অনলাইন
উত্ত্যক্তের প্রতিবাদ করায় বখাটের লাথিতে প্রাণ গেলো বাবার
অনলাইন ডেস্ক
২২ নভেম্বর ২০১৯, শুক্রবার, ৩:৩১ পূর্বাহ্ন
যশোরে মেয়েকে উত্ত্যক্তের প্রতিবাদ করায় বখাটের লাথিতে আবদুর রাজ্জাক (৫২) নামে এক বাবা নিহত হয়েছে। এ ঘটনায় বখাটে হোসেন আলীকে আটক করেছে পুলিশ।
আজ বেলা ১১টার দিকে যশোর নুতন উপ-শহরের সারথী মিল এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
নিহতের পরিবার ও স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, নিহত আবদুর রাজ্জাকের মেয়ে রজনীকে (২০) ওই বখাটে প্রায়ই উত্ত্যক্ত করতো ও কুপ্রস্তাব দিতো। কৌশলে সে রজনীর কিছু ছবি তোলে ও অন্য কারোর সঙ্গে ফোনালাপ রেকর্ড করে। পরে অপর একজনকে দিয়ে কুপ্রস্তাব দেয়। তার কুপ্রস্তাবে রাজি না হলে সেই ফোনালাপ ও ছবি ইন্টারনেটে ছেড়ে দেয়ার হুমকি দেয়।
সম্প্রতি এসব ঘটনা রজনী তার বাবা-মাকে জানায়। এ নিয়ে গত কয়েকদিন ধরে বাবা রাজ্জাকের সঙ্গে হোসেনের বাকবিত-া চলছিল। এক পর্যায়ে আজ ফের কথা কাটাকাটি শুরু হলে হোসেন হুমকি-ধামকি দিয়ে গালিগালাজ শুরু করে। বিষয়টি সহ্য করতে না পেরে হোসেন আলীকে একটি চড় মারেন রাজ্জাক। এতে হোসেন ক্ষিপ্ত হয়ে রাজ্জাকের বুকে লাথি মারলে পড়ে গিয়ে মাথায় আঘাত পান। পরিবারের লোকজন ও স্থানীয়রা রাজ্জাককে উদ্ধার করে যশোর ২৫০ শয্যা জেনারেল হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসকরা তাকে মৃত ঘোষণা করেন। পরে হাসপাতাল থেকে মরদেহ বাড়িতে নিয়ে যান স্বজনরা।
হাসপাতালের জরুরি বিভাগের চিকিৎসক কাজল মল্লিক বলেন, হাসপাতালে আনার আগেই রাজ্জাকের মৃত্যু হয়েছে। ময়নাতদন্ত রিপোর্ট আসার পর মৃত্যুর কারণ জানা যাবে।
যশোর কোতয়ালী মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ মনিরুজ্জামান বলেন, রাজ্জাকের বাড়িতে গিয়ে মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য ফের হাসপাতাল মর্গে নিয়ে এসেছে পুলিশ। এছাড়াও ঘটনাস্থলে গিয়ে জানতে পেরেছি মোবাইল ফোনে ছবি তোলা নিয়ে বিরোধের কারণে আবদুর রাজ্জাক খুন হয়েছেন। ঘটনার সঙ্গে জড়িত হোসেন আলী পুলিশ হেফাজতে আছে। মৃতের পরিবারের অভিযোগ পেলে মামলা হবে।
আজ বেলা ১১টার দিকে যশোর নুতন উপ-শহরের সারথী মিল এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
নিহতের পরিবার ও স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, নিহত আবদুর রাজ্জাকের মেয়ে রজনীকে (২০) ওই বখাটে প্রায়ই উত্ত্যক্ত করতো ও কুপ্রস্তাব দিতো। কৌশলে সে রজনীর কিছু ছবি তোলে ও অন্য কারোর সঙ্গে ফোনালাপ রেকর্ড করে। পরে অপর একজনকে দিয়ে কুপ্রস্তাব দেয়। তার কুপ্রস্তাবে রাজি না হলে সেই ফোনালাপ ও ছবি ইন্টারনেটে ছেড়ে দেয়ার হুমকি দেয়।
সম্প্রতি এসব ঘটনা রজনী তার বাবা-মাকে জানায়। এ নিয়ে গত কয়েকদিন ধরে বাবা রাজ্জাকের সঙ্গে হোসেনের বাকবিত-া চলছিল। এক পর্যায়ে আজ ফের কথা কাটাকাটি শুরু হলে হোসেন হুমকি-ধামকি দিয়ে গালিগালাজ শুরু করে। বিষয়টি সহ্য করতে না পেরে হোসেন আলীকে একটি চড় মারেন রাজ্জাক। এতে হোসেন ক্ষিপ্ত হয়ে রাজ্জাকের বুকে লাথি মারলে পড়ে গিয়ে মাথায় আঘাত পান। পরিবারের লোকজন ও স্থানীয়রা রাজ্জাককে উদ্ধার করে যশোর ২৫০ শয্যা জেনারেল হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসকরা তাকে মৃত ঘোষণা করেন। পরে হাসপাতাল থেকে মরদেহ বাড়িতে নিয়ে যান স্বজনরা।
হাসপাতালের জরুরি বিভাগের চিকিৎসক কাজল মল্লিক বলেন, হাসপাতালে আনার আগেই রাজ্জাকের মৃত্যু হয়েছে। ময়নাতদন্ত রিপোর্ট আসার পর মৃত্যুর কারণ জানা যাবে।
যশোর কোতয়ালী মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ মনিরুজ্জামান বলেন, রাজ্জাকের বাড়িতে গিয়ে মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য ফের হাসপাতাল মর্গে নিয়ে এসেছে পুলিশ। এছাড়াও ঘটনাস্থলে গিয়ে জানতে পেরেছি মোবাইল ফোনে ছবি তোলা নিয়ে বিরোধের কারণে আবদুর রাজ্জাক খুন হয়েছেন। ঘটনার সঙ্গে জড়িত হোসেন আলী পুলিশ হেফাজতে আছে। মৃতের পরিবারের অভিযোগ পেলে মামলা হবে।