শেষের পাতা
চীনা নাগরিক হত্যা রহস্যের জট খুলেনি
স্টাফ রিপোর্টার
১৫ ডিসেম্বর ২০১৯, রবিবার, ৯:০৬ পূর্বাহ্ন
চীনা নাগরিক গাও জিয়াংহুই হত্যাকাণ্ডের রহস্য উদঘাটন হয়নি। ঘটনার ৪দিন পরেও এই হত্যাকাণ্ডে জড়িত কাউকে গ্রেপ্তারও করতে পারেনি তদন্ত সংশ্লিষ্টরা। তদন্তের অংশ হিসাবে এখন পর্যন্ত নিহতের স্ত্রী, বান্ধবী, স্বদেশি ব্যবসায়িক অংশীদার, ভবনের সিকিউরিটি গার্ড, গাড়ি চালকসহ দেশি একাধিক ব্যক্তিকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়েছে। তবে তাদের জিজ্ঞাসাবাদে হত্যার রহস্য উদঘাটনের মত কোনো ক্লু পাওয়া যায়নি। যে ভবনে জিয়াংহুই থাকতেন ওই ভবনের সিসি ক্যামেরা অচল থাকায় সেখান থেকে কোনো ক্লু মেলেনি।
জিয়াংহুই হত্যাকাণ্ডে বনানী থানায় হত্যা মামলা করেছেন আরেক চীনা ব্যবসায়ী জং সু হং। তিনি সুমেক লিয়াজোঁ নামের একটি প্রতিষ্ঠানের বাংলাদেশের কান্ট্রি ডিরেক্টর। পুলিশের পাশাপাশি মামলার ছায়া তদন্ত করছে মহানগর গোয়েন্দা সংস্থা (ডিবি)। তদন্ত সংশ্লিষ্ট একাধিক কর্মকর্তার সঙ্গে আলাপ করে জানা গেছে, গাও জিয়াংহুইর হত্যা করতে পারে এমন সন্দেহভাজন দেশি-বিদেশি একাধিক ব্যক্তিকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়েছে। তবে এই হত্যাকাণ্ডে সর্বোচ্চ সন্দেহের তালিকায় রয়েছেন জিয়াংহুই-এর বান্ধবী লিউ সিসি। তিনি ঘটনার দিন বিকালে জিয়াংহুইর বাসায় এসেছিলেন। তারা দুজনেই পাথর সাপ্লাইয়ের সঙ্গে জড়িত। রাত ১০টা দিকে লিউ সিসি ঢাকা থেকে চীন চলে যান। ধারণা করা হচ্ছে সন্ধ্যা ৬ টার মধ্যে জিয়াংহুইকে হত্যা করা হয়েছে।
আর এখন পর্যন্ত তার বাসায় লিউ সিসি আসার তথ্য প্রমাণ পাওয়া গেছে। শুক্রবার চীন থেকে ঢাকায় ফেরার পর তাকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়েছে। সে জানিয়েছে, একাধিক বন্ধুর সঙ্গে জিয়াংহুইর ব্যবসায়িক দ্বন্ধ ছিল। এছাড়া তার কাছ থেকে আরও কিছু গুরুত্বপূর্ণ তথ্য পাওয়া গেছে। সেগুলোকে সামনে রেখে তদন্ত চলছে। গোয়েন্দা সূত্রে জানা গেছে, জিয়াংহুই গাওয়ের স্ত্রী লিউ হুইকে কয়েক দফা জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়েছে। তিনি তদন্ত সহায়ক অনেক তথ্যেই দিয়েছেন। তিনি তদন্ত সংশ্লিষ্টদের জানিয়েছেন, এই হত্যাকাণ্ডের রহস্য উদঘাটন না হওয়া পর্যন্ত তার স্বামীর মরদেহ মর্গে থাকবে।
ডিবি সূত্র জানায়, যেহেতু জিয়াংহুই বড় বড় প্রকল্পে পাথর সাপ্লাই দিতেন। তার সঙ্গে দেশি-বিদেশি একাধিক ব্যক্তির সম্পর্ক ছিল। প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে ব্যবসায়িক দ্বন্ধ থেকে তাকে হত্যা করা হয়েছে। তাই তার একাধিক বন্ধু নজরদারিতে রয়েছেন।
