খেলা
অপহরণের দায়ে গ্রেফতার ভারতীয় ক্রিকেটার
স্পোর্টস ডেস্ক
৬ ডিসেম্বর ২০১৯, শুক্রবার, ২:২১ পূর্বাহ্ন
মুম্বাইয়ের এক ঋণ এজেন্টকে অপহরণ করার দায়ে গ্রেপ্তার করা হয়েছে ভারতের এক সাবেক ক্রিকেটারকে। তাঁর নাম রবিন মরিস। জাতীয় দলের জার্সিতে সুযোগ না হলেও মুম্বাই ক্রিকেটে নিয়মিত মুখ ছিলেন ৫৩ বছর বয়সী এই ক্রিকেটার।
ভারতীয় দৈনিক ‘ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেসের’ বরাতে জানা যায়, তিন কোটি টাকা ঋণের জন্য মুম্বাইয়ের এক এজেন্টকে দায়িত্ব দেন মরিস। সে উদ্দেশ্যে এজেন্টকে কমিশন বাবদ মোটা অঙ্কের টাকাও দেন তিনি। কিন্তু সে কাজটা করে দিতে পারেননি ঐ এজেন্ট। কাজ না হওয়াতে কমিশনের টাকা ফেরত চান মরিস। এজেন্ট সেই টাকা ফেরত দিতে অপারগ হলে তাকে অপহরণ করে মরিস ও তাঁর চার বন্ধু। মুম্বাই পুলিশের এক কর্মকর্তা বলেন, ‘মরিস কয়েক বছর আগে ৩ কোটি টাকা লোন নেয়ার জন্য অভিযোগকারির সঙ্গে যোগাযোগ করেন। অভিযোগকারি তার খেকে কমিশন নিলেও লোন নিয়ে দিতে ব্যর্থ হন। এই জন্য মরিস ও তার চার বন্ধু একটি রেস্টুরেন্টে তাকে ডেকে নেন। আর সেখান থেকে তাকে অপহরণ করে মরিসের বাড়িতে নিয়ে যান। তারপর অভিযোগকারির পরিবারকে টাকার জন্য চাপ দিতে থাকেন। তার পরিবার আমাদের জানালে আমরা মরিসের নামে অপহরণ ও চাঁদাবাজির মামলা দায়ের করি। আর মরিসসহ পাঁচজনকে গ্রেফতার করি।’
এর আগেও মরিস নেতিবাচক কারণে খবরের শিরোনাম হয়েছেন। গত বছর মুম্বাইয়ের ঘরোয়া এক টি-টোয়েন্টি টুর্নামেন্টে স্পট-ফিক্সিংয়ের অভিযোগ উঠেছিল তাঁর বিরুদ্ধে। পাকিস্তানের সাবেক ব্যাটসম্যান হাসান রাজার সঙ্গে আল-জাজিরার আলোচনার সময় তাদের গোপন ক্যামেরায় ধরা পড়েছিলেন মরিস।
১৯৯৫ থেকে ২০০৭ সাল পর্যন্ত ভারতীয় লীগে খেলেছেন রবিন মরিস। ৪২টি প্রথম শ্রেণির ম্যাচের পাশাপাশি ৫১ টি লিস্ট এ ও ২টি টি-টোয়েন্টি ম্যাচ খেলেছেন এই ক্রিকেটার।
ভারতীয় দৈনিক ‘ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেসের’ বরাতে জানা যায়, তিন কোটি টাকা ঋণের জন্য মুম্বাইয়ের এক এজেন্টকে দায়িত্ব দেন মরিস। সে উদ্দেশ্যে এজেন্টকে কমিশন বাবদ মোটা অঙ্কের টাকাও দেন তিনি। কিন্তু সে কাজটা করে দিতে পারেননি ঐ এজেন্ট। কাজ না হওয়াতে কমিশনের টাকা ফেরত চান মরিস। এজেন্ট সেই টাকা ফেরত দিতে অপারগ হলে তাকে অপহরণ করে মরিস ও তাঁর চার বন্ধু। মুম্বাই পুলিশের এক কর্মকর্তা বলেন, ‘মরিস কয়েক বছর আগে ৩ কোটি টাকা লোন নেয়ার জন্য অভিযোগকারির সঙ্গে যোগাযোগ করেন। অভিযোগকারি তার খেকে কমিশন নিলেও লোন নিয়ে দিতে ব্যর্থ হন। এই জন্য মরিস ও তার চার বন্ধু একটি রেস্টুরেন্টে তাকে ডেকে নেন। আর সেখান থেকে তাকে অপহরণ করে মরিসের বাড়িতে নিয়ে যান। তারপর অভিযোগকারির পরিবারকে টাকার জন্য চাপ দিতে থাকেন। তার পরিবার আমাদের জানালে আমরা মরিসের নামে অপহরণ ও চাঁদাবাজির মামলা দায়ের করি। আর মরিসসহ পাঁচজনকে গ্রেফতার করি।’
এর আগেও মরিস নেতিবাচক কারণে খবরের শিরোনাম হয়েছেন। গত বছর মুম্বাইয়ের ঘরোয়া এক টি-টোয়েন্টি টুর্নামেন্টে স্পট-ফিক্সিংয়ের অভিযোগ উঠেছিল তাঁর বিরুদ্ধে। পাকিস্তানের সাবেক ব্যাটসম্যান হাসান রাজার সঙ্গে আল-জাজিরার আলোচনার সময় তাদের গোপন ক্যামেরায় ধরা পড়েছিলেন মরিস।
১৯৯৫ থেকে ২০০৭ সাল পর্যন্ত ভারতীয় লীগে খেলেছেন রবিন মরিস। ৪২টি প্রথম শ্রেণির ম্যাচের পাশাপাশি ৫১ টি লিস্ট এ ও ২টি টি-টোয়েন্টি ম্যাচ খেলেছেন এই ক্রিকেটার।