বিশ্বজমিন
কোরআন ও বাইবেল ‘পুনর্লিখন’ করবে চীন
মানবজমিন ডেস্ক
২৮ ডিসেম্বর ২০১৯, শনিবার, ৯:০৫ পূর্বাহ্ন
নিজেদের সমাজতান্ত্রিক ও কম্যুনিস্ট আদর্শের সঙ্গে মিলিয়ে ইসলাম ও খ্রিস্টান ধর্মাবলম্বীদের পবিত্র গ্রন্থ কোরআন ও বাইবেল পুনর্লিখন করবে চীন। বিভিন্ন প্রতিবেদনে এমনটা দাবি করা হয়েছে। চীনের ধর্মীয় কর্তৃপক্ষ কমিটি ফর এথনিক অ্যাফেয়ার্স থেকে এই নির্দেশনা দেয়া হয়েছে। এ খবর দিয়েছে দ্য সান।
খবরে বলা হয়, ওই নির্দেশনায় কোনো নির্দিষ্ট ধর্মের গ্রন্থের কথা বলা হয়নি। তবে ক্ষমতাসীন দলের নেতারা বলেছেন, বিদ্যমান ধর্মীয় গ্রন্থগুলো পুঙ্খানুপুঙ্খভাবে পুনর্মূল্যায়ন করা উচিত। বিশেষ করে, যেসব বিষয়বস্তু প্রগতির সঙ্গে সঙ্গতিপূর্ণ নয়, সেগুলোকে টার্গেট করা উচিত। বিভিন্ন প্রতিবেদনে বলা হয়, চীন চায় সকল ধর্মই তাদের ধর্মীয় গ্রন্থ পর্যালোচনা করুক।
খবরে বলা হয়, সরকারিভাবে চীন সকল ধর্মকে স্বীকৃতি দেয়। তবে দেশটিতে ধর্মীয় স্বাধীনতার পরিস্থিতি খুব ভালো নয়। ব্যাপক আকারে জনগণের ওপর নজরদারি চালানো হয়। উপাসনার ওপর বিধিনিষেধও এর অংশ।
কর্তৃপক্ষ চায়, ধর্মীয় গ্রন্থের যেসব অনুবাদ এখন পাওয়া যায়, তা সমপূর্ণভাবে পর্যালোচনা করা হোক। যদি কোনো গ্রন্থের বাক্যের সঙ্গে প্রগতির সঙ্গতি না পাওয়া যায়, তাহলে সেগুলো সংশোধন কিংবা পুনঃঅনুবাদের পরামর্শ দেয়া হয়েছে। এই পরিকল্পনা সমপর্কিত বৈঠকে অংশ নিতে বিভিন্ন ধর্মের প্রতিনিধিকে সমপ্রতি নির্দেশ দেয়া হয়। তবে ধর্মের ওপর এ ধরনের খবরদারি চীনে নতুন নয়। এর আগে একটি ক্যাথলিক চার্চে ভার্জিন মেরির ছবির স্থলে প্রেসিডেন্ট শি জিনপিং-এর ছবি বসানো হয়।
খবরে বলা হয়, ওই নির্দেশনায় কোনো নির্দিষ্ট ধর্মের গ্রন্থের কথা বলা হয়নি। তবে ক্ষমতাসীন দলের নেতারা বলেছেন, বিদ্যমান ধর্মীয় গ্রন্থগুলো পুঙ্খানুপুঙ্খভাবে পুনর্মূল্যায়ন করা উচিত। বিশেষ করে, যেসব বিষয়বস্তু প্রগতির সঙ্গে সঙ্গতিপূর্ণ নয়, সেগুলোকে টার্গেট করা উচিত। বিভিন্ন প্রতিবেদনে বলা হয়, চীন চায় সকল ধর্মই তাদের ধর্মীয় গ্রন্থ পর্যালোচনা করুক।
খবরে বলা হয়, সরকারিভাবে চীন সকল ধর্মকে স্বীকৃতি দেয়। তবে দেশটিতে ধর্মীয় স্বাধীনতার পরিস্থিতি খুব ভালো নয়। ব্যাপক আকারে জনগণের ওপর নজরদারি চালানো হয়। উপাসনার ওপর বিধিনিষেধও এর অংশ।
কর্তৃপক্ষ চায়, ধর্মীয় গ্রন্থের যেসব অনুবাদ এখন পাওয়া যায়, তা সমপূর্ণভাবে পর্যালোচনা করা হোক। যদি কোনো গ্রন্থের বাক্যের সঙ্গে প্রগতির সঙ্গতি না পাওয়া যায়, তাহলে সেগুলো সংশোধন কিংবা পুনঃঅনুবাদের পরামর্শ দেয়া হয়েছে। এই পরিকল্পনা সমপর্কিত বৈঠকে অংশ নিতে বিভিন্ন ধর্মের প্রতিনিধিকে সমপ্রতি নির্দেশ দেয়া হয়। তবে ধর্মের ওপর এ ধরনের খবরদারি চীনে নতুন নয়। এর আগে একটি ক্যাথলিক চার্চে ভার্জিন মেরির ছবির স্থলে প্রেসিডেন্ট শি জিনপিং-এর ছবি বসানো হয়।