দেশ বিদেশ
সেকেন্ডেই মোবাইল চুরিতে ওস্তাদ ওরা
স্টাফ রিপোর্টার, চট্টগ্রাম থেকে
৩ ডিসেম্বর ২০১৯, মঙ্গলবার, ৮:৪৬ পূর্বাহ্ন
চলন্ত বাসে উঠে কৃত্রিম জটলা সৃষ্টি করে ওরা। আর সেকেন্ডেই মোবাইল চুরি করে বাস থেকে নেমে পড়ে। এমন আরো বিভিন্ন পদ্ধতিতে চুরি, ছিনতাইসহ বিভিন্ন অপরাধে জড়িত ওরা। চট্টগ্রাম মহানগরীতে সংঘবদ্ধ পকেটমার, ছিনতাইকারী ও মোবাইল চোরচক্রের এমন ১৫ সদস্যকে গ্রেপ্তারের তথ্য জানিয়েছেন সিএমপির উপ কমিশনার (দক্ষিণ) এস এম মেহেদী হাসান। এসব তথ্য জানাতে সোমবার সকালে সিএমপির পুলিশ লাইন্স মিলনায়তনে সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করা হয়। সংবাদ সম্মেলনে এস এম মেহেদী হাসান জানান, রোববার সন্ধ্যায় পুরাতন রেল স্টেশন এলাকায় চুরিকৃত মোবাইল বিক্রির জন্য চোরচক্র জড়ো হয়েছিল বলে খবর পায় কোতোয়ালি থানার পুলিশ। এরপর অভিযান চালিয়ে ১৫ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়। গ্রেপ্তারকৃতরা হলো- রাব্বি আল আহম্মদ (২০), মো. মামুন (২৯), মো. সোহাগ (২৬), জয় বড়ুয়া (১৮), মো. আজিম (২২), দেলোয়ার হোসেন (৩৭), মো. মামুন (১৮), মো. আল আমিন শেখ (২১), মো. রুবেল (৩০), মো. বশির (২৫), মো. মিন্টু (৩০), শাহাদাৎ হোসেন বাবু (২৮), জয়নাল আবেদিন (১৯), জহির (২৮) এবং লেদু (৩০)। এ সময় তাদের কাছ থেকে ১২টি বিভিন্ন ব্রান্ডের চোরাই মোবাইল ও ৩টি ছুরি উদ্ধার করা হয়েছে।
এস এম মেহেদী হাসান বলেন, গ্রেপ্তারকৃতরা পেশাদার পকেটমার ও ছিনতাইকারী। ৩টি উপায়ে তারা দীর্ঘদিন ধরে নগরজুড়ে চুরি ও ছিনতাই কর্মকাণ্ড করে আসছিল। এরমধ্যে চলন্ত বাস বা মার্কেটে কৃত্রিম ভিড় তৈরি করে পকেট থেকে সেকেন্ডেই মোবাইল চুরি করতে ওস্তাদ ওরা।
এছাড়া পথচারীদের কাছ থেকে ছোঁ মেরে মোবাইল বা ব্যাগ ছিনিয়ে নেয়া ও ছুরি ধরে ছিনতাই করাই হলো এদের নেশা-পেশা। সারাদিনের ছিনতাই শেষে সন্ধ্যায় কোতোয়ালী থানার পুরাতন রেল স্টেশনে এসব মালামাল বিক্রি করতে আসে তারা। জিজ্ঞাসাবাদে তারা পুলিশকে এমন তথ্য জানিয়েছে।
গ্রেপ্তারকৃত ১৫ জনের মধ্যে ১২ জনের নামেই চুরি ও ছিনতাইয়ের অভিযোগে ৪/৫টি করে মামলা রয়েছে। তাদের বিরুদ্ধে নতুন করে আরো ৩টি মামলা দায়ের করা হচ্ছে বলে জানান কোতোয়ালি থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মোহাম্মদ মহসীন।
এস এম মেহেদী হাসান বলেন, গ্রেপ্তারকৃতরা পেশাদার পকেটমার ও ছিনতাইকারী। ৩টি উপায়ে তারা দীর্ঘদিন ধরে নগরজুড়ে চুরি ও ছিনতাই কর্মকাণ্ড করে আসছিল। এরমধ্যে চলন্ত বাস বা মার্কেটে কৃত্রিম ভিড় তৈরি করে পকেট থেকে সেকেন্ডেই মোবাইল চুরি করতে ওস্তাদ ওরা।
এছাড়া পথচারীদের কাছ থেকে ছোঁ মেরে মোবাইল বা ব্যাগ ছিনিয়ে নেয়া ও ছুরি ধরে ছিনতাই করাই হলো এদের নেশা-পেশা। সারাদিনের ছিনতাই শেষে সন্ধ্যায় কোতোয়ালী থানার পুরাতন রেল স্টেশনে এসব মালামাল বিক্রি করতে আসে তারা। জিজ্ঞাসাবাদে তারা পুলিশকে এমন তথ্য জানিয়েছে।
গ্রেপ্তারকৃত ১৫ জনের মধ্যে ১২ জনের নামেই চুরি ও ছিনতাইয়ের অভিযোগে ৪/৫টি করে মামলা রয়েছে। তাদের বিরুদ্ধে নতুন করে আরো ৩টি মামলা দায়ের করা হচ্ছে বলে জানান কোতোয়ালি থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মোহাম্মদ মহসীন।