মহানগর গোয়েন্দা সংস্থার (ডিবি) উত্তর বিভাগের উপ কমিশনার মশিউর রহমান মানবজমিনকে বলেন, আমরা নিহত চীনা নাগরিকের ব্যবসায়িক অংশিদার এক নারী এবং তার আরও কয়েকজন বন্ধুর সঙ্গে কথা বলেছি। বাংলাদেশের কোথায় কোথায় তার কি কাজ আছে কতটুকু কাজ বাকি আছে সব কিছু আমরা খতিয়ে দেখছি। প্রাথমিকভাবে আমরা জানতে পেরেছি পদ্মা সেতু ও পায়রা তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্রে তার কাজ ছিল। তিনি বলেন, ঘটনাটি ঘটেছে সন্ধ্যা ৬টার দিকে। আর তার বান্ধবি রাত ১০টার দিকে দেশ ছেড়ে চলে যায়। সেটা সন্দেহের বিষয় ছিল। আমরা সেগুলো খতিয়ে দেখছি। সিসিটিভির ফুটেজ কিছু পাওয়া যায়নি। সবগুলো ক্যামেরা ডিসকানেক্ট ছিল।
জিয়াংহুই হত্যাকাণ্ডে বনানী থানায় হত্যা মামলা করেছেন আরেক চীনা ব্যবসায়ী জং সু হং। তিনি সুমেক লিয়াজোঁ নামের একটি প্রতিষ্ঠানের বাংলাদেশের কান্ট্রি ডিরেক্টর। পুলিশের পাশাপাশি মামলার ছায়া তদন্ত করছে মহানগর গোয়েন্দা সংস্থা (ডিবি)। তদন্ত সংশ্লিষ্ট একাধিক কর্মকর্তার সঙ্গে আলাপ করে জানা গেছে, গাও জিয়াংহুইর হত্যা করতে পারে এমন সন্দেহভাজন দেশি-বিদেশি একাধিক ব্যক্তিকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়েছে। তবে এই হত্যাকাণ্ডে সর্বোচ্চ সন্দেহের তালিকায় রয়েছেন জিয়াংহুই-এর বান্ধবী লিউ সিসি। তিনি ঘটনার দিন বিকালে জিয়াংহুইর বাসায় এসেছিলেন। তারা দুজনেই পাথর সাপ্লাইয়ের সঙ্গে জড়িত। রাত ১০টা দিকে লিউ সিসি ঢাকা থেকে চীন চলে যান। ধারণা করা হচ্ছে সন্ধ্যা ৬ টার মধ্যে জিয়াংহুইকে হত্যা করা হয়েছে।
আর এখন পর্যন্ত তার বাসায় লিউ সিসি আসার তথ্য প্রমাণ পাওয়া গেছে। শুক্রবার চীন থেকে ঢাকায় ফেরার পর তাকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়েছে। সে জানিয়েছে, একাধিক বন্ধুর সঙ্গে জিয়াংহুইর ব্যবসায়িক দ্বন্ধ ছিল। এছাড়া তার কাছ থেকে আরও কিছু গুরুত্বপূর্ণ তথ্য পাওয়া গেছে। সেগুলোকে সামনে রেখে তদন্ত চলছে। গোয়েন্দা সূত্রে জানা গেছে, জিয়াংহুই গাওয়ের স্ত্রী লিউ হুইকে কয়েক দফা জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়েছে। তিনি তদন্ত সহায়ক অনেক তথ্যেই দিয়েছেন। তিনি তদন্ত সংশ্লিষ্টদের জানিয়েছেন, এই হত্যাকাণ্ডের রহস্য উদঘাটন না হওয়া পর্যন্ত তার স্বামীর মরদেহ মর্গে থাকবে।
ডিবি সূত্র জানায়, যেহেতু জিয়াংহুই বড় বড় প্রকল্পে পাথর সাপ্লাই দিতেন। তার সঙ্গে দেশি-বিদেশি একাধিক ব্যক্তির সম্পর্ক ছিল। প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে ব্যবসায়িক দ্বন্ধ থেকে তাকে হত্যা করা হয়েছে। তাই তার একাধিক বন্ধু নজরদারিতে রয়েছেন।
মহানগর গোয়েন্দা সংস্থার (ডিবি) উত্তর বিভাগের উপ কমিশনার মশিউর রহমান মানবজমিনকে বলেন, আমরা নিহত চীনা নাগরিকের ব্যবসায়িক অংশিদার এক নারী এবং তার আরও কয়েকজন বন্ধুর সঙ্গে কথা বলেছি। বাংলাদেশের কোথায় কোথায় তার কি কাজ আছে কতটুকু কাজ বাকি আছে সব কিছু আমরা খতিয়ে দেখছি। প্রাথমিকভাবে আমরা জানতে পেরেছি পদ্মা সেতু ও পায়রা তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্রে তার কাজ ছিল। তিনি বলেন, ঘটনাটি ঘটেছে সন্ধ্যা ৬টার দিকে। আর তার বান্ধবি রাত ১০টার দিকে দেশ ছেড়ে চলে যায়। সেটা সন্দেহের বিষয় ছিল। আমরা সেগুলো খতিয়ে দেখছি। সিসিটিভির ফুটেজ কিছু পাওয়া যায়নি। সবগুলো ক্যামেরা ডিসকানেক্ট ছিল।