বাংলারজমিন
আটক ১৭ বাংলাদেশি জেলেকে ফেরত দিলো মিয়ানমার নৌবাহিনী
টেকনাফ (কক্সবাজার) প্রতিনিধি
৮ ডিসেম্বর ২০১৯, রবিবার, ৮:৩৬ পূর্বাহ্ন
গভীর বঙ্গোপসাগরে মিয়ানমার জলসীমা থেকে আটক হওয়া ১৭ বাংলাদেশি জেলেকে ফেরত দিয়েছে মিয়ানমার নৌবাহিনী। গত শুক্রবার রাত ৯টার দিকে সেন্টমার্টিন দ্বীপের অদূরে গভীর বঙ্গোপসাগরে কোস্টগার্ডের তাজউদ্দিন নামক জাহাজে তাদেরকে আনুষ্ঠানিকভাবে হস্তান্তর করে মিয়ানমার নৌবাহিনী। মিয়ানমার নৌবাহিনীর দাবি গত বৃহস্পতিবার বাংলাদেশি ১৭ জেলেকে নিজেদের জলসীমা থেকে উদ্ধারপূর্বক আটক করেছিল।
এদিকে কোস্টগার্ড সূত্রে জানা যায়, বাংলাদেশি মাছ ধরার ট্রলার ‘এফবি গোলতাজ-৪’ গত তিনদিন আগে চট্টগ্রামের পতেঙ্গা থেকে সাগরে মাছ শিকারে যায়। দুইদিন পর ট্রলারটি ইঞ্জিন বিকল হয়ে সাগরে ভাসতে ভাসতে মিয়ানমার জলসীমায় এসে পৌঁছলে মিয়ানমার নৌবাহিনীর জাহাজ ‘ইন-লে’ ১৭ জন জেলেসহ বাংলাদেশি ট্রলারটি উদ্ধার করেন। পরে খবরটি জেনে মিয়ানমারে অবস্থিত বাংলাদেশ দূতাবাস কোস্টগার্ডকে বিষয়টি অবহিত করে। এরপর আটক জেলেদের উদ্ধার করার জন্য কোস্টগার্ড উদ্যোগ নেয়। অবশেষে ১৭ জেলেকে মিয়ানমার নৌবাহিনী হস্তান্তর করতে সম্মতি দেয়। কোস্টগার্ড তাজউদ্দীন জাহাজের কর্তব্যরত কমান্ডার এসএম মেজবাহ উদ্দিন জানান, সরকার ও সংশ্লিষ্ট বাহিনীর প্রচেষ্টায় মিয়ানমার নৌবাহিনীর সঙ্গে আলোচনার মাধ্যমে ফিশিং ট্রলারসহ ১৭ বাংলাদেশি জেলেকে ফেরত আনতে সক্ষম হয়েছি। তিনি জানান, ইঞ্জিন বিকল হয়ে বাংলাদেশি ট্রলারটি মিয়ানমারের রাখাইন রাজ্যের রাথিডং উপকূলের মাইও নদীর মোহনায় ঢুকে পড়েছিল। এই প্রথম গভীর সাগরের মাঝখানে দুই দেশের বাহিনী পর্যায়ে আটক বাংলাদেশি জেলেদের দ্রুত সময়ে আনুষ্ঠানিক ভাবে ফেরত আনতে সক্ষম হয়েছে কোস্টগার্ড। ফেরত আসা জেলেরা জানান, গত ২৯শে নভেম্বর ভোলা এলাকা থেকে গভীর সাগরে মাছ শিকার করার জন্য বের হয় তারা। এরপর রাতের অন্ধকারে হঠাৎ ট্রলারের ইঞ্জিন বিকল হয়ে সাগরে ভাসতে ভাসতে মিয়ানমার জলসীমায় ঢুকে পড়লে সেদেশের নৌবাহিনী তাদের আটক করে।
এদিকে কোস্টগার্ড সূত্রে জানা যায়, বাংলাদেশি মাছ ধরার ট্রলার ‘এফবি গোলতাজ-৪’ গত তিনদিন আগে চট্টগ্রামের পতেঙ্গা থেকে সাগরে মাছ শিকারে যায়। দুইদিন পর ট্রলারটি ইঞ্জিন বিকল হয়ে সাগরে ভাসতে ভাসতে মিয়ানমার জলসীমায় এসে পৌঁছলে মিয়ানমার নৌবাহিনীর জাহাজ ‘ইন-লে’ ১৭ জন জেলেসহ বাংলাদেশি ট্রলারটি উদ্ধার করেন। পরে খবরটি জেনে মিয়ানমারে অবস্থিত বাংলাদেশ দূতাবাস কোস্টগার্ডকে বিষয়টি অবহিত করে। এরপর আটক জেলেদের উদ্ধার করার জন্য কোস্টগার্ড উদ্যোগ নেয়। অবশেষে ১৭ জেলেকে মিয়ানমার নৌবাহিনী হস্তান্তর করতে সম্মতি দেয়। কোস্টগার্ড তাজউদ্দীন জাহাজের কর্তব্যরত কমান্ডার এসএম মেজবাহ উদ্দিন জানান, সরকার ও সংশ্লিষ্ট বাহিনীর প্রচেষ্টায় মিয়ানমার নৌবাহিনীর সঙ্গে আলোচনার মাধ্যমে ফিশিং ট্রলারসহ ১৭ বাংলাদেশি জেলেকে ফেরত আনতে সক্ষম হয়েছি। তিনি জানান, ইঞ্জিন বিকল হয়ে বাংলাদেশি ট্রলারটি মিয়ানমারের রাখাইন রাজ্যের রাথিডং উপকূলের মাইও নদীর মোহনায় ঢুকে পড়েছিল। এই প্রথম গভীর সাগরের মাঝখানে দুই দেশের বাহিনী পর্যায়ে আটক বাংলাদেশি জেলেদের দ্রুত সময়ে আনুষ্ঠানিক ভাবে ফেরত আনতে সক্ষম হয়েছে কোস্টগার্ড। ফেরত আসা জেলেরা জানান, গত ২৯শে নভেম্বর ভোলা এলাকা থেকে গভীর সাগরে মাছ শিকার করার জন্য বের হয় তারা। এরপর রাতের অন্ধকারে হঠাৎ ট্রলারের ইঞ্জিন বিকল হয়ে সাগরে ভাসতে ভাসতে মিয়ানমার জলসীমায় ঢুকে পড়লে সেদেশের নৌবাহিনী তাদের আটক করে।