এক্সক্লুসিভ
তীব্র প্রতিবাদ সত্ত্বেও নাগরিকত্ব বিলে রাষ্ট্রপতির স্বাক্ষর
কলকাতা প্রতিনিধি
১৪ ডিসেম্বর ২০১৯, শনিবার, ৬:৫৮ পূর্বাহ্ন
সংসদের দুই কক্ষে পাস হওয়া বিতর্কিত নাগরিকত্ব সংশোধনী বিলটি বৃহস্পতিবার মধ্যরাত থেকে আইনে পরিণত হয়েছে। বৃহস্পতিবার রাতেই এতে সম্মতি দিয়ে স্বাক্ষর করেছেন রাষ্ট্রপতি রামনাথ কোবিন্দ। একই সঙ্গে এ ব্যাপারে গেজেট বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হয়েছে।
২০১৬ সালের ১৯শে জুলাই প্রথম লোকসভায় ১৯৫৫ সালের নাগরিকত্ব আইনের ৬ষ্ঠ সংশোধনী বিল পেশ করেছিল মোদি সরকার। সংসদীয় কমিটি ঘুরে, এই বছর জানুয়ারি মাসে লোকসভায় বিলটি পাস হয়। কিন্তু সংখ্যাগরিষ্ঠতা না থাকায় রাজ্যসভায় সেবার বিলটি পেশ করার কোনো ঝুঁকি নেয়নি সরকার। ইতিমধ্যে লোকসভার মেয়াদ শেষ হয়ে যাওয়ায় বিলটি তামাদি হয়ে গিয়েছিল।
এবার ৪ঠা ডিসেম্বর সরকার নতুন করে খসড়ায় কিছু পরিবর্তন করে কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভায় অনুমোদন দেয়ার পর লোকসভায় বিলটি পেশ করেছিল। তুমুল বিতর্কের মধ্যেই বিলটি প্রথমে লোকসভায় ও পরে রাজ্যসভায় পাস হয়েছে।
আইন অনুযায়ী, ২০১৪ সালের ৩১শে ডিসেম্বরের আগে প্রতিবেশী তিন দেশ থেকে আসা ধর্মীয় সংখ্যালঘুরা অবৈধ অনুপ্রবেশকারী হিসাবে চিহ্নিত হবেন না। তাদের শরণার্থী হিসাবে দেখা হবে। বাংলাদেশ, পাকিস্তান, আফগানিস্তান থেকে আসা হিন্দু, বৌদ্ধ, জৈন, খ্রিস্টান, পার্সি ও শিখরা ভারতীয় নাগরিকত্বের জন্য আবেদন করতে পারবেন।
২০১৬ সালের ১৯শে জুলাই প্রথম লোকসভায় ১৯৫৫ সালের নাগরিকত্ব আইনের ৬ষ্ঠ সংশোধনী বিল পেশ করেছিল মোদি সরকার। সংসদীয় কমিটি ঘুরে, এই বছর জানুয়ারি মাসে লোকসভায় বিলটি পাস হয়। কিন্তু সংখ্যাগরিষ্ঠতা না থাকায় রাজ্যসভায় সেবার বিলটি পেশ করার কোনো ঝুঁকি নেয়নি সরকার। ইতিমধ্যে লোকসভার মেয়াদ শেষ হয়ে যাওয়ায় বিলটি তামাদি হয়ে গিয়েছিল।
এবার ৪ঠা ডিসেম্বর সরকার নতুন করে খসড়ায় কিছু পরিবর্তন করে কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভায় অনুমোদন দেয়ার পর লোকসভায় বিলটি পেশ করেছিল। তুমুল বিতর্কের মধ্যেই বিলটি প্রথমে লোকসভায় ও পরে রাজ্যসভায় পাস হয়েছে।
আইন অনুযায়ী, ২০১৪ সালের ৩১শে ডিসেম্বরের আগে প্রতিবেশী তিন দেশ থেকে আসা ধর্মীয় সংখ্যালঘুরা অবৈধ অনুপ্রবেশকারী হিসাবে চিহ্নিত হবেন না। তাদের শরণার্থী হিসাবে দেখা হবে। বাংলাদেশ, পাকিস্তান, আফগানিস্তান থেকে আসা হিন্দু, বৌদ্ধ, জৈন, খ্রিস্টান, পার্সি ও শিখরা ভারতীয় নাগরিকত্বের জন্য আবেদন করতে পারবেন।