দেশ বিদেশ
কায়সারের আপিলের রায় ১৪ই জানুয়ারি
স্টাফ রিপোর্টার
৪ ডিসেম্বর ২০১৯, বুধবার, ৮:৪৩ পূর্বাহ্ন
একাত্তরের মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত জাতীয় পার্টির নেতা ও সাবেক কৃষি প্রতিমন্ত্রী সৈয়দ মোহাম্মদ কায়সারের আপিলের রায় ঘোষণার জন্য ১৪ই জানুয়ারি দিন ঠিক করেছে আপিল বিভাগ। গতকাল কায়সারের আবেদনের ওপর শুনানি শেষে প্রধান বিচারপতি সৈয়দ মাহমুদ হোসেনের নেতৃত্বাধীন আপিল বিভাগের বেঞ্চ এ আদেশ দেন। আদালতে কায়সারের পক্ষে শুনানি করেন সিনিয়র আইনজীবী খন্দকার মাহবুব হোসেন এবং মো. শাহজাহান। অপরদিকে, রাষ্ট্রপক্ষে শুনানি করেন অ্যাটর্নি জেনারেল মাহবুবে আলম, ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল এ কে এম আমিন উদ্দিন মানিক।
কায়সারের বিরুদ্ধে গণহত্যা, নির্যাতন, অগ্নিসংযোগ ও লুণ্ঠনের ১৩টি এবং ধর্ষণের দুটিসহ মোট ১৬টি অভিযোগ আনা হয়। ২০১৪ সালের ২রা ফেব্রুয়ারি তার বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করা হয়। সাক্ষ্যগ্রহণ ও যুক্তিতর্ক উপস্থাপন শেষে যেকোনো দিন রায় ঘোষণার জন্য অপেক্ষমান রাখা হয়। এরপর ২০১৪ সালের ২৩শে ডিসেম্বর রায় দেওয়া হয়।
২০১৩ সালের ১৫ই মে প্রসিকিউশনের আবেদনের ভিত্তিতে কায়সারের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করে ট্রাইব্যুনাল। ২১শে মে বিকালে রাজধানীর অ্যাপোলো হাসপাতাল থেকে তাকে গ্রেপ্তার করে হাজির করা হলে ট্রাইব্যুনাল তাকে কারাগারে পাঠায়। এরপর ওইবছরের ৫ই আগস্ট শর্তসাপেক্ষে জামিন পেয়ে ঢাকায় ছেলের বাসায় ছিলেন কায়সার। তবে ট্রাইব্যুনালের রায় ঘোষণার পর সেদিনই তাকে কারাগারে পাঠানো হয়। সেই থেকে তিনি কারাবন্দী আছেন।
কায়সারের বিরুদ্ধে গণহত্যা, নির্যাতন, অগ্নিসংযোগ ও লুণ্ঠনের ১৩টি এবং ধর্ষণের দুটিসহ মোট ১৬টি অভিযোগ আনা হয়। ২০১৪ সালের ২রা ফেব্রুয়ারি তার বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করা হয়। সাক্ষ্যগ্রহণ ও যুক্তিতর্ক উপস্থাপন শেষে যেকোনো দিন রায় ঘোষণার জন্য অপেক্ষমান রাখা হয়। এরপর ২০১৪ সালের ২৩শে ডিসেম্বর রায় দেওয়া হয়।
২০১৩ সালের ১৫ই মে প্রসিকিউশনের আবেদনের ভিত্তিতে কায়সারের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করে ট্রাইব্যুনাল। ২১শে মে বিকালে রাজধানীর অ্যাপোলো হাসপাতাল থেকে তাকে গ্রেপ্তার করে হাজির করা হলে ট্রাইব্যুনাল তাকে কারাগারে পাঠায়। এরপর ওইবছরের ৫ই আগস্ট শর্তসাপেক্ষে জামিন পেয়ে ঢাকায় ছেলের বাসায় ছিলেন কায়সার। তবে ট্রাইব্যুনালের রায় ঘোষণার পর সেদিনই তাকে কারাগারে পাঠানো হয়। সেই থেকে তিনি কারাবন্দী আছেন।