দেশ বিদেশ
গণরুম পরিদর্শনে গিয়ে ছাত্রলীগের বাধার মুখে ভিপি নুর
বিশ্ববিদ্যালয় রিপোর্টার
৪ ডিসেম্বর ২০১৯, বুধবার, ৮:৪৪ পূর্বাহ্ন
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বিজয় একাত্তর হলের গণরুম পরিদর্শন করতে গিয়ে ছাত্রলীগের বাঁধার সম্মুখীন হয়েছেন ডাকসু ভিপি নুরুল হক। এসময় ছাত্রলীগের নেতাকর্মী ও নুরের মধ্যে বাক বিতণ্ডার ঘটনা ঘটে। বাক বিতণ্ডার একপর্যায়ে নুরুল হক নুরের হাত ধরে ছাত্রলীগকর্মীদের টানাটানি করার অভিযোগ উঠেছে। গতকাল মঙ্গলবার দুপুরে বিজয় একাত্তর হলের গণরুমের শিক্ষার্থীদের দেখতে গেলে এ ঘটনা ঘটে। এসময় ভিপির সঙ্গে থাকা ডাকসু সমাজসেবা সম্পাদক আখতার হোসেন, সাধারণ ছাত্র অধিকার সংরক্ষণ পরিষদের যুগ্ম-আহবায়ক মুহাম্মদ রাশেদ খাঁন, ফারুক হোসেনসহ অন্যরাও ধাক্কাধাক্কি এবং হেনস্থার শিকার হয়েছেন বলে সূত্র জানায়।
এ বিষয়ে নুরুল হক নুর বলেন, দুপুরে বিজয় একাত্তর হলে যাওয়ার পর ১ম বর্ষের কয়েকজন শিক্ষার্থী কথা বলার আগ্রহ প্রকাশ করলে আমরা গণরুমে যাই। সেখানে শিক্ষার্থীদের সঙ্গে কথা বলতে চাইলে ছাত্রলীগ পরিচয়ে কয়েকজন উচ্ছৃঙ্খল আচরণ করে। একই সঙ্গে অশ্রাব্য ভাষা ব্যবহার করে। আমি হল প্রাধ্যক্ষকে বিষয়টা অবহিত করেছি তিনি বলেছেন বাইরে আছেন। ছাত্রলীগ নেতাকর্মীদের অভিযোগ অনুমতি নিয়ে না যাওয়া প্রসঙ্গে জানতে চাইলে ডাকসু ভিপি বলেন, একজন শিক্ষার্থী হিসেবে আরেক হলে গেলে অনুমতি নিতে হয় এমন নিয়ম নেই। বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী হিসেবে আমি যেতেই পারি। নুরুল হক বলেন, ছাত্রলীগের পক্ষ থেকে অভিযোগ করা হয় আমরা কাজ করি না, শিক্ষার্থীদের খোঁজ নেই না। মূলত তারা চায় না, শিক্ষার্থীদের সঙ্গে আমাদের কানেকশন তৈরি হোক। এর আগে বিশ্ববিদ্যালয়ের অন্যান্য ঘটনায় আপনারা সেটা লক্ষ্য করেছেন। এর মাধ্যমে আবারও তা প্রমাণ হলো। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) প্রক্টর ড. এ কে এম গোলাম রব্বানী বলেন, বিজয় একাত্তর হলের ঘটনাটি আমরা শুনেছি। এখন হল প্রশাসনের সঙ্গে যোগাযোগ করে সেখানে কী হয়েছে তা জানার পর ব্যবস্থা নেয়া হবে। তবে ভিপি নুরুল হক বিজয় একাত্তর হল প্রশাসনের কাছ থেকে অনুমতি নিয়ে সেখানে গেছে কিনা তাও জানতে হবে বলে মন্তব্য করেন প্রক্টর। প্রত্যক্ষদর্শীরা জানায়, দুপুরে বিজয় একাত্তর হলে খাবার খেতে যায় নুরুল হক নুর। খাওয়ার শেষে হলের গণরুমে শিক্ষার্থীদের খোঁজ-খবর নিতে গেলে সেখানে ছাত্রলীগের নেতা-কর্মীরা বাধা দেয়। নুর গণরুমে ঢোকার চেষ্টা করলে দরজায় ছাত্রলীগের কয়েকজন কর্মী এসে রুমের দরজা আটকিয়ে দেয়। সূত্রটি জানায়, এক রুমে ঢুকতে না পেরে আরেকটি রুমে ঢুকলে ছাত্রলীগের নেতা কর্মীরা নুরের সঙ্গে বাকবিতণ্ডায় জড়িয়ে পরে। এক পর্যায়ে ধাক্কাধাক্কি করে নুরের হাত ধরে টানাটানি করে ছাত্রলীগের কর্মীরা। এসময় ছাত্রলীগের রুমে কেন এসেছে প্রশ্ন করে উচ্চস্বরে কাউকে কাউকে গালিগালি করতে শোনা যায়।
এ বিষয়ে নুরুল হক নুর বলেন, দুপুরে বিজয় একাত্তর হলে যাওয়ার পর ১ম বর্ষের কয়েকজন শিক্ষার্থী কথা বলার আগ্রহ প্রকাশ করলে আমরা গণরুমে যাই। সেখানে শিক্ষার্থীদের সঙ্গে কথা বলতে চাইলে ছাত্রলীগ পরিচয়ে কয়েকজন উচ্ছৃঙ্খল আচরণ করে। একই সঙ্গে অশ্রাব্য ভাষা ব্যবহার করে। আমি হল প্রাধ্যক্ষকে বিষয়টা অবহিত করেছি তিনি বলেছেন বাইরে আছেন। ছাত্রলীগ নেতাকর্মীদের অভিযোগ অনুমতি নিয়ে না যাওয়া প্রসঙ্গে জানতে চাইলে ডাকসু ভিপি বলেন, একজন শিক্ষার্থী হিসেবে আরেক হলে গেলে অনুমতি নিতে হয় এমন নিয়ম নেই। বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী হিসেবে আমি যেতেই পারি। নুরুল হক বলেন, ছাত্রলীগের পক্ষ থেকে অভিযোগ করা হয় আমরা কাজ করি না, শিক্ষার্থীদের খোঁজ নেই না। মূলত তারা চায় না, শিক্ষার্থীদের সঙ্গে আমাদের কানেকশন তৈরি হোক। এর আগে বিশ্ববিদ্যালয়ের অন্যান্য ঘটনায় আপনারা সেটা লক্ষ্য করেছেন। এর মাধ্যমে আবারও তা প্রমাণ হলো। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) প্রক্টর ড. এ কে এম গোলাম রব্বানী বলেন, বিজয় একাত্তর হলের ঘটনাটি আমরা শুনেছি। এখন হল প্রশাসনের সঙ্গে যোগাযোগ করে সেখানে কী হয়েছে তা জানার পর ব্যবস্থা নেয়া হবে। তবে ভিপি নুরুল হক বিজয় একাত্তর হল প্রশাসনের কাছ থেকে অনুমতি নিয়ে সেখানে গেছে কিনা তাও জানতে হবে বলে মন্তব্য করেন প্রক্টর। প্রত্যক্ষদর্শীরা জানায়, দুপুরে বিজয় একাত্তর হলে খাবার খেতে যায় নুরুল হক নুর। খাওয়ার শেষে হলের গণরুমে শিক্ষার্থীদের খোঁজ-খবর নিতে গেলে সেখানে ছাত্রলীগের নেতা-কর্মীরা বাধা দেয়। নুর গণরুমে ঢোকার চেষ্টা করলে দরজায় ছাত্রলীগের কয়েকজন কর্মী এসে রুমের দরজা আটকিয়ে দেয়। সূত্রটি জানায়, এক রুমে ঢুকতে না পেরে আরেকটি রুমে ঢুকলে ছাত্রলীগের নেতা কর্মীরা নুরের সঙ্গে বাকবিতণ্ডায় জড়িয়ে পরে। এক পর্যায়ে ধাক্কাধাক্কি করে নুরের হাত ধরে টানাটানি করে ছাত্রলীগের কর্মীরা। এসময় ছাত্রলীগের রুমে কেন এসেছে প্রশ্ন করে উচ্চস্বরে কাউকে কাউকে গালিগালি করতে শোনা যায়।