রতিনিয়ত। পরবর্তীতে তার দায়িত্ব নেন জেলা প্রশাসক মোছা. সুলতানা পারভীন ও উপজেলা প্রশাসন। ময়নার মতো এ ধরনের অনেক রোগী আছেন যাদের চিকিৎসা সেবার পাশাপাশি সহযোগিতাও করে যাচ্ছেন তিনি।
হাসপাতালের জরুরি বিভাগে দিনে কিংবা রাতে যখনই কোনো গুরুতর রোগী আসেন ছুটে আসতে হয় সেখানেও। তিনি সহকারী সার্জন (প্যাথলজি) দায়িত্ব পালনের সঙ্গে অতিরিক্ত দায়িত্ব হিসেবেও আরএমও দায়িত্ব পালন করে যাচ্ছেন প্রায় ৫ বছর থেকে।
যদিও সবেমাত্র ১২ জন ডাক্তার চিলমারী হাসপাতালে যোগদান করায় কিছুটা হলেও ডাক্তার সংকট দূর হয়েছে। ডাক্তার মোস্তারী বেগম চার্চলেন জুম্মাপাড়া রংপুর এলাকার গোলাম মোস্তফা’র কন্যা। ডাক্তার মোস্তারী বেগম বলেন, মানুষের সেবা দেয়াই আমার কাজ। আমার এই দায়িত্বটা আজীবন পালন করে যেতে চাই।
৩৩তম বিসিএস’এ স্বাস্থ্য ক্যাডারে উত্তীর্ণ হন মোস্তারী বেগম। ২০১৪ সালের আগস্ট মাসে চিলমারী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে যোগদান করেন। যোগদানের পর থেকেই প্রায় সময়ই একাই দিয়ে যাচ্ছেন স্বাস্থ্য সেবা। দারিদ্র্যপীড়িত কুড়িগ্রাম জেলার চিলমারী হাসপাতালে ইনডোর-আউটডোর মিলিয়ে ডাক্তার ছিল মাত্র ৩ জন। তবে রাত-দিন অক্লান্ত পরিশ্রম আর রোগীদের সেবা নিশ্চিত করতে কাজ করে যাচ্ছেন তিনি।
একজন অসহায় মহিলা ময়না রোগাকান্ত শরীর নিয়ে ভর্তি হন চিলমারী হাসপাতালে। তারপাশে কেউ না থাকায় এগিয়ে এসেছিলেন ডাক্তার মোস্তারী। নিজে সেবা দানের পাশাপাশি চিকিৎসা সেবায় তার জন্য ব্যয়ও করেছেন প্রতিনিয়ত। পরবর্তীতে তার দায়িত্ব নেন জেলা প্রশাসক মোছা. সুলতানা পারভীন ও উপজেলা প্রশাসন। ময়নার মতো এ ধরনের অনেক রোগী আছেন যাদের চিকিৎসা সেবার পাশাপাশি সহযোগিতাও করে যাচ্ছেন তিনি।
হাসপাতালের জরুরি বিভাগে দিনে কিংবা রাতে যখনই কোনো গুরুতর রোগী আসেন ছুটে আসতে হয় সেখানেও। তিনি সহকারী সার্জন (প্যাথলজি) দায়িত্ব পালনের সঙ্গে অতিরিক্ত দায়িত্ব হিসেবেও আরএমও দায়িত্ব পালন করে যাচ্ছেন প্রায় ৫ বছর থেকে।
যদিও সবেমাত্র ১২ জন ডাক্তার চিলমারী হাসপাতালে যোগদান করায় কিছুটা হলেও ডাক্তার সংকট দূর হয়েছে। ডাক্তার মোস্তারী বেগম চার্চলেন জুম্মাপাড়া রংপুর এলাকার গোলাম মোস্তফা’র কন্যা। ডাক্তার মোস্তারী বেগম বলেন, মানুষের সেবা দেয়াই আমার কাজ। আমার এই দায়িত্বটা আজীবন পালন করে যেতে চাই।