খেলা
‘কনকাশন রিপ্লেসমেন্ট’ লিটনের বদলে মিরাজ
স্পোর্টস রিপোর্টার
২২ নভেম্বর ২০১৯, শুক্রবার, ৪:৫৫ পূর্বাহ্ন
২৬ রানে ৪ উইকেট পড়ার পর চরম বিপর্যয়ে ক্রিজে এসেছিলেন লিটন দাস। এসেই দারুন ব্যাটিং শুরু করেন এই মিডল অর্ডার ব্যাটসম্যান। বিপর্যস্ত দল তার ব্যাটেই খুঁজছিল কিছুটা স্বস্তি। কিন্তু মোহাম্মদ শামির বলে মাথায় মাথায় আঘাত পান তিনি। বিরতির টিক আগে অসুস্থ বোধ করায় বেরিয়ে যান মাঠ থেকে। প্রথম সেশনের বিরতির পর আর ব্যাটিংয়ে নামেননি তিনি লিটন। তার বদলি হিসেবে নামেন মেহেদি হাসান মিরাজ, যিনি শুরুতে ছিলেন না একাদশে। ১লা আগস্ট থেকে আইসিসির নতুন নিয়ম অনুযায়ী, এরকম মাথায় বা ঘাড়ে আঘাত পাওয়া ক্রিকেটারের বদলি নামতে পারবেন। ব্যাটসম্যানের বদলে যিনি নামবেন তিনি শুধু ব্যাটিংই করতে পারবেন। তেমনী বোলারের বদলী হতে হবে একজন বোলারকে। লিটনের পরিবর্তে ব্যাট করতে নেমে সুবিধা করতে পারেননি মিরাজও। মাত্র ৮ রানে ফিরেছেন এই অলরাউন্ডার।
এক্ষেত্রে আইসিসির নিয়ম যা বলছে-
কখন আঘাত পেলে বদলি হিসেবে নামানো যাবে?
খেলার সময়, এবং খেলার নির্দিষ্ট অঞ্চলের মধ্যে সেই ক্রিকেটারকে আঘাত পেতে হবে ঘাড় বা মাথায়- যার ফলে হতে পারে কনকাশন।
কনকাশন কে নির্ধারণ করবেন?
দলের মেডিকেল টিম। তাদের সিদ্ধান্তে ম্যাচ রেফারি কনকাশন চূড়ান্ত করবেন।
বদলি ক্রিকেটারের ভূমিকা কী হবে?
আইসিসির প্লেয়িং কন্ডিশন অনুযায়ি, বদলি ক্রিকেটারকে হতে হবে ‘লাইক-টু-লাইক’, অর্থাৎ, ব্যাটসম্যানের বদলে ব্যাটসম্যান, পেসারের বদলে পেসার, স্পিনারের বদলে স্পিনার, অলরাউন্ডারের পরিবর্তে অলরাউন্ডার- এমন। প্লেয়িং কন্ডিশন অনুযায়ী যে কোনও ক্রিকেটার, যিনি ওই দলের হয়ে খেলার যোগ্যতা রাখেন, তিনিই কনকাশন-বদলি হিসেবে নামতে পারবেন।
কে নামবেন, সেটি কে ঠিক করবে?
কনকাশন-বদলি হিসেবে একজনের নাম জমা দেবে দলের মেডিক্যাল প্রতিনিধি। এরপর চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেবেন আইসিসির ম্যাচ রেফারি, যার সিদ্ধান্তের কোনও বদল হবে না, কোনও দল আপিলও করতে পারবে না সে সিদ্ধান্তের।
যদি ‘লাইক-টু-লাইক’ বদলি না থাকেন?
এক্ষেত্রে ম্যাচের পরিস্থিতি বিবেচনায় নেবেন ম্যাচ রেফারি। একজন অলরাউন্ডার একজন ব্যাটসম্যানের বদলি হিসেবে নামতে পারেন, তবে সেক্ষেত্রে সেই অলরাউন্ডার শুধু ব্যাটিং করতে পারবেন- এমন নিয়ম বেঁধে দিতে পারেন ম্যাচ রেফারি। মিরাজের ক্ষেত্রে যেমন হয়েছে- তিনি কলকাতা টেস্টে করবেন শুধু ব্যাটিং আর ফিল্ডিং-ই। আর যে ক্রিকেটারের বদলি নামানো হলো, সে ক্রিকেটার আর ওই ম্যাচে খেলতে পারবেন না। যেমন লিটন যদি পরদিন ফিট হয়েও থাকেন খেলার জন্য, তিনি আর নামতে পারবেন না।
এক্ষেত্রে আইসিসির নিয়ম যা বলছে-
কখন আঘাত পেলে বদলি হিসেবে নামানো যাবে?
খেলার সময়, এবং খেলার নির্দিষ্ট অঞ্চলের মধ্যে সেই ক্রিকেটারকে আঘাত পেতে হবে ঘাড় বা মাথায়- যার ফলে হতে পারে কনকাশন।
কনকাশন কে নির্ধারণ করবেন?
দলের মেডিকেল টিম। তাদের সিদ্ধান্তে ম্যাচ রেফারি কনকাশন চূড়ান্ত করবেন।
বদলি ক্রিকেটারের ভূমিকা কী হবে?
আইসিসির প্লেয়িং কন্ডিশন অনুযায়ি, বদলি ক্রিকেটারকে হতে হবে ‘লাইক-টু-লাইক’, অর্থাৎ, ব্যাটসম্যানের বদলে ব্যাটসম্যান, পেসারের বদলে পেসার, স্পিনারের বদলে স্পিনার, অলরাউন্ডারের পরিবর্তে অলরাউন্ডার- এমন। প্লেয়িং কন্ডিশন অনুযায়ী যে কোনও ক্রিকেটার, যিনি ওই দলের হয়ে খেলার যোগ্যতা রাখেন, তিনিই কনকাশন-বদলি হিসেবে নামতে পারবেন।
কে নামবেন, সেটি কে ঠিক করবে?
কনকাশন-বদলি হিসেবে একজনের নাম জমা দেবে দলের মেডিক্যাল প্রতিনিধি। এরপর চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেবেন আইসিসির ম্যাচ রেফারি, যার সিদ্ধান্তের কোনও বদল হবে না, কোনও দল আপিলও করতে পারবে না সে সিদ্ধান্তের।
যদি ‘লাইক-টু-লাইক’ বদলি না থাকেন?
এক্ষেত্রে ম্যাচের পরিস্থিতি বিবেচনায় নেবেন ম্যাচ রেফারি। একজন অলরাউন্ডার একজন ব্যাটসম্যানের বদলি হিসেবে নামতে পারেন, তবে সেক্ষেত্রে সেই অলরাউন্ডার শুধু ব্যাটিং করতে পারবেন- এমন নিয়ম বেঁধে দিতে পারেন ম্যাচ রেফারি। মিরাজের ক্ষেত্রে যেমন হয়েছে- তিনি কলকাতা টেস্টে করবেন শুধু ব্যাটিং আর ফিল্ডিং-ই। আর যে ক্রিকেটারের বদলি নামানো হলো, সে ক্রিকেটার আর ওই ম্যাচে খেলতে পারবেন না। যেমন লিটন যদি পরদিন ফিট হয়েও থাকেন খেলার জন্য, তিনি আর নামতে পারবেন না।