প্রথম পাতা
হাসিনা-মমতা বৈঠক
কলকাতা প্রতিনিধি
২৩ নভেম্বর ২০১৯, শনিবার, ৯:১৯ পূর্বাহ্ন
নিছক ক্রিকেট খেলা দেখতে কলকাতায় এলেও বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের একান্ত বৈঠক শেষ পর্যন্ত ক্রিকেটীয় কূটনীতির সূচনা করেছে। পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় এই বৈঠককে সৌজন্যমূলক সাক্ষাৎ বলে বর্ণনা করলেও দুই নেত্রী রুদ্ধদ্বার কক্ষে একান্তে বৈঠক করেছেন। ভারতের সঙ্গে তিস্তাসহ অভিন্ন নদীগুলোর পানি বণ্টনসহ যে সব অমীমাংসিত সমস্যা রয়েছে তার অধিকাংশের সঙ্গে জড়িত পশ্চিমবঙ্গ। মমতার আপত্তিতেই তিস্তা পানি বণ্টন চুক্তি দীর্ঘদিন আটকে রয়েছে। স্বাভাবিকভাবেই হাসিনা-মমতা বৈঠক ঘিরে আগ্রহ ছিল তুঙ্গে।
বিশ্বস্ত সূত্রের খবর, দুদিন আগেই মমতা ফোন করে হাসিনার সঙ্গে এই বৈঠকের প্রস্তাব দিয়েছিলেন। শুক্রবার সন্ধ্যায় তাজ বেঙ্গল হোটেলে শেখ হাসিনার সঙ্গে দীর্ঘ এক ঘণ্টা সময় ধরে বৈঠক করেছেন পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। বৈঠকের শুরুতে মমতা শেখ হাসিনাকে স্বর্ণচরি শাড়ি ও শাল উপহার দিয়েছেন। মমতাকেও হাসিনা উপহার দিয়েছেন শাড়ি। এদিনের বৈঠক শেষে শেখ হাসিনা ও মমতা কেউই বৈঠকের আলোচনার বিষয়বস্তু সম্পর্কে কিছু জানান নি। বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, দুই দেশের সম্পর্ক খুবই ভালো। এই সম্পর্ক ভালো থাকুক সেটাই আমরা চাই। বৈঠক থেকে বেরিয়ে মমতা সাংবাদিকদের বলেছেন, শেখ হাসিনার সঙ্গে ঘরোয়া আলোচনা হয়েছে। অনেক বিষয় নিয়েই কথা হয়েছে।
এটা নিছকই সৌজন্যমূলক সাক্ষাৎ। ভারতের সঙ্গে বাংলাদেশের সম্পর্ক খুবই ভালো। মমতা আরো বলেছেন, আমি উনাকে আবার আসতে বলেছি। অবশ্য গত বৃহস্পতিবারই মমতা বলেছেন, আমরা শেখ হাসিনাকে ভালোবাসি। বাংলাদেশকে, বাংলার মানুষকে ভালোবাসি। ভাষা, সংস্কৃতি, সভ্যতা আমাদের সবই তো এক। এদিনের বৈঠকে অবশ্য তিস্তা, সীমান্তে হত্যাসহ দ্বিপাক্ষিক অনেক বিষয় নিয়েই দুই নেত্রী কথা বলেছেন বলে মনে করা হচ্ছে। এ ছাড়াও বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্ম শতবর্ষ এবং স্বাধীন বাংলাদেশের ৫০ বছর পূর্তিকে কেন্দ্র করে কলকাতায় মুজিবের স্মৃতি বিজড়িত বাড়িগুলোর সংরক্ষণ এবং কলকাতায় প্রবাসী বাংলাদেশ সরকার পরিচালিত হয়েছিল যে বাড়ি থেকে সেটিতে একটি মিউজিয়াম তৈরির বিষয় নিয়ে আলোচনা হয়েছে বলে জানা গেছে। কলকাতায় প্রবাসী সরকার পরিচালনা হয়েছে যে বাড়িটি থেকে সেটিতে শেখ হাসিনা আগেও মমতার কাছে মুক্তিযুদ্ধ মিউজিয়াম করার কথা বলেছিলেন। গত বছর শান্তিনিকেতনে বিশ্বভারতীর সমাবর্তন অনুষ্ঠানে যোগ দিতে আসা শেখ হাসিনাকে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় বাংলাদেশের ইলিশ পাঠানোর কথা বলায় হাসিনা বলেছিলেন, আপনি পানি দিন। আমিও ইলিশ পাঠাব।
বিশ্বস্ত সূত্রের খবর, দুদিন আগেই মমতা ফোন করে হাসিনার সঙ্গে এই বৈঠকের প্রস্তাব দিয়েছিলেন। শুক্রবার সন্ধ্যায় তাজ বেঙ্গল হোটেলে শেখ হাসিনার সঙ্গে দীর্ঘ এক ঘণ্টা সময় ধরে বৈঠক করেছেন পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। বৈঠকের শুরুতে মমতা শেখ হাসিনাকে স্বর্ণচরি শাড়ি ও শাল উপহার দিয়েছেন। মমতাকেও হাসিনা উপহার দিয়েছেন শাড়ি। এদিনের বৈঠক শেষে শেখ হাসিনা ও মমতা কেউই বৈঠকের আলোচনার বিষয়বস্তু সম্পর্কে কিছু জানান নি। বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, দুই দেশের সম্পর্ক খুবই ভালো। এই সম্পর্ক ভালো থাকুক সেটাই আমরা চাই। বৈঠক থেকে বেরিয়ে মমতা সাংবাদিকদের বলেছেন, শেখ হাসিনার সঙ্গে ঘরোয়া আলোচনা হয়েছে। অনেক বিষয় নিয়েই কথা হয়েছে।
এটা নিছকই সৌজন্যমূলক সাক্ষাৎ। ভারতের সঙ্গে বাংলাদেশের সম্পর্ক খুবই ভালো। মমতা আরো বলেছেন, আমি উনাকে আবার আসতে বলেছি। অবশ্য গত বৃহস্পতিবারই মমতা বলেছেন, আমরা শেখ হাসিনাকে ভালোবাসি। বাংলাদেশকে, বাংলার মানুষকে ভালোবাসি। ভাষা, সংস্কৃতি, সভ্যতা আমাদের সবই তো এক। এদিনের বৈঠকে অবশ্য তিস্তা, সীমান্তে হত্যাসহ দ্বিপাক্ষিক অনেক বিষয় নিয়েই দুই নেত্রী কথা বলেছেন বলে মনে করা হচ্ছে। এ ছাড়াও বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্ম শতবর্ষ এবং স্বাধীন বাংলাদেশের ৫০ বছর পূর্তিকে কেন্দ্র করে কলকাতায় মুজিবের স্মৃতি বিজড়িত বাড়িগুলোর সংরক্ষণ এবং কলকাতায় প্রবাসী বাংলাদেশ সরকার পরিচালিত হয়েছিল যে বাড়ি থেকে সেটিতে একটি মিউজিয়াম তৈরির বিষয় নিয়ে আলোচনা হয়েছে বলে জানা গেছে। কলকাতায় প্রবাসী সরকার পরিচালনা হয়েছে যে বাড়িটি থেকে সেটিতে শেখ হাসিনা আগেও মমতার কাছে মুক্তিযুদ্ধ মিউজিয়াম করার কথা বলেছিলেন। গত বছর শান্তিনিকেতনে বিশ্বভারতীর সমাবর্তন অনুষ্ঠানে যোগ দিতে আসা শেখ হাসিনাকে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় বাংলাদেশের ইলিশ পাঠানোর কথা বলায় হাসিনা বলেছিলেন, আপনি পানি দিন। আমিও ইলিশ পাঠাব।