দেশ বিদেশ
অনুমতি পেলে খালেদা জিয়াকে উন্নত চিকিৎসা দেয়া যাবে-অ্যাটর্নি জেনারেল
স্টাফ রিপোর্টার
১৩ ডিসেম্বর ২০১৯, শুক্রবার, ৮:৫৬ পূর্বাহ্ন
অ্যাটর্নি জেনারেল মাহবুবে আলম বলেছেন, খালেদা জিয়ার স্বাস্থ্যের অবস্থার কোনো অবনতি হয়নি। সর্বশেষ ১১ই ডিসেম্বর তার স্বাস্থ্যের যে রিপোর্ট দাখিল করা হয়েছে সেটাও পড়ে শুনানো হয়েছে। তাতে আমরা দেখিয়েছি, আসলে তার শারীরিক অবস্থার বিশেষ কোন অবনতি হয়নি। যে রকম ছিল, সেরকমই আছে। জিয়া চ্যারিটেবল ট্রাস্ট মামলার জামিন আবেদন সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগে খারিজের পর এক প্রতিক্রিয়ায় তিনি এসব কথা বলেন। অ্যাটর্নি জেনারেল বলেন, চিকিৎসার বিষয়ে সরকার থেকে সর্বাত্মক সুযোগ-সুবিধা দেয়া হচ্ছে। একজন দণ্ডপ্রাপ্ত আসামি হিসেবে তাকে প্রিজন সেলে রাখার কথা। কিন্তু তাকে ভিআইপি কেবিনে রাখা হয়েছে। ওনাকে সেবা দান করার জন্য একজন সেবিকা দেয়া হয়েছে। সার্বক্ষণিকভাবে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ ওনাকে দেখভাল করছেন। কিন্তু উনার অনুমতি না হলে উন্নত চিকিৎসা করা সম্ভব হবে না। এদিকে বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার উন্নত চিকিৎসার বিষয়ে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বিএসএমএমইউ) চিকিৎসকদের নির্দেশ দিয়েছেন তার উন্নত চিকিৎসার জন্য। তবে, এটা উনার অনুমতি সাপেক্ষে। কিন্তু উনার অনুমতি না হলে উন্নত চিকিৎসা করা সম্ভব হবে না। তিনি বলেন, জিয়া চ্যারিটেবল ট্রাস্ট দুর্নীতি মামলায় খালেদা জিয়াকে সাত বছর কারাদণ্ড দিয়েছেন নিম্ন আদালত। তার বিরুদ্ধে তিনি হাইকোর্টে আপিল করেছেন। সে আপিলে তিনি জামিন চেয়েছিলেন। হাইকোর্ট বিভাগ সে জামিন আবেদন নাকচ করেছেন। পরে এ আদেশের বিরুদ্ধে বেগম জিয়ার পক্ষে একটি লিভ পিটিশন দায়ের করা হয়েছিল আপিল বিভাগে। সেখানে জামিন চাওয়া হয়েছিল। আদালত তার আইনজীবী, রাষ্ট্রপক্ষ এবং দুদকের আইনজীবীদের কথা শুনে বেলা ১টা ১৫ মিনিটের সময় জামিন আবেদন খারিজ করেছেন।
সর্বশেষ রিপোর্টে খালেদার স্বাস্থ্যের বিষয়ে তিনি বলেন, তার দুটো হাঁটুই রিপ্লেসমেন্ট করা হয়েছে। একটা ১৯৯৭ সালে, আরেকটা ২০০২ সালে। এটা ভালো হওয়ার অবস্থায় নেই। সেক্ষেত্রে এটার জন্য উন্নত চিকিৎসা নিতে হয়। কতগুলো বিশেষ ধরনের ইনজেকশন আছে, সে ইনজেকশন দেয়ার বিষয়ে তার অনুমতি না পাওয়া গেলে তা দেয়া যাবে না। তিনি অনুমতি দিচ্ছেন না। আদালত বলেছেন, উনি যদি অনুমতি দেন তাহলে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ সে ব্যবস্থা করবেন। সর্ব সম্মতিক্রমেই আজকে আপিল বিভাগ এ আদেশ দেন। জামিন পাওয়া না পাওয়ার বিষয়ে অ্যাটর্নি জেনারেল বলেন, আমি শুনানিতে বলেছি, এর আগে একটি মামলায় ওনাকে ১০ বছর কারাদণ্ড দেয়া হয়েছে। অন্য মামলায় সাত বছর কারাদণ্ড দেয়া হয়েছে। তাকে মোট ১৭ বছর কারাদণ্ড ভোগ করতে হবে। কাজেই এটাকে শর্ট সেন্টেন্স বলা যাবে না। সুতরাং এখানে তিনি জামিন পেতে পারেন না।
সর্বশেষ রিপোর্টে খালেদার স্বাস্থ্যের বিষয়ে তিনি বলেন, তার দুটো হাঁটুই রিপ্লেসমেন্ট করা হয়েছে। একটা ১৯৯৭ সালে, আরেকটা ২০০২ সালে। এটা ভালো হওয়ার অবস্থায় নেই। সেক্ষেত্রে এটার জন্য উন্নত চিকিৎসা নিতে হয়। কতগুলো বিশেষ ধরনের ইনজেকশন আছে, সে ইনজেকশন দেয়ার বিষয়ে তার অনুমতি না পাওয়া গেলে তা দেয়া যাবে না। তিনি অনুমতি দিচ্ছেন না। আদালত বলেছেন, উনি যদি অনুমতি দেন তাহলে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ সে ব্যবস্থা করবেন। সর্ব সম্মতিক্রমেই আজকে আপিল বিভাগ এ আদেশ দেন। জামিন পাওয়া না পাওয়ার বিষয়ে অ্যাটর্নি জেনারেল বলেন, আমি শুনানিতে বলেছি, এর আগে একটি মামলায় ওনাকে ১০ বছর কারাদণ্ড দেয়া হয়েছে। অন্য মামলায় সাত বছর কারাদণ্ড দেয়া হয়েছে। তাকে মোট ১৭ বছর কারাদণ্ড ভোগ করতে হবে। কাজেই এটাকে শর্ট সেন্টেন্স বলা যাবে না। সুতরাং এখানে তিনি জামিন পেতে পারেন না।