প্রথম পাতা
রুম্পার মৃত্যু
ময়নাতদন্তে ধর্ষণের আলামত মেলেনি
স্টাফ রিপোর্টার
১৫ ডিসেম্বর ২০১৯, রবিবার, ৯:১২ পূর্বাহ্ন
স্ট্যামফোর্ড ইউনিভার্সিটির শিক্ষার্থী রুবাইয়াত শারমিন রুম্পার ময়নাতদন্তের রিপোর্টে ধর্ষণের আলামত পাওয়া যায়নি। এই রিপোর্ট ছাড়াও আরো দুটি পরীক্ষার রিপোর্ট মিলিয়ে পূর্ণাঙ্গ প্রতিবেদন শিগগিরই পুলিশের কাছে হস্তান্তর করা হবে। গতকাল ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের (ঢামেক) ফরেনসিক বিভাগের প্রধান ডা. সোহেল মাহমুদ সাংবাদিকদের এ তথ্য জানান। তিনি বলেন, ময়নাতদন্তের সময় কিছু নমুনা সংগ্রহ করা হয়েছিলো। সেগুলো সংশ্লিষ্ট বিভাগে পাঠানো হয়। তারমধ্যে মাইক্রোবায়োলজিক্যাল রিপোর্ট আমাদের হাতে এসেছে। সেখানে রুম্পাকে ধর্ষণ করা হয়েছে এমন কোনো আলমত পাওয়া যায়নি। আজ মামলার তদন্ত কর্মকর্তার কাছে এই রিপোর্টটি দেয়া হবে। তবে এই রিপোর্ট ছাড়া আরও দুটি রিপোর্ট বাকি আছে। পূর্ণাঙ্গ রিপোর্ট দিতে কিছুটা সময় লাগবে। তবে রুম্পা আত্মহত্যা করেছেন নাকি তাকে হত্যা করা হয়েছে এ বিষয়ে এখনই কিছু বলতে রাজি হননি তিনি।
গত ৪ঠা ডিসেম্বর রাত পৌণে ১১টায় সিদ্ধেশ্বরী সার্কুলার রোডে আয়েশা শপিং কমপ্লেক্সের পেছনের গলি থেকে পুলিশ পরিদর্শক রোকন উদ্দিনের মেয়ে রুম্পার মরদেহ উদ্ধার করা হয়। তিনি স্ট্যামফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের ইংরেজি বিভাগের দ্বিতীয় বর্ষের শিক্ষার্থী ছিলেন। মরদেহ উদ্ধারের ১১দিন পরও তদন্ত সংশ্লিষ্টরা রুম্পা আত্মহত্যা করেছেন কিনা তাকে হত্যা করা হয়েছে এ রহস্য উদঘাটন করতে পারেননি। ঘটনাটি রহস্যজনক হওয়াতে অজ্ঞাতনামাদের আসামি করে সেই রাতেই একটি হত্যা মামলা দায়ের করা হয়েছিল। এই মামলায় একমাত্র সন্দেভাজন হিসাবে গ্রেপ্তার করা হয়েছিল রুম্পার বন্ধু সৈকতকে। সৈকত রুম্পার সঙ্গে একই বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হয়েছিলেন। ডিবি পুলিশ সৈকতকে চারদিনের রিমাণ্ডে এনে জিজ্ঞাসাবাদ করেছে। জিজ্ঞাসাবাদে রুম্পার সঙ্গে প্রেমের সম্পর্কের বিষয় স্বীকার করলেও তার মৃত্যুর সঙ্গে কোনভাবেই জড়িত নন বলে সৈকত দাবি করেন।
গত ৪ঠা ডিসেম্বর রাত পৌণে ১১টায় সিদ্ধেশ্বরী সার্কুলার রোডে আয়েশা শপিং কমপ্লেক্সের পেছনের গলি থেকে পুলিশ পরিদর্শক রোকন উদ্দিনের মেয়ে রুম্পার মরদেহ উদ্ধার করা হয়। তিনি স্ট্যামফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের ইংরেজি বিভাগের দ্বিতীয় বর্ষের শিক্ষার্থী ছিলেন। মরদেহ উদ্ধারের ১১দিন পরও তদন্ত সংশ্লিষ্টরা রুম্পা আত্মহত্যা করেছেন কিনা তাকে হত্যা করা হয়েছে এ রহস্য উদঘাটন করতে পারেননি। ঘটনাটি রহস্যজনক হওয়াতে অজ্ঞাতনামাদের আসামি করে সেই রাতেই একটি হত্যা মামলা দায়ের করা হয়েছিল। এই মামলায় একমাত্র সন্দেভাজন হিসাবে গ্রেপ্তার করা হয়েছিল রুম্পার বন্ধু সৈকতকে। সৈকত রুম্পার সঙ্গে একই বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হয়েছিলেন। ডিবি পুলিশ সৈকতকে চারদিনের রিমাণ্ডে এনে জিজ্ঞাসাবাদ করেছে। জিজ্ঞাসাবাদে রুম্পার সঙ্গে প্রেমের সম্পর্কের বিষয় স্বীকার করলেও তার মৃত্যুর সঙ্গে কোনভাবেই জড়িত নন বলে সৈকত দাবি করেন।