অনলাইন
হাইকোর্টের এফিডেভিট ও ফাইলিং শাখার সব কর্মকর্তা-কর্মচারি বদলি
স্টাফ রিপোর্টার
৩ ডিসেম্বর ২০১৯, মঙ্গলবার, ১২:৩২ অপরাহ্ন
বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্টের হাইকোর্ট বিভাগের ফাইলিং ও এফিডেভিট শাখার সকল কর্মকর্তা-কর্মচারিকে বদলির আদেশ দেয়া হয়েছে। প্রধান বিচারপতি সৈয়দ মাহমুদ হোসেন এ আদেশ দেন।
আজ মঙ্গলবার সুপ্রিম কোর্টের স্পেশাল অফিসার মোহাম্মদ সাইফুর রহমান বিষয়টি জানিয়েছেন। তিনি বলেন, প্রশাসনিক প্রয়োজনে এদেরকে বিভিন্ন দপ্তরে বদলি করা হয়েছে।
জানা গেছে, এফিডেভিট শাখার ৫ সুপার ও ৫ এমএলএসকে বদলি করা হয়েছে। শূণ্য হওয়া ৫ সুপারের স্থলে ৪ জন এবং ৫ এমএলএমএস কে নতুন করে নিয়োগ দেয়া হয়েছে। ফাইলিং শাখার সুপার মফিজুর রহমান ও ৪ জন প্রশাসনিক কর্মকর্তাকে বদলি করা হয়েছে। এছাড়া একজন এমএমএসকে বদলি করা হয়েছে। শূণ্য পদে বিভিন্ন দপ্তরে নতুন করে নিয়োগ দেয়া হয়েছে। এদেরকে গত রোববার ও সোমবার বদলি করে প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়।
এর আগে সোমবার আপিল বিভাগে একটি মামলার শুনানির সময় সুপ্রিম কোর্টের এফিডেভিট শাখায় সিসি (ক্লোজ সার্কিট) ক্যামেরা বসানোর পরও অনিয়ম ঠেকানো যাচ্ছে না বলে মন্তব্য করেন প্রধান বিচারপতি।
আপিল বিভাগের কার্যতালিকায় একটি মামলা ৩ নম্বর ক্রমিকে থাকার কথা থাকলেও তা ৯০ নম্বর ক্রমিকে দেখা যায়। বিষয়টি আদালতের নজরে আনেন অ্যাটর্নি জেনারেল মাহবুবে আলম।
তখন প্রধান বিচারপতি ক্ষুব্ধ হয়ে বলেন, কী আর করবো বলেন? এফিডেভিট শাখায় সিসি ক্যামেরা বসিয়েও অনিয়ম রুখতে পারছি না।
আজ মঙ্গলবার সুপ্রিম কোর্টের স্পেশাল অফিসার মোহাম্মদ সাইফুর রহমান বিষয়টি জানিয়েছেন। তিনি বলেন, প্রশাসনিক প্রয়োজনে এদেরকে বিভিন্ন দপ্তরে বদলি করা হয়েছে।
জানা গেছে, এফিডেভিট শাখার ৫ সুপার ও ৫ এমএলএসকে বদলি করা হয়েছে। শূণ্য হওয়া ৫ সুপারের স্থলে ৪ জন এবং ৫ এমএলএমএস কে নতুন করে নিয়োগ দেয়া হয়েছে। ফাইলিং শাখার সুপার মফিজুর রহমান ও ৪ জন প্রশাসনিক কর্মকর্তাকে বদলি করা হয়েছে। এছাড়া একজন এমএমএসকে বদলি করা হয়েছে। শূণ্য পদে বিভিন্ন দপ্তরে নতুন করে নিয়োগ দেয়া হয়েছে। এদেরকে গত রোববার ও সোমবার বদলি করে প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়।
এর আগে সোমবার আপিল বিভাগে একটি মামলার শুনানির সময় সুপ্রিম কোর্টের এফিডেভিট শাখায় সিসি (ক্লোজ সার্কিট) ক্যামেরা বসানোর পরও অনিয়ম ঠেকানো যাচ্ছে না বলে মন্তব্য করেন প্রধান বিচারপতি।
আপিল বিভাগের কার্যতালিকায় একটি মামলা ৩ নম্বর ক্রমিকে থাকার কথা থাকলেও তা ৯০ নম্বর ক্রমিকে দেখা যায়। বিষয়টি আদালতের নজরে আনেন অ্যাটর্নি জেনারেল মাহবুবে আলম।
তখন প্রধান বিচারপতি ক্ষুব্ধ হয়ে বলেন, কী আর করবো বলেন? এফিডেভিট শাখায় সিসি ক্যামেরা বসিয়েও অনিয়ম রুখতে পারছি না